Beta
মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫
Beta
মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

রেকর্ড ৩৯তম কোয়ার্টার ফাইনালে রিয়াল

5555
[publishpress_authors_box]

যেন হাফ ছেড়ে বাঁচল রিয়াল মাদ্রিদ। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে লাইপজিগ নাস্তানাবুদ করে ছেড়েছিল তাদের। শেষ পর্যন্ত নকআউটের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচটি ড্র হয় ১-১ গোলে। দুই লেগ মিরিয়ে ২-১ অগ্রগামিতায় চ্যাম্পিয়নস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের টিকিট পায় রিয়াল। রিয়ালের একমাত্র গোলটি ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের।

এ নিয়ে রেকর্ড ৩৯তম কোয়ার্টার ফাইনালে নাম লেখাল রিয়াল। তারা চ্যাম্পিয়নস লিগে সবচেয়ে বেশি ১৪বারের চ্যাম্পিয়নও। রিয়ালের পর ৩৪বার শেষ আটে খেলার রেকর্ডটা বায়ার্ন মিউনিখের। বার্সা শেষ আটে খেলেছে ২৪বার।

ম্যাচ শেষে রিয়াল অধিনায়ক নাচো শিকার করে নেন খারাপ ফুটবল খেলার কথা,‘‘কখনও আপনার দুই একটা খারাপ ম্যাচ যাবে। এটা তেমনই এক ম্যাচ ছিল। যেভাবে খেলছিলাম সেটা নাটকই মনে হচ্ছিল। তবে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আমরা এখন শেষ আটে।’’

পুরো ম্যাচে পোস্টে লাইপজিগ শট নিয়েছে ২০টি,সেখানে রিয়ালের শট ১১টি। এই পরিসংখ্যানও ধারণা দিতে পারে ম্যাচের। বিরতির আগে বিবর্ণ ছিলেন ভিনিসিয়ুস, বেলিংহামরা। বিরতির পর কামাভিঙ্গার জায়গায় রোদ্রিগো নামলে গতি পায় রিয়াল।

এর মধ্যেও মেজাজ হারিয়ে লাইজিগের উইলি অরবানকে ফাউল করেছিলেন ভিনিসিয়ুস। পরে দেন ধাক্কা। রেফারি দেখান হলুদ কার্ড। এটা লালকার্ড হতে পারত বলে ম্যাচ শেষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দাবি করেছে লাইপজিগ।

৬৫ মিনিটে বেলিংহামের পাসে রিয়ালকে এগিয়ে দেন ভিনিসিয়ুস। তিন মিনিট পরই সমতা ফেরান উইলি অরবান। এরপর কয়েকটা আক্রমণ শাণালেও আর গোলের দেখা পায়নি লাইপজিগ। দানি ওলমোর শট ক্রসবারে লেগে না ফিরলে অন্যরকমও হতে পারত ম্যাচের ফল।

তাই রিয়াল কোচ আনচেলোত্তি মেনে নিলেন,‘‘খুব খারাপ একটা ম্যাচ ছিল, আমাদের তীব্রতা ছিল অনেক কম। কিছু হারাবার নেই ভেবে দারুণ খেলেছে লাইপজিগ। আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল শেষ আট নিশ্চিত করা। সেটা করতে পারাটা স্বস্তির।’’

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত