অভি খালাস : তিন্নিকে কে মেরেছিল, জানা গেল না
২৩ বছর পর মডেল তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যামামলার রায় হলো; একমাত্র আসামি গোলাম ফারুক অভি খালাস পেয়েছেন।
২৩ বছর পর মডেল তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যামামলার রায় হলো; একমাত্র আসামি গোলাম ফারুক অভি খালাস পেয়েছেন।
এক দশকের বেশি সময় ধরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য প্রায় ১৩৫ বার সময় নিয়েছে বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা।
বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তি, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও রিমান্ড শুনানিতে এখন সরগরম আদালতপাড়া।
এদিকে বিচারের আশায় থাকতে থাকতে হতাশ এখন এই পোশাক কারখানার আহত শ্রমিকরা।
নবীন পুরুষ আইনজীবীদের তুলনায় নারী আইনজীবীদের জীবন আরও কঠিন বলে বলে মনে করেন অ্যাডভোকেট অনন্যা সুলতানা, যিনি ২০২১ সালে ঢাকা বারের সদস্য হয়েছেন।
ছেলের প্রশ্নবানে জর্জরিত শারমিন আক্তার দিশেহারা হয়ে যান। বুঝতে পারেন না, কীভাবে সাফরানকে বোঝাবেন, কীভাবে তার অসীম প্রশ্নের উত্তর দেবেন।
আদালতে হট্টগোলের ঘটনা ঘটছে অহরহ; আইনজীবীরা তা করতে পারেন কি না, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
“এভাবে মানুষ হত্যার লাইসেন্স কাউকে দেওয়া হয়নি,” বলেছেন বিচারক।
ঢাকার মহানগর দায়রা আদালতের পশ্চিম পাশে একটি টিনশেড অংশে টাইপরাইটারদের কাজের জন্য বরাদ্দ। ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রশাসন সেখানে ৩৭ জন টাইপরাইটারের বসার অনুমতি দেয়।
২৩ বছর পর মডেল তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যামামলার রায় হলো; একমাত্র আসামি গোলাম ফারুক অভি খালাস পেয়েছেন।
এক দশকের বেশি সময় ধরে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য প্রায় ১৩৫ বার সময় নিয়েছে বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা।
বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী-সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তি, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও রিমান্ড শুনানিতে এখন সরগরম আদালতপাড়া।
এদিকে বিচারের আশায় থাকতে থাকতে হতাশ এখন এই পোশাক কারখানার আহত শ্রমিকরা।
নবীন পুরুষ আইনজীবীদের তুলনায় নারী আইনজীবীদের জীবন আরও কঠিন বলে বলে মনে করেন অ্যাডভোকেট অনন্যা সুলতানা, যিনি ২০২১ সালে ঢাকা বারের সদস্য হয়েছেন।
ছেলের প্রশ্নবানে জর্জরিত শারমিন আক্তার দিশেহারা হয়ে যান। বুঝতে পারেন না, কীভাবে সাফরানকে বোঝাবেন, কীভাবে তার অসীম প্রশ্নের উত্তর দেবেন।
আদালতে হট্টগোলের ঘটনা ঘটছে অহরহ; আইনজীবীরা তা করতে পারেন কি না, তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
“এভাবে মানুষ হত্যার লাইসেন্স কাউকে দেওয়া হয়নি,” বলেছেন বিচারক।
ঢাকার মহানগর দায়রা আদালতের পশ্চিম পাশে একটি টিনশেড অংশে টাইপরাইটারদের কাজের জন্য বরাদ্দ। ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রশাসন সেখানে ৩৭ জন টাইপরাইটারের বসার অনুমতি দেয়।