বাংলাদেশের ‘আগামীর’ বন্দরে যুক্ত হচ্ছে আবুধাবি পোর্ট গ্রুপ
একটি টার্মিনালে ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি, বাংলাদেশি মুদ্রার যার পরিমাণ প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা।
একটি টার্মিনালে ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি, বাংলাদেশি মুদ্রার যার পরিমাণ প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা।
চিকিৎসকরা উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, ডোপ টেস্টের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকলে অনেক শিক্ষার্থী এর বলি হতে পারে।
বড় জাহাজ ভিড়তে পারলে আমদানি-রপ্তানিতে সময় ও খরচ কমপক্ষে ৩০ শতাংশ কমে আসবে বলেছিল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
“সরকারের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে যদি মূল টাকা পরিশোধ করা যায়, তাহলে ফেরাটা সহজ হবে। শুনেছি এ নিয়ে কিছু প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। হয়তো জয়েন্ট ভেঞ্চারে কিছু হতে পারে।”
১০ বছর ধরেই আলোচনা চলছে থাইল্যান্ডের রেনং বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের সরাসরি জাহাজ চলাচল নিয়ে।
বন্দর ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাতারের যে আগ্রহ. সেটি চট্টগ্রাম বন্দরে করার এখন সুযোগ নেই।
চট্টগ্রাম বন্দরে এখন রাখা যায় ৫৩ হাজার ৫১৮ একক কন্টেইনার। আছে এখন ২৯ হাজার একক। অর্থাৎ খালি রয়েছে ৪৬ শতাংশ ইয়ার্ড।
দুর্বিসহ লোডশেডিংয়ে ভুগলেও নিজ এলাকায় উৎপাদিত বিদ্যুতের নাগাল পাচ্ছে না কক্সবাজার জেলাবাসী। চট্টগ্রামেও তা যাচ্ছে না, তবে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ। কিন্তু কেন?
প্রশ্ন উঠেছে, কী এমন ঘটনা ঘটলো যে জাহাজ মালিকদের তিনটি সংগঠন হঠাৎ সমঝোতায় পৌঁছাল।
সব ওয়ার্ডে মশা মারার সুফলের কথা বলা হলেও কোন ওয়ার্ডে মশা নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তা জানতে চেয়েছেন অনেকে।
একটি টার্মিনালে ১০০ কোটি ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি, বাংলাদেশি মুদ্রার যার পরিমাণ প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা।
চিকিৎসকরা উদ্বেগ জানিয়ে বলেছেন, ডোপ টেস্টের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা না থাকলে অনেক শিক্ষার্থী এর বলি হতে পারে।
বড় জাহাজ ভিড়তে পারলে আমদানি-রপ্তানিতে সময় ও খরচ কমপক্ষে ৩০ শতাংশ কমে আসবে বলেছিল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
“সরকারের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে যদি মূল টাকা পরিশোধ করা যায়, তাহলে ফেরাটা সহজ হবে। শুনেছি এ নিয়ে কিছু প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। হয়তো জয়েন্ট ভেঞ্চারে কিছু হতে পারে।”
১০ বছর ধরেই আলোচনা চলছে থাইল্যান্ডের রেনং বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের সরাসরি জাহাজ চলাচল নিয়ে।
বন্দর ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাতারের যে আগ্রহ. সেটি চট্টগ্রাম বন্দরে করার এখন সুযোগ নেই।
চট্টগ্রাম বন্দরে এখন রাখা যায় ৫৩ হাজার ৫১৮ একক কন্টেইনার। আছে এখন ২৯ হাজার একক। অর্থাৎ খালি রয়েছে ৪৬ শতাংশ ইয়ার্ড।
দুর্বিসহ লোডশেডিংয়ে ভুগলেও নিজ এলাকায় উৎপাদিত বিদ্যুতের নাগাল পাচ্ছে না কক্সবাজার জেলাবাসী। চট্টগ্রামেও তা যাচ্ছে না, তবে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জ। কিন্তু কেন?
প্রশ্ন উঠেছে, কী এমন ঘটনা ঘটলো যে জাহাজ মালিকদের তিনটি সংগঠন হঠাৎ সমঝোতায় পৌঁছাল।
সব ওয়ার্ডে মশা মারার সুফলের কথা বলা হলেও কোন ওয়ার্ডে মশা নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তা জানতে চেয়েছেন অনেকে।