Beta
শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৪
Beta
শনিবার, ৫ অক্টোবর, ২০২৪

অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে সুপার এইট শুরু বাংলাদেশের

হাফসেঞ্চুরি পেয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ছবি: টুইটার
হাফসেঞ্চুরি পেয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার। ছবি: টুইটার
Picture of ক্রীড়া ডেস্ক

ক্রীড়া ডেস্ক

শুক্রবার (২১ জুন) টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। অ্যান্টিগার স্যার ভিভ রিচার্ডস স্টেডিয়ামের এই ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৮ উইকেটে করে ১৪০ রান। সেই লক্ষ্যে ডিএলএস মেথডে ২৮ রানে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া।

১০:৩২- ডিএলএস মেথডে হার বাংলাদেশের

এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশ যে চারটি ম্যাচ খেলেছে, সেই হিসাবে ১৪০ রান লড়াই মতো স্কোর। কিন্তু প্রতিপক্ষ যখন অস্ট্রেলিয়া এবং উইকেট থেকে যখন ব্যাটাররা সুবিধা পাচ্ছেন, তখন এই স্কোর নিয়ে জয়ের স্বপ্ন দেখা বাড়াবাড়ি। বাংলাদেশও পারেনি। বৃষ্টি চূড়ান্ত ফল গড়ে দিলেও অস্ট্রেলিয়ার জয়টা সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল।

হার দিয়ে সুপার এইট শুরু হয়েছে বাংলাদেশের। ১১.২ ওভারে যখন বৃষ্টি শুরু হয়, অস্ট্রেলিয়ার স্কোর তখন ২ উইকেটে ১০০। জিততে ৫২ বলে দরকার ৪১ রান। উইকেটে হাফসেঞ্চুরি পূরণ করা ওয়ার্নার। বড় কোনও অঘটন না ঘটলে অস্ট্রেলিয়ার জয়ের পাল্লাই ছিল ভারি। তবে বৃষ্টি আগেভাগেই শেষ করে দিয়েছে ম্যাচ। ওয়ার্নার অপরাজিত থাকলেন ৩৫ বলে ৫৩ রানে। ম্যাক্সওয়েল ৬ বলে অপরাজিত ১৪ রানে।

অস্ট্রেলিয়ার হারানো দুটি উইকেটই নিয়েছেন রিশাদ। ম্যাচসেরার ‍পুরস্কার জিতেছেন হ্যাটট্রিক করা কামিন্স।

১০:১২- ওভার কাটা শুরু

অ্যান্টিগার স্থানীয় সময় রাত ১২টা ১২ মিনিট (বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ১২ মিনিট) থেকে ওভার কাটা শুরু হয়েছে। অর্থাৎ, বৃষ্টি শেষে খেলা শুরু হলে ওভার কমার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার লক্ষ্যও ছোট হয়ে আসবে। আর খেলা না হলে ডিএলএস মেথডে এমনিতেই জিতে যাবে অস্ট্রেলিয়া।

১০:০২- ২৮ রানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া

আবার বৃষ্টি নেমেছে অ্যান্টিগায়। ১২তম ওভারের দ্বিতীয় বল শেষে বৃষ্টি শুরু হলে খেলা বন্ধ হয়ে যায়। আর যদি মাঠে ফেরা না যায়, তাহলে জয়ী হবে অস্ট্রেলিয়া। ডিএলএস পার স্কোরে বাংলাদেশ থেকে ২৮ রানে এগিয়ে আছে তারা।

৯:৫৯- আবারও বৃষ্টি

অ্যান্টিগার ম্যাচে বারবার বাগড়া দিচ্ছে ‍বৃষ্টি। খেলা শুরুর আগে প্রথম দফার বৃষ্টিতে টস করতে দেরি হয়েছিল। আর খেলা শুরুর পর তৃতীয় দফার বৃষ্টি শুরুর আগে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ২৮তম হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেছেন ওয়ার্নার। তাসকিনকে ছক্কা মেরে ৩৪ বলে ফিফটির দেখা পেয়েছেন তিনি। পরের বলে সিঙ্গেল নিয়ে এই ওপেনার দলীয় সংগ্রহ নিয়ে গেছেন ১০০ রানে। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১১.২ ওভারে ১০০/২।

৯:৪৫- মার্শকেও ফেরালেন রিশাদ

আবারও উইকেট উদযাপন রিশাদের। পরপর দুই ওভারে ২ উইকেট পেয়েছেন এই লেগ স্পিনার। এবার তার শিকার মিচেল মার্শ। নবম ওভারের পঞ্চম বলে এলবিডব্লিউ হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক। রিশাদের বল তার প্যাটে আঘাত করলে ওঠে জোরাল আবেদন। ফিল্ড আম্পায়ার আঙুল তুললেও রিভিউ নেন মার্শ। তবে কাজে আসেনি। মাত্র ১ রান করে ফেরেন তিনি। অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ৯ ওভারে ৭০/২।

৯:৩৭- রিশাদ এনে দিলেন প্রথম উইকেট

বৃষ্টি কি তাহলে আশীর্বাদ হয়ে এলো বাংলাদেশের জন্য? বৃষ্টির পর খেলা শুরু হতেই উইকেট পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম সাফল্য এনে দিয়েছেন রিশাদ। বৃষ্টি শেষ হওয়ার পর তৃতীয় বলে উইকেট উদযাপন করেছেন তিনি।

ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা হেডকে ফিরিয়েছেন রিশাদ। তার লেন্থ বল খেলতে গিয়ে বোল্ড আউট হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার। প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে ২১ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩১ রান করেছেন তিনি। অস্ট্রেলিয়া স্কোর ৭ ওভারে ৬৫/১।

৯:৩৪- খেলা শুরু

বৃষ্টি থামার পর খেলা শুরু হয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে মাঠ তৈরি করতে বেশ কিছুক্ষণ সময় লেগেছে। তবে কোনও ওভার কাটা যায়নি। ২০ ওভারই পাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।

৯: ১৮- ২৯ রানে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া

বৃষ্টিতে বন্ধ হয়ে আছে ম্যাচ। খেলা আর শুরু না হলে হেরে যাবে বাংলাদেশ। বৃষ্টি শুরুর আগে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ৬.২ ওভারে ৬৪/০। ডাকওয়ার্থ-লুইস মেথডের পার স্কোরে এই অবস্থায় বাংলাদেশের চেয়ে ২৯ রানে এগিয়ে আছে মিচেল মার্শরা।

৯:০৯- বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ

বৃষ্টির কারণে টস হতে দেরি হয়েছিল। তবে খেলা শুরু হয়েছিল নির্ধারিত সময়ে। এরপর কোনও সমস্যা ছাড়াই শেষ হয় বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংস। তবে ইনিংস বিরতির সময় আবার বৃষ্টি ফেরে অ্যান্টিগায়। বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর খেলা শুরু করা গেছে। রান তাড়া করতে নেমে অস্ট্রেলিয়ার পেয়েছে দারুণ শুরু। এর মধ্যেই আবার বৃষ্টি ফিরে এসেছে। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে খেলা। সে পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ছিল ৬.২ ওভারে ৬৪/০।

৯:০৬- পাওয়ার প্লেতে সাফল্য নেই

অ্যান্টিগায় চলছে অস্ট্রেলিয়ার দাপট। পাওয়ার প্লেতে রীতিমতো ঝড় তুলেছেন দুই ওপেনার হেড ও ওয়ার্নার। ১৪১ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে অস্ট্রেলিয়া কোনও উইকেট না হারিয়ে ৬ ওভারে করেছে ৫৯ রান। দুই ওপেনারের দুর্দান্ত জুটিতে অসহায় বাংলাদেশের বোলাররা।

৯:০১- ২ ওভারে ২৮ রান

বাংলাদেশের বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে খেলছেন ওয়ার্নার ও হেড। আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে বাড়িয়ে নিচ্ছেন দলীয় সংগ্রহ। চতুর্থ ও পঞ্চম- এই দুই ওভার থেকেই তারা নিয়েছেন ২৮ রান। তাসকিনের প্রথম ওভার থেকে নেন ১৫ রান। এরপর বোলিংয়ে আসা মোস্তাফিজের ওভার থেকে পান ১৩ রান।

৮: ৪৬- বেঁচে গেলেন ওয়ার্নার

দারুণ সুযোগ তৈরি করলেন তানজিম হাসান সাকিব। বল হাতে নিয়েই উইকেট পেতে পারতেন তিনি। কিন্তু হৃদয়ের ভুলে উইকেট পাওয়া হলো না বাংলাদেশের। ডেভিড ওয়ার্নারকে ‘জীবন’ দিয়েছেন তিনি। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বল ড্রাইভ করেছিলেন ওয়ার্নার। বল সরাসরি চলে যায় পয়েন্টে থাকা হৃদয়ের কাছে। কিন্তু বল হাতে জমাতে পারেননি তিনি।

ক্যাচটি নিতে পারলে ৫ রানেই ফেরানো যেত ওয়ার্নারকে। ২ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ১৪/০।

৮-৩৯- অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস শুরু

বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংস শেষের পরই আরেক দফা বৃষ্টি নামে অ্যান্টিগায়। বৃষ্টি থামার পর মাঠ তৈরি করতে কিছুটা সময় লেগে যায়। যেকারণে নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর শুরু হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস। ১৪১ রানের লক্ষ্যে নেমেছেন ডেভিড ওয়ার্নার ও ট্রাভিস হেড।

৮:১৪- বাংলাদেশের ১৪০

শুরুতেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ওপেনার তানজিদ দ্রুত বিদায় নিলেও ওই ধাক্কা বাংলাদেশ কাটিয়ে ওঠে শান্ত ও লিটনের জুটিতে। তবে লিটনের আউটের পর আবার একটা ধাক্কা লাগে। যেকারণে প্রত্যাশা অনুযায়ী স্কোরে রান আসেনি। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৪০ রান করেছে বাংলাদেশ।

শান্ত ও হৃদয়ের ইনিংস দুটি বাদ দিলে আবারও ব্যাটিংয়ে হতাশ করেছে বাংলাদেশ। শান্তর ব্যাট থেকে আসে সর্বোচ্চ ৪১ রান, আর হৃদয় করেছেন ৪০। লিটন করেন ১৬ রান। এছাড়া শেষ দিকে তাসকিনের ৭ বলে অপরাজিত ১৩ রান হলো দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়া স্কোর।

হ্যাটট্রিক করা কামিন্স ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। জাম্পা ৪ ওভারে ২২ রানে পেয়েছেন ২ উইকেট। এছাড়া একটি করে উইকেট শিকার স্টার্ক, স্টোইনিস ও ম্যাক্সওয়েলের।

৮:০৭- কামিন্সের হ্যাটট্রিক

১৮তম ওভারের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে আউট করেছিলেন যথাক্রমে- মাহমুদউল্লাহ ও শেখ মেহেদীকে। তাতে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা তৈরি হয় প্যাট কামিন্সের। পরের ওভারের প্রথম বলে উইকেট পেলেই তার হ্যাটট্রিক। অস্ট্রেলিয়ান পেসার সুযোগটা নষ্ট করেননি। ২০তম ওভারের প্রথম বলে তাওহিদ হৃদয়কে আউট করে হ্যাটট্রিক পূরণ করেছেন তিনি। স্কুপ খেলতে গিয়ে ৪০ রানে আউট হয়েছেন হৃদয়। ২৮ বলের ইনিংসে তিনি মেরেছেন ২ চার ও ২ ছক্কা।

এ নিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হ্যাটট্রিকের দেখা পেল সপ্তমবার। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় বোলার হিসেবে কুড়ি ওভারের বিশ্বমঞ্চে এই কীর্তি গড়লেন কামিন্স। প্রথম অস্ট্রেলিয়ার হিসেবে হ্যাটট্রিক করেছিলেন ব্রেট লি।

৮:০১- মাহমুদউল্লাহর পর শেখ মেহেদী

প্যাট কামিন্সের জোড়া আঘাত। পরপর ২ বলে ২ উইকেট নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান পেসার। ১৮তম ওভারের পঞ্চম বলে মাহমুদউল্লাহকে ফিরিয়েছেন বোল্ড করে। অভিজ্ঞ ব্যাটার ৩ বলে করেছেন ২ রান। এরপর ষষ্ঠ বলে আউট করেছেন শেখ মেহেদীকে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মুখোমুখি প্রথম বল আপার কাট করার চেষ্টা করে থার্ড ম্যানে সহজ ক্যাচ দেন তিনি। রানের খাতা খোলার আগেই শেখ মেহেদীর বিদায়।

৭:৫৬- হৃদয়ের জোড়া ছক্কা

১৭তম ওভারের প্রথম বলেই উইকেট পেলেন স্টোইনিস। ফেরালেন সাকিবকে। তাতে থোরাই কেয়ার হৃদয়ের। তৃতীয় বল উড়িয়ে মারলেন কাউ কর্নার দিয়ে। বিশাল ছক্কা। পরের বলেও হাঁকালেন ছক্কা। এবার ফ্লিকে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ফেলেন বাউন্ডারির ওপার। এই ওভার থেকে বাংলাদেশ পায় ১৪ রান।

৭:৫৩- বোলারকে ক্যাচ দিলেন সাকিব

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচে জ্বলে উঠেছিল সাকিবের ব্যাট। এরপর আবার আলোহীন ব্যাটার সাকিব। নেপাল ম্যাচের পর সুপার এইটে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষেও ব্যর্থ তিনি। বোলার স্টোইনিসকে রিটার্ন ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মাত্র ৮ রান করে। বল তার ব্যাটে কানায় লেগে উঠে যায়, সহজ ক্যাচ তালুতে জমাতে কোনও সমস্যাই হয়নি স্টোইনিসের।

৭:৪৮- বাংলাদেশের ১০০

১৬তম ওভারে হ্যাজেলউডের তৃতীয় বলে সিঙ্গেল নিয়ে বাংলাদেশের স্কোর ১০০ রানে নিয়ে যান তাওহিদ হৃদয়। এই ওভারে ৪ রান আসে। বাংলাদেশের স্কোর ১৬ ওভারে ১০৩/৪।

৭:৩৫- শান্তকে ফেরালেন জাম্পা

বিশ্বকাপে শান্তর আগের চার ইনিংসে সর্বোচ্চ ছিল ১৪ রান। বাকি তিন ইনিংসগুলো যথাক্রমে- ৭,১ ও ৪। ব্যর্থতার বৃত্তে ঘুরপাক খাওয়া বাংলাদেশ অধিনায়ক অবশেষে রানে ফিরলেন। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে হাফসেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন তিনি। যদিও জাম্পার শিকারে পরিণত হওয়ায় মাইলফলক স্পর্শ করা হয়নি তার।

সাকিব ও মাহমুদউল্লাহর পর তৃতীয় বাংলাদেশি হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হাফসেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন শান্ত। কিন্তু জাম্পার বল সুইপ করতে গিয়ে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। ফেরার আগে করেন ৪১ রান। ৩৬ বলের ইনিংসটি তিনি সাজান ৫ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কায়। বাংলাদেশের স্কোর ১৩ ওভারে ৮৪/৪।

৭:২১- ফিরলেন রিশাদ

আসল কাজ তার স্পিন বোলিং। তবে ব্যাটিংয়ে লোয়ার অর্ডারে ঝড় তুলতে পারেন রিশাদ হোসেন। কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষেকের পর বেশ কয়েকটি ম্যাচে সেটির প্রমাণও দিয়েছেন। এই রিশাদকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নামিয়ে দেওয়া হয় চার নম্বরে। যদিও বাংলাদেশ দলের এই বাজি কাজে আসেনি।

ব্যাটিং অর্ডারে ‘প্রমোশন’ কাজে লাগাতে পারেননি রিশাদ। ম্যাক্সওয়েলের বলে মাত্র ২ রান করে ফিরেছেন তিনি। রিশাদের ব্যাটের ওপরে দিকে লেগে উঠে যাওয়া বল শর্ট থার্ডে সহজ ক্যাচ নেন জাম্পা। বাংলাদেশের স্কোর ১০ ওভারে ৬৭/৩।

৭:১৫- লিটন বোল্ড

শান্তর সঙ্গে জুটি দাঁড় করিয়ে নিয়েছিলেন লিটন। চমৎকার ব্যাটিংয়ে ৫০ ছাড়ানো জুটি গড়েন তারা। অস্বস্তি বাড়তে থাকা অস্ট্রেলিয়া ক্যাম্পে অবশেষে স্বস্তি ফেরালেন অ্যাডাম জাম্পা। এই স্পিনারের বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন লিটন।

নবম ওভারের তৃতীয় বল সুইপ করতে গিয়ে আউট হয়েছেন লিটন। জাম্পার বল তার পায়ে লেগে স্টাম্পে আঘাত করে। ফেরার আগে ২৫ বলে ২ বাউন্ডারিতে ১৬ রান করেছেন এই উইকেটকিপার ব্যাটার। তার বিদায়ে বাংলাদেশ হারায় দ্বিতীয় উইকেট। স্কোর ৯ ওভারে ৬০।

৭:১১- শান্ত-লিটন জুটির ফিফটি

মাত্র তৃতীয় বলে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। চাপে পড়া দলকে ওই জায়গা থেকে দারুণভাবে টেনে তুলেছেন শান্ত ও লিটন। তাদের জুটিতে অস্ট্রেলিয়াকে পাল্টা জবাব দিচ্ছে বাংলাদেশ। চমৎকার ব্যাটিংয়ে ইতিমধ্যে ৫০ ছাড়িয়েছে তাদের জুটি ও বাংলাদেশের স্কোর। ৮ ওভারে ১ উইকেটে করেছে ৫৭ রান।

৭:০৩- পাওয়ার প্লে মন্দ যায়নি

শুরুতে দুই-তিনটি উইকেট হারানো নিয়মিত দৃশ্য হয়ে গেছে বাংলাদেশের ক্রিকেটে। তবে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সুপার এইটে পাওয়ার প্লে মন্দ যায়নি বাংলাদেশের। উইকেট হারিয়েছে মোটে একটি। প্রথম ৬ ওভারে স্কোরে জমা করেছে ৩৯ রান। দুই ব্যাটার শান্ত (১৮*) ও লিটন (১৩*) এগিয়ে নিচ্ছেন দলের স্কোর।

৬:৫৭- লিটনের দুই বাউন্ডারি

প্রথম ৪ ওভারে লিটনের ব্যাট থেকে এসেছিল ২ রান। তবে পঞ্চম ওভারে হাত খুলে খেললেন ওপেনিংয়ে নামা এই উইকেটকিপার ব্যাটার। মিচেল স্টার্কের তৃতীয় বল সীমানা ছাড়া করার পর পঞ্চম বলেও বাউন্ডারি মেরেছেন লিটন। বাংলাদেশের স্কোর ৫ ওভারে ২৭/১।

৬:৫১- শান্তর ব্যাটে প্রথম ছক্কা

বাংলাদেশের ইনিংসে প্রথম ছক্কা হাঁকালেন নাজমুল হোসেন শান্ত। আগের ওভারে মেডেন পেয়েছিলেন হ্যাজেলউড। দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে আসা এই পেসারের প্রথম বলই সীমানার ওপারে ফেলেছেন তিনি। বাংলাদেশের স্কোর ৪ ওভারে ১৭/১

৬:৪১- হ্যাজেলউডের মেডেন ওভার

মিচেল স্টার্ক প্রথম ওভারে এনে দিয়েছেন উইকেট। দ্বিতীয় ওভারে বোলিংয়ে আসেন জশ হ্যাজেলউড। শুরুতেই উইকেট হারানোয় এই পেসারের বল দেখেশুনে খেলেছেন লিটন দাস। বলকে সমীহ করে এ ওভারে কোনও রান নেননি তিনি। ফলে মেডেন ওভার দিয়ে বোলিং শুরু করেছেন হ্যাজেলউড। ২ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪/১।

৬:৩৩- তানজিদ বোল্ড

শুরুতেই উইকেট হারাল বাংলাদেশ। ম্যাচের তৃতীয় বলে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন তানজিদ হাসান তামিম। মিচেল স্টার্কের বলে ক্লিন বোল্ড হয়েছেন এই ওপেনার। তার বিদায়ে বাংলাদেশ হারায় প্রথম উইকেট।

৬:১৭- একাদশে শেখ মেহেদী

বাংলাদেশের একাদশে একটি পরিবর্তন এসেছে। জাকের আলির জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন শেখ মেহেদী হাসান। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথমবার একাদশে জায়গা পেলেন তিনি।

অস্ট্রেলিয়ার একাদশে পরিবর্তন দুটি। ফিরেছেন দুই পেসার প্যাট কামিন্স ও জশ হ্যাজেলউড। বাদ পড়েছেন অ্যাশটন অ্যাগার ও নাথান এলিস।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস (উইকেটকিপার), নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, শেখ মেহেদী হাসান, তানজিম হাসান সাকিব, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

অস্ট্রেলিয়া একাদশ: ডেভিড ওয়ার্নার, ট্রাভিস হেড, মিচেল মার্শ (অধিনায়ক),  গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টোইনিস, টিম ডেভিড, ম্যাথু ওয়েড (উইকেটকিপার), প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা, জশ হ্যাজেলউড।

৬:১৫- টস হেরেছে বাংলাদেশ

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস হেরেছে বাংলাদেশ। টসজয়ী অস্ট্রেলিয়া বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় প্রথমে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ। নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট পর হয়েছে টস।

৬:০২- বৃষ্টিতে টস হতে দেরি

টস হওয়ার আগমুহূর্তে বৃষ্টি নামে অ্যান্টিগার নর্থ সাউন্ডে। ফলে নির্ধারিত সময়ে টস করা যায়নি।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

ad

সর্বাধিক পঠিত