মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে যাওয়া যাবে না
জামায়াত নিজেকে যেমন ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ শক্তি মনে করছে, মাহফুজ আলমরাও তাদের হাতেই বাংলাদেশের পক্ষের শক্তি তথা ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ হিসেবে শিরোপা তুলে দিচ্ছেন।
জামায়াত নিজেকে যেমন ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ শক্তি মনে করছে, মাহফুজ আলমরাও তাদের হাতেই বাংলাদেশের পক্ষের শক্তি তথা ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ হিসেবে শিরোপা তুলে দিচ্ছেন।
আমরা দিস্তার পর দিস্তা সুবচনের মহাকাব্য রচনা করছি। দেশ ওদিকে শেয়াল-শকুনের ভাগাড়ে পরিণত হচ্ছে। তারাই শাঁসাচ্ছে, মারছে, পেটাচ্ছে।
নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব কিংবা পুরাতন শক্তির রূপান্তর— যে শক্তিই এ দেশে রাজনীতি করবে, তাদের নতুন প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই রাজনীতি করতে হবে।
বিজয় দিবসের অর্থ মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচারণ করা ব্যক্তিদের উল্লাস নয়, বরং বিজয় দিবসের অর্থ স্বাধীনতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধী ঘাতক-দালালদের উপযুক্ত বিচার করে রাষ্ট্রকে পবিত্র করা।
আমরা বর্তমানে শিক্ষা নিতে নয়, অন্যকে শিক্ষা, বিশেষ করে উচিত শিক্ষা দিতে মুখিয়ে থাকছি।
যেকোনও শাসকের অন্যায্য সিদ্ধান্ত, অগণতান্ত্রিক আচরণ ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলি দুর্বল করে দেওয়াই ফ্যাসিবাদের পথ প্রশস্ত করে…
দেবী দুর্গাকে বুঝতে হলে ভাবপ্রবণ বাঙালির নিজস্ব সংসার বেষ্টন ও অন্দরমহলকে অনুভব করতে হবে।
দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে অনেক কিছু বদলালেও বাজারের চিত্র এখনও বদলায়নি। চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটে হয়েছে কেবল মুখবদল।
হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা যদি দেড় মাসের মাথায় নিজেরাই হত্যাকারী হয়ে যায়, ঠাণ্ডা মাথার খুনি হয়ে উঠে, তাহলে এই দেশ সংস্কার কে করবে?
সংস্কার করতে হলে মানুষের আস্থা অর্জন করেই সেটা করতে হবে। তাই মানুষের প্রতিক্রিয়া ও অস্থিরতাকে আমলে নেওয়া জরুরি।
জামায়াত নিজেকে যেমন ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ শক্তি মনে করছে, মাহফুজ আলমরাও তাদের হাতেই বাংলাদেশের পক্ষের শক্তি তথা ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ হিসেবে শিরোপা তুলে দিচ্ছেন।
আমরা দিস্তার পর দিস্তা সুবচনের মহাকাব্য রচনা করছি। দেশ ওদিকে শেয়াল-শকুনের ভাগাড়ে পরিণত হচ্ছে। তারাই শাঁসাচ্ছে, মারছে, পেটাচ্ছে।
নতুন রাজনৈতিক শক্তির আবির্ভাব কিংবা পুরাতন শক্তির রূপান্তর— যে শক্তিই এ দেশে রাজনীতি করবে, তাদের নতুন প্রজন্মের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই রাজনীতি করতে হবে।
বিজয় দিবসের অর্থ মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচারণ করা ব্যক্তিদের উল্লাস নয়, বরং বিজয় দিবসের অর্থ স্বাধীনতা বিরোধী যুদ্ধাপরাধী ঘাতক-দালালদের উপযুক্ত বিচার করে রাষ্ট্রকে পবিত্র করা।
আমরা বর্তমানে শিক্ষা নিতে নয়, অন্যকে শিক্ষা, বিশেষ করে উচিত শিক্ষা দিতে মুখিয়ে থাকছি।
যেকোনও শাসকের অন্যায্য সিদ্ধান্ত, অগণতান্ত্রিক আচরণ ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলি দুর্বল করে দেওয়াই ফ্যাসিবাদের পথ প্রশস্ত করে…
দেবী দুর্গাকে বুঝতে হলে ভাবপ্রবণ বাঙালির নিজস্ব সংসার বেষ্টন ও অন্দরমহলকে অনুভব করতে হবে।
দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে অনেক কিছু বদলালেও বাজারের চিত্র এখনও বদলায়নি। চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটে হয়েছে কেবল মুখবদল।
হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারীরা যদি দেড় মাসের মাথায় নিজেরাই হত্যাকারী হয়ে যায়, ঠাণ্ডা মাথার খুনি হয়ে উঠে, তাহলে এই দেশ সংস্কার কে করবে?
সংস্কার করতে হলে মানুষের আস্থা অর্জন করেই সেটা করতে হবে। তাই মানুষের প্রতিক্রিয়া ও অস্থিরতাকে আমলে নেওয়া জরুরি।