টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখন দুইশো রান নিয়মিত ঘটনা। আইপিএলে প্রায় প্রতি ম্যাচেই এমন রান হচ্ছে। ২৬১ রান তাড়া করে জয়ের ঘটনাও আছে। সেদিক থেকে বাংলাদেশের দুইশো রানের লক্ষ্য পূরন হয়নি। ১৮০ রানও আসেনি সিরিজের পাঁচ ম্যাচের একটিতেও। রোববার শেষ ম্যাচে আগে ব্যাট করে ৬ উইকটে ১৫৭ রান করেছে বাংলাদেশ।
কম্বিনেশন পরীক্ষার ম্যাচে ব্যাটিং অর্ডারে বদল এনেছে বাংলাদেশ। চারে খেলা সাকিব আল হাসান এই ম্যাচে নেমেছেন ৬ নম্বরে। তার জায়গায় খেলেছেন তাওহিদ হৃদয়। অবশ্য সুফল হয়নি। হৃদয় ও সাকি দুজনই বড় ইনিংস বা ঝড়ো ব্যাটিং করতে ব্যর্থ। হৃদয় ফিরেছেন ৬ বলে ১ রানে। আর সাকিব ১৭ বলে ১ ছক্কায় করেছেন ২১ রান।
একাদশে ফেরা মাহমুদউল্লাহর ব্যাটেই দেড়শ রান অতিক্রম করার পথ পায় বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ ৪৪ বলে করেছেন ৫৪ রান। ইনিংসে ছিল ৬ চার ও ১ ছক্কা। শুরুতে ১৫ রানে ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। চতুর্থ উইকেটে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে ৪৯ রানের জুটি গড়েন নাজমুল হোসেন শান্ত। ২৮ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৩৬ এই সিরিজে বাংলাদেশ অধিনায়কের সর্বোচ্চ রান।
শেষ ৫ ওভারে ভালো রান পেয়েছে বাংলাদেশ। জাকের আলির ১১ বলে অপরাজিত ২৪ রানে ৫২ রান এসেছে এই সময়ে। সাইফউদ্দিনের সঙ্গে মাত্র ১৩ বলে ২৯ রানের জুটিতে বাংলাদেশকে ১৬০ রানের কাছাকাছি স্কোর এনে দেন জাকের।