Beta
বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
Beta
বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

জয়-মুশফিকের ব্যাটে প্রতিরোধের লক্ষ্য

mush-joy
Picture of ক্রীড়া প্রতিবেদক

ক্রীড়া প্রতিবেদক

[publishpress_authors_box]

সংক্ষিপ্ত স্কোর : (২য় দিন শেষে)

বাংলাদেশ ১ম ইনিংস : ১০৬/১০ ও দ্বিতীয় ইনিংস : ১০১/৩ (জয় ৩৮*, শান্ত ২৩, মুশফিকুর ৩১*; রাবাদা ২/১০, মহারাজ ১/৩৩)। দক্ষিণ আফ্রিকা : ৩০৮/১০ ( ভেরেইনা ১১৪, মুলডার ৫৪, পিট ৩২; তাইজুল ৫/১২২, হাসান ৩/৬৬, মিরাজ ২/৬৩)। ম্যাচ : বাংলাদেশ ১০১ রানে পিছিয়ে।  

দিনের খেলার তখনও ১৬.৫ ওভার বাকি। আলোর স্বল্পতায় অনেক আগেই থামতে হলো। অথচ ম্যাচ থামার শেষ ডিলেভারিতে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিল একটি স্ট্যাম্পিং। ড্যান পিটের বলে উইকেট ছেড়ে মারতে গিয়ে স্ট্যাম্পিং হতে পারতেন মাহমুদুল হাসান জয়। প্রায় ১ মিনিট ধরে টিভি স্ক্রিনে রিপ্লে দেখে নটআউটের সিদ্ধান্ত দেন তৃতীয় আম্পায়ার।

জয় টিকে যাওয়ায় আরও একটি উইকেটের পতন হয়নি বাংলাদেশের। ৫ চারে ৮০ বলে ৩৮ রানে অপরাজিত আছেন এই ব্যাটার। অপরপ্রান্তে অপরাজিত মুশফিকুর রহিম। ২৬ বলে ৩ চারে ৩১ রান তার। দুজনের ৪২ রানের জুটি টিকে থাকায় বাংলাদেশের প্রতিরোধের আশাও টিকে থাকল।

টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশের রান তিন উইকেটে ১০১। ইনিংস হার এড়াতে হলে সমান সংখ্যক রান চাই। ২০২ রান করলে এরপর দক্ষিণ আফ্রিকাকে টার্গেট দেওয়ার প্রশ্ন। প্রথম ইনিংসের চেয়ে অনেকটা ভালো ব্যাট করেছেন বাংলাদেশ ব্যাটাররা। জয়-মুশফিক-শান্তরা কিছু রান করেছেন বলে এমনটা বলা যাচ্ছে। তবে মিরপুরের উইকেটে টেস্টের সময় গড়ানোর সঙ্গে ব্যাটিং করা কঠিন হয়।

সেই ভয় জয় করার চ্যালেঞ্জ জয়-মুশফিকদের। বিশেষ করে জয় আগের ইনিংসেও টিকে থেকে রান করার চেষ্টা করেছেন। সেই চেষ্টায় দ্বিতীয় ইনিংসেও রান পাচ্ছেন। এমন প্রক্রিয়ায় এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার কাইল ভেরেইনা সেঞ্চুরি করেছেন। জয় তা থেকে শিক্ষা নিলে অবশ্যই ভালো কিছু পেতে পারেন।

মুশফিকুর রহিম একটু ভিন্ন পথেই হাঁটছেন। টেস্টে তার খুব প্রিয় শট সুইপ-রিভার্স সুইপে ইনিংসের শুরু থেকেই রান তোলায় মনোযোগী ছিলেন। তাই মুশফিকের রানও বলের চেয়ে বেশি। ২৬ বলে ৩১, তবে অভিজ্ঞতায় সবচেয়ে এগিয়ে থাকা মুশফিকের কাছে এই টেস্টে ভালো কিছুর আশায় বড় স্কোর চাইতেই পারে বাংলাদেশ।

সেঞ্চুরি থেকে এখনও অনেক দূরে থাকলেও মুশফিক দারুণ কীর্তি গড়েছেন এ ইনিংসে। প্রথম বাংলাদেশি ব্যাটার হিসেবে টেস্টে ৬ হাজার রানের মাইলফলক ছুঁয়েছেন। ৯৩ ম্যাচ খেলা মুশফিকের রান এখন ৬০০৩। তামিম ইকবালের সঙ্গে এক সময় কাছাকাছি রানে ছিলেন। বর্তমানে তামিমকে ছাড়িয়ে অনেক এগিয়ে গেছেন মুশফিক। ৭০ ম্যাচ খেলা তামিমের রান ৫১৩৪।  

শান্তর বিদায়ে জুটি বাড়ল না

পঞ্চাশ ছাড়ানো ভালো একটি জুটি গড়েছিলেন মাহদুল হাসান জয় ও নাজমুল হোসেন শান্ত। ৫৭ রানের জুটিতে বেশ ভালো ভাবেই এগিয়ে চলছিলেন। কিন্তু শান্তর ভুল সিদ্ধান্তে সেখানেই থামল জুটি।

৫৯ রানে তাই ৩ উইকেট হারাতে হলো বাংলাদেশকে। শান্ত ফিরলেন ২৩ রানে। কেশভ মহারাজের বলে সামনের পায়ে ড্রাইভ খেলতে গিয়ে লাইন মিস করেন। এতে অফস্ট্যাম্পের বাইরের বলটি শান্তর সামনের পায়ের প্যাডে আঘাত করে।  

শান্ত-জয় জুটির পঞ্চাশ

প্রথম ইনিংসের ভূত কিছুটা হলেও তাড়াতে পেরেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদুল হাসান জয়ের ব্যাটে প্রতিরোধ গড়েছে তারা। দুজনের পঞ্চাশ ছাড়ানো জুটিতে ২ উইকেটে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ।

দ্বিতীয় ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার চেয়ে এখনও ১৪৬ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ। জয় ২৬ ও শান্ত ২২ রানে অপরাজিত। শুরুতেই জোড়া উইকেট হারানোর পর ৫৩ রানের জুটি গড়ে এগিয়ে চলছেন।

টেস্টে বাংলাদেশ ব্যাটারদের জন্য বড় শিক্ষনীয় হতে পারেন কাইল ভেরেইনা। ১১৪ রানের অসাধারণ নিঁখুত ইনিংস খেলে উপমহাদেশে নিজের প্রথম ইনিংসেই সেঞ্চুরি উদযাপন করেছেন তিনি। মিরপুরের উইকেটে তার খেলার ধরন দেখে শিক্ষা নিতে পারেন শান্ত-জয়।

এখন পর্যন্ত দুই ব্যাটার সেভাবেই খেলছেন। রাবাদা-মহারাজ-মুল্ডাররা সময়ে সময়ে উইকেট নেওয়ার সুযোগ তৈরি করেছেন। কিন্তু ভাগ্যের ছোঁয়ায় আউট হওয়া থেকে বেঁচেছেন দুই ব্যাটারই। এবার সাহসের সঙ্গে ইনিংস গড়ে টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে ভালো লড়াই উপহার দিতে পারেন তারা।

দুই উইকেট হারিয়ে ‘তেতো’ চা বিরতি

মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিন চা বিরতিতে তিক্ত স্বাদ পেল বাংলাদেশ। বিরতির আগে মাত্র ৭ ওভার খেলার সুযোগ হয়েছে। আর তাতেই দুই উইকেট নেই স্বাগতিকদের।

তৃতীয় ওভারে জোড়া উইকেট হারানোর ধাক্কা সামাল দিয়েছেন ১১ রান করা মাহমুদুল হাসান জয় ও ৫ রান করা নাজমুল হোসেন শান্ত। চার বিরতি পর্যন্ত ১৯ রান তুলেছে বাংলাদেশ। দুটি উইকেট নিয়েছেন কেগিসো রাবাদা।

দক্ষিণ আফ্রিকাকে দ্বিতীয়বার ব্যাট করাতে হলে আগে ১৮৩ রান করতে হবে বাংলাদেশকে। পরে ম্যাচের শেষ ইনিংসের জন্য ভালো টার্গেটও দিতে হবে। অবশ্য প্রথম ইনিংসে ১০৬ রান করা বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুটা যেমন হলো তা দেখে বড় কিছুর স্বপ্ন দেখা কঠিন।  

ইনিংসের শুরুতেই রাবাদার জোড়া ধাক্কা

দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে প্রথম ইনিংসের চিত্র। শুরুর দিকেই হারাতো হলো জোড়া উইকেট। দুটো সফট ডিসমিসালে মাত্র ৪ রানে ২ উইকেট নেই বাংলাদেশের।

ইনিংসের তৃতীয় ওভারে কাগিসো রাবাদার জোড়া ধাক্কা। দুই বলের ব্যবধানে সাদমান ইসলাম ও মুমিনুল হককে ফেরালেন তিনি। দুটো উইকেটই সহজ আউট।

সাদমানকে কোমড় সমান উচ্চতায় বাউন্স দিয়েছিলেন শর্ট লেগে ফিল্ডার রেখে। শর্ট লেগে থাকা ফিল্ডারের কাছে যেন ক্যাচ যায় সেই চেষ্টায় এমন ডিলেভারি দিয়ে থাকেন বোলাররা। রাবাদাও দিলেন এবং সফলও হলেন। সাদমান ফ্লিক করতে গিয়ে সরাসরি শর্ট লেগে থাকা ডি জর্জির হাতে ক্যাচ দেন ২ রানে।

এর দুই বল পর মুমিনুল হককে অফস্ট্যাম্পের বাইরের বলে আউট করলেন। মুমিনুল ড্রাইভ খেলার চেষ্টায় বলে ব্যাট ছুঁয়ে আউট হলেন। তখনও দক্ষিণ আফ্রিকাকে দ্বিতীয়বার ব্যাট করানো থেকে ১৯৮ রান দূরে বাংলাদেশ।

দুইশো রানের লিডের চাপ বাংলাদেশের

চার বিরতির কিছু আগে দক্ষিণ আফ্রিকাকে থামাতে পেরেছেন বাংলাদেশ বোলাররা। কাইল ভেরেইনার সাবলীল সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে ৩০৮ রান করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এতে দ্বিতীয় ইনিংসে নামার আগে বাংলাদেশের সামনে লিড দাঁড়িয়েছে ২০২ রানের। যা বাংলাদেশ দলের জন্য বিশাল চাপের।

উপমহাদেশে প্রথম ইনিংস খেলতে নামা ভেরেইনা ১৪৪ বলে ১১৪ রানের ইনিংস খেলেছেন। বাংলাদেশের হয়ে তাইজুল ৫, হাসান মাহমুদ ৩ ও মিরাজ ২ উইকেট পেয়েছেন।  

ভেরেইনার সেঞ্চুরিতে হতাশা বাড়ল

ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিলেন কাইল ভেরেইনা। বাংলাদেশ ক্রিকেটারদের মিরপুরের উইকেটে ব্যাটিং কৌশল শিক্ষা দিয়ে অপরাজিত আছেন ১০০ রানে। তার ইনিংসে ভর করে ৮ উইকেটে ২৯২ রান তুলেছে। লিড দাঁড়িয়েছে ১৮৩।

ক্যারিয়ারে এই প্রথম উপমহাদেশে ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন ভেরেইনা। তাও আবার মিরপুরের উইকেটে। অথচ অত্যন্ত সাবলীল খেললেন। মিরপুরের উইকেট তার কাছে অচেনা মনেই হয়নি। পুরো ইনিংসে একটিও জীবন পেতে হয়নি ভেরেইনাকে।

এর মাঝে ৫৪ রান করা উইয়ান মুল্ডারকে নিয়ে ১১৯ রানের জুটি গড়েছেন। ৩২ রান করা ড্যান পিটকে নিয়ে গড়েছেন নবম উইকেটে ৬৫ রানরে জুটি।

মিরপুর টেস্টের প্রথম দিন এবং দ্বিতীয় দিন, এই উইকেটে দুই সময়ে ব্যাট করলেন ভেরেইনা। প্রথম দিন বিকেলের দিকে আর দ্বিতীয় দিন সকালে। দুই সময়ে মিরপুরের উইকেটের দুই রকম চরিত্র দেখেছেন।

আগেরদিন তাইজুলকে সামলাতে হয়েছে। তবুও বিচলিত ছিলেন না ভেরেইনা। মিরপুরের উইকেটে তাইজুল বেশ ভয়ংকর বোলার। অথচ প্রোটিয়া এই ব্যাটার ছিলেন সাবলীল। একই ধারাবাহিকতায় দ্বিতীয়দিন খেলছেন ভেরেইনা। এবার উইকেট তার কাছে আরও পরিচিত হয়ে উঠেছে।

ভেরেইনার চেনা উইকেট অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাটারদের কাছে খুব অচেনা হয়ে যায়। শান্ত-মুশফিকদের জন্য কেগিসো রাবাদা দুর্বোধ্য বোলার। মিডিয়াম পেসার উইয়ান মুল্ডারও কঠিন হয়ে যান।

দ্বিতীয় ইনিংসে নামার আগেই বড় লিডের চাপ অপেক্ষা করছে বাংলাদেশ ব্যাটারদের জন্য। সেই চাপ সামলে টেস্টে ইনিংস হার এড়াতে পারবেন তো শান্তরা! 

হাসানের বোলিং প্রথম সেশনের সাফল্য

নাঈম হাসানের বলে উইয়ান মুল্ডারের ক্যাচটি মিস না হলে মিরপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের প্রথম সেশন আরেকটু ভালো কাটতো বাংলাদেশের। মুমিনুল হক ৪৭ রানে থাকা মুল্ডারের ক্যাচ ফেলে দেওয়ায় হাসান মাহমুদের জোড়া উইকেট আপাতত স্বস্তি দিচ্ছে।

লাঞ্চ পর্যন্ত ওই দুই উইকেট বাংলাদেশের সাফল্য। ১৪০ রানে ৬ উইকেটে দিন শুরু করা দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম সেশন ৮ উইকেট ২৪৩ রানে শেষ করে। আগের দিনের সঙ্গে এক সেশনেই ১০৩ রান যোগ করেছে তারা।

এতে ৩৪ রানের লিড নিয়ে দিন শুরু করা প্রোটিয়াদের লিড দাঁড়িয়েছে ১৩৭ রানের। যা মিরপুরের উইকেটে দ্বিতীয় ইনিংসে নামার আগে বাংলাদেশের জন্য ইতিমধ্যে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছেন ৭৭ রান করা কাইল ভেরেইনা। সাত নম্বরে নামা এই ব্যাটারের আগে কেউই বড় রান করতে পারেননি। ১৮ টেস্টে ১ সেঞ্চুরি ও ৩ ফিফটি পাওয়া ভেরেইনা মিরপুরের উইকেট বুঝে সংগ্রামী ইনিংস উপহার দিলেন দলকে।

অবশেষে হাসানের বলে জোড়া উইকেট

টেস্টের দ্বিতীয় দিন শুরু থেকে শুধু হতাশাই সঙ্গী ছিল বাংলাদেশের। উইকেট নেওয়ার মতো বল করতে পারছিলেন না বোলাররা। ওদিকে উইয়ান মুল্ডার ও কাইল ভেরেইনা শক্ত জুটি গড়ে ফেলেন। তাদের জুটি একশও ছাড়িয়ে যায়।

এই হতাশা অবশেষে কাটালেন হাসান মাহমুদ। পরপর দুই বলে দুটি উইকেট নিয়ে ম্যাচে ফেরান বাংলাদেশকে। হাসানের জোড়া আঘাতে প্রোটিয়ারা ২২৭ রানে হারালো ৮ উইকেট।

হাসানের প্রথম শিকার প্রথম টেস্ট হাফসেঞ্চুরি পাওয়া মুল্ডার। ৫৪ রানে স্লিপে দাঁড়ানো সাদমানকে ক্যাচ দেন তিনি। মুল্ডারের বিদায়ে ভেরেইনার সঙ্গে ১১৯ রানের জুটি থামে। পরের বলেই দুর্দান্ত ডিলেভারিতে কেশভ মহারাজের স্টাম্প উড়িয়ে দেন হাসান।

অসাধারণ সিম মুভমেন্ট ছিল বলটিতে। অফস্ট্যাম্পের কিছু বাইরে থেকে শার্প ইনসুইংয়ে স্টাম্পে আঘাত করে। প্রথম বলেই এমন ডিলভারি আশা করেননি মহারাজ। তাই যথাসময়ে রক্ষণেও ব্যর্থ হন।

ওভারের শেষ বল হওয়ায় হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা টিকে ছিল হাসানের। পরে অবশ্য তা হয়নি।

প্রথম ঘণ্টায় উইকেট নেই

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালটা হতাশা বয়ে এনেছে বাংলাদেশের জন্য। প্রথম ঘণ্টায় প্রোটিয়াদের একটিও উইকেট নিতে পারেনি বোলাররা। স্বাগতিকদের হতাশা বাড়িয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৬ উইকেটে ২১৬। লিড দাঁড়িয়েছে ১১০ রানের।

একদম যে উইকেট শূন্য হতো এমন নয়। উইয়ান মুল্ডারের ক্যাচ মুমিনুল হক হাতে রাখলে বড় জুটিটা থামতো। তা না হওয়ায় মুল্ডার ও কাইল ভেরেইনার ১০৮ রানের জুটি এগিয়ে চলছে। ভেরেইনা ৬৪ ও মুল্ডার ৪৭ রানে অপরাজিত আছেন।

প্রথম দিন শেষে প্রোটিয়াদের দ্রুত আউট করার কথা বলেছিলেন সংবাদ সম্মেলনে আসা তাইজুল ইসলাম। মাত্র ৩৪ রানের লিড পাওয়া প্রোটিয়ারা তখনও শক্ত অবস্থানে যায়নি। দ্বিতীয়দিন শুরু থেকেই অপরাজিত দুই ব্যাটারকে বিপদে ফেলতে ব্যর্থ হওয়ায় উল্টো ব্যাকফুটে চলে গেছে বাংলাদেশ।   

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত