Beta
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪
Beta
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

Author: আফসান চৌধুরী

একাত্তরে শহীদ কিংবা নাম না জানা বুড়ির ইচ্ছামৃত্যু

যে বয়স্ক গ্রামীণ মহিলা—যার ছেলেটা মারা গেছে রাজাকারের হাতে, ভিটা গেছে অন্য কারও হাতে, তবুও যে মাটি ছাড়েনি, যে জলার টানায় থাকে, হাঁস-মুরগি পেলে পেট চালায়— তার মৃত্যুটা কী ছিল?

হারাধনের তিনটে ছেলে উদ্ধারের কেইস

কোনও মেয়েকে বিয়ের জন্য উদ্ধার করাটা অনেক কমন ছিল তখন। হয়ত মাঝে মধ্যে এখনও ঘটে, কিন্তু ছেলে? আমাদের ‘ছেলেকে’ নাকি বাবা-মা আটকে রেখেছে, এদিকে মেয়ের বিয়ের তারিখ ঠিক হয়ে গেছে।

কবিতা আর কবিরাই যখন ছিল সম্রাট

বিপ্লবের ডাক ছিল কারও কারও জন্য কবিতার চেয়েও তীব্র। … যে বিপ্লবের টানে লেখাপড়া বাদ দিয়ে সে বিপ্লব করতে চলে যায় তার দিন শেষ, পার্টির দিনও শেষ।

যুদ্ধ, মৃত্যু, মাদক ও আরও কিছু কষ্টের চিত্র

যে বন্ধুদের কথা বললাম, ওরা শহুরে মধ্যবিত্ত, সুশীল সমাজের মানুষ। কিন্তু গ্রামে এরকম হাজারও কেইস আছে, যেখানে জীবন আর জীবিকার তাগিদে মানুষকে আবার নতুন লড়াই শুরু করতে হয়েছে— নেশা করে ক্ষত ভুলবার মতো সুযোগ বা সামর্থ্য হয়নি, পায়নি তারা। তাদের কষ্ট কম নয়। শ্রমে ফিরতে হয়েছে বলে একদিক থেকে তারা বেঁচে গেছে।

‘আল্লার কসম লাগে, বাচ্চাটারে নিয়া যান…’

গ্রামের বাকি মেয়েদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এটা করতে বাধ্য হয়েছে মানুষ। পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে যাদের তুলে দেওয়া হতো তারা প্রায় সব ক্ষেত্রেই গ্রামের সবচেয়ে দরিদ্র ঘরের মানুষ, অসহায় মানুষ।

একাত্তরে শহীদ কিংবা নাম না জানা বুড়ির ইচ্ছামৃত্যু

যে বয়স্ক গ্রামীণ মহিলা—যার ছেলেটা মারা গেছে রাজাকারের হাতে, ভিটা গেছে অন্য কারও হাতে, তবুও যে মাটি ছাড়েনি, যে জলার টানায় থাকে, হাঁস-মুরগি পেলে পেট চালায়— তার মৃত্যুটা কী ছিল?

হারাধনের তিনটে ছেলে উদ্ধারের কেইস

কোনও মেয়েকে বিয়ের জন্য উদ্ধার করাটা অনেক কমন ছিল তখন। হয়ত মাঝে মধ্যে এখনও ঘটে, কিন্তু ছেলে? আমাদের ‘ছেলেকে’ নাকি বাবা-মা আটকে রেখেছে, এদিকে মেয়ের বিয়ের তারিখ ঠিক হয়ে গেছে।

কবিতা আর কবিরাই যখন ছিল সম্রাট

বিপ্লবের ডাক ছিল কারও কারও জন্য কবিতার চেয়েও তীব্র। … যে বিপ্লবের টানে লেখাপড়া বাদ দিয়ে সে বিপ্লব করতে চলে যায় তার দিন শেষ, পার্টির দিনও শেষ।

যুদ্ধ, মৃত্যু, মাদক ও আরও কিছু কষ্টের চিত্র

যে বন্ধুদের কথা বললাম, ওরা শহুরে মধ্যবিত্ত, সুশীল সমাজের মানুষ। কিন্তু গ্রামে এরকম হাজারও কেইস আছে, যেখানে জীবন আর জীবিকার তাগিদে মানুষকে আবার নতুন লড়াই শুরু করতে হয়েছে— নেশা করে ক্ষত ভুলবার মতো সুযোগ বা সামর্থ্য হয়নি, পায়নি তারা। তাদের কষ্ট কম নয়। শ্রমে ফিরতে হয়েছে বলে একদিক থেকে তারা বেঁচে গেছে।

‘আল্লার কসম লাগে, বাচ্চাটারে নিয়া যান…’

গ্রামের বাকি মেয়েদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এটা করতে বাধ্য হয়েছে মানুষ। পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে যাদের তুলে দেওয়া হতো তারা প্রায় সব ক্ষেত্রেই গ্রামের সবচেয়ে দরিদ্র ঘরের মানুষ, অসহায় মানুষ।