নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে আর দুদিন সময় বাকি বিসিবির। এর আগেই আইসিসি টুর্নামেন্টের বিকল্প ভেন্যু খোঁজা শুরু করেছে।
ইতিমধ্যে আরব আমিরাতের নাম তালিকার সবার আছে আছে। আর জিম্বাবুয়েও টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে চাইছে। তবে একটা সিদ্ধান্তেই টুর্নামেন্ট আবার বাংলাদেশে ফিরতে পারে এবং সে জায়গাতেই আটকে আছে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন।
সরকার পরিবর্তনের আন্দোলনের সময় থেকেই অস্ট্রেলিয়া, ভারত, ইংল্যান্ডসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশগুলোর সরকার। সেই নিষেধাজ্ঞা না ওঠা পর্যন্ত বাংলাদেশে বিশ্বকাপ আয়োজন অসম্ভব।
এ ব্যাপারে আলোচনা করতে সরকারের নতুন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন বাংলাদেশে থাকা বিসিবির পরিচালকরা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলবেন এমনটাই জানিয়েছিলেন উপদেষ্টা। রবিবারও বিশ্বকাপ আয়োজনের বিষয়টি সে জায়গাতেই আটকে আছে।
বাংলাদেশ থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা না ওঠানো পর্যন্ত বিশ্বকাপ বাংলাদেশে হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। রবিবার আসিফ মাহমুদ জানিয়েছেন, “বাংলাদেশ এখন একটা সংকটকালণ পার করছে। যারা (বিশ্বকাপে) আমাদের মেহমান হয়ে আসবেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। সব কিছু বিবেচনায় এটা তো ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে নেই, এটা রাষ্ট্রীয় ব্যাপার। ড. মুহাম্মদ ইউনুস স্যার আছেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নতুন নিয়োগ পেয়েছেন। সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেব। আইসিসির সঙ্গেও আমাদের আলোচনা চলমান আছে। তারপর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।’