Beta
শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫
Beta
শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ইনিংসে জয়ের তৃতীয় সাফল্য বাংলাদেশের

m91
[publishpress_authors_box]

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেট টেস্ট হেরে নিজেদের ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছিল বাংলাদেশ। সেই অবস্থান থেকে ফিরে আসার চ্যালেঞ্জ ছিল চট্টগ্রামে। আপাতত দৃষ্টিতে কঠিন হলেও চ্যালেঞ্জটি বেশ ভালো ভাবে জিতল বাংলাদেশ। টেস্ট ইতিহাসে তৃতীয়বার ইনিংস ব্যবধানে জয় আদায় করে নিল নাজমুল হোসেন শান্তর দল।

এবারের জয় ইনিংস ও ১০৬ রানের। প্রথম ইনিংসে ২১৭ রানের লিড নিয়ে জিম্বাবুয়েকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ। মেহেদি হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলামদের স্পিন ঘূর্নিতে সফরকারীদের মাত্র ১১১ রানেই অলআউট করে দেওয়ার স্বস্তি মিলে।

এর আগে দুবার ইনিংস ব্যবধানে টেস্ট জিতেছিল বাংলাদেশ। ২০১৮ সালে উইন্ডিজের বিপক্ষে মিরপুরে ইনিংস ও ১৮৪ রানের জয়। আর পরেরবার ২০২০ সালে মিরপুরেই জিম্বাবুয়েকে এবারের মতো ইনিংস ও ১০৬ রানে হারায় বাংলাদেশ।

এতে করে সিরিজে ১-১ সমতা এল। জিম্বাবুয়ের কাছে সিরিজ হারানোর লজ্জায় পড়তে হয়নি। এর কৃতিত্ব মেহেদি হাসান মিরাজের। সাকিব আল হাসানের অভাবে যার দিকে বেশি নজর পড়েছিল সেই তিনিই সাকিবের ভূমিকায় এগিয়ে এলেন।

টেস্টে প্রথমবার এক ম্যাচে সেঞ্চুরি ও পাঁচ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন। এর আগে বাংলাদেশী হিসেবে দুজন এমন কীর্তি গড়েছিলেন। সাকিব আল হাসান দুবার ও সোহাগ গাজী একবার।

২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুলনায় টেস্টে দুই ইনিংসে ৫ বার করে মোট ১০ উইকেট নেন সাকিব। ওই টেস্টে সেঞ্চুরিও করেছেন তিনি। এছাড়া ২০১১ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে মিরপুরে ইনিংসে ৬ উইকেট ও সেঞ্চুরি করেন সাকিব। আর সোহাগ গাজী চট্টগ্রামে এই কীর্তি গড়েন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংসে ৬ উইকেট ও সেঞ্চুরি করে।

সেঞ্চুরির পর মিরাজের ৫ উইকেট

ব্যাট হাতে পেয়েছেন সেঞ্চুরি। এরপর বল হাতেও ভেল্কি দেখাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৮ বলের মধ্যে ৩ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ধস নামিয়েছেন তিনি। ৩০তম ওভারের প্রথম বলে মিরাজ বোল্ড করেন ক্রেগ আরভিনকে। শেষ বলে এলবিডব্লু করেছেন ওয়েসলি মাধেভেরেকে।

এরপর ৩১তম ওভারের দ্বিতীয় বলে তাফাদজাওয়া সিগাকে ফেরান এনামুল হকের ক্যাচ বানিয়ে। ৩ উইকেটে ৬৯ থেকে ৮ বলের ব্যবধানে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ৭৩ রানে ৬ উইকেট। সেখানেই থেমে না থেকে মিরাজ নিয়েছেন ৫ উইকেট।

৪২ ওভার শেষে ৮ উইকেটে জিম্বাবুয়ের রান এখন ১০০। মিরাজ ৫টি, তাইজুল ইসলাম ২টি আর নাঈম হাসান নিয়েছেন ১ উইকেট।

মিরাজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরিতে দুইশো রানের লিড

এই মাঠেই উইন্ডিজের বিপক্ষে ২০২০ সালে প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেছিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সেই একই মাঠে পেলেন টেস্টের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। দলকে নিরাপদ অবস্থানে নিয়ে যাওয়া দারুণ এই ইনিংসে ১০৪ রান করেছেন মিরাজ।

কৃতিত্ব দিতে হবে তানজিম হাসান সাকিবকেও। অভিষিক্ত পেসারের ৮০ বলে ৪১ রানের ইনিংসেই মিরাজের সেঞ্চুরি করা সহজ হয়। দুজনে মিলে ৯৬ রান যোগ করেন নবম উইকেটে। মিরাজের সেঞ্চুরি ছিল ১১ চার ও ১ ছক্কায় ১৬২ বলে।

দুই ব্যাটারের দৃঢ়তায় দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৪৪৪ রান করেছে বাংলাদেশ। লিড এসেছে ২১৭ রানের। জবাবে জিম্বাবুয়ে তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে নেমে বিনা উইকেটে ৮ রান তুলেছে।  

শক্ত অবস্থানে থেকে প্রথম সেশন শেষ করল বাংলাদেশ

দ্বিতীয় টেস্ট জিততে ব্যর্থ হলে লজ্জার শেষ থাকবে না বাংলাদেশের জন্য। তাই জয়ের চ্যালেঞ্জ নিয়ে ভালো খেলছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা। ব্যাটিংয়ে ভালো করে চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিন প্রথম সেশন শক্ত অবস্থানে থেকে শেষ করেছে বাংলাদেশ।

তৃতীয় দিন মধ্যাহ্ন বিরতিতে স্বাগতিকদের বোর্ডে ৮ উইকেট হারিয়ে ৪০৪ রান উঠেছে। লিড দাঁড়িয়েছে ১৭৭ রানের। চট্টগ্রামে ক্যারিয়ারের আরেকটি টেস্ট শতক উঁকি দিচ্ছে মেহেদি হাসান মিরাজকে।

টেল এন্ডারদের নিযে ব্যাট করে মিরাজ এখন পর্যন্ত ১০৯ বলে ১০ চারে করেছেন ৭৬ রান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছেন ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট খেলতে নামা তানজিম হাসান সাকিব। ৫৭ বলে ২৯ রান করেছেন সাকিব। দুজনের জুটি ১০৩ বলে ৬২ রানের।

একশ পেরিয়ে ভাঙল মিরাজ-তাইজুলের জুটি

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ভালো অবস্থানের পথেই ছিল বাংলাদেশ। মেহেদি হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলামের ধৈর্য্যশীল জুটিতে লিডে একশ ছাড়ায়।

তবে একশ ছাড়িয়ে বেশিদূর এগোতে পারেনি এই জুটি। তাইজুল ইসলাম ডাউন দ্যা উইকেটে গিয়ে শট নেওয়ার লোভে উইকেট বিলিয়ে আসেন ২০ রানে।

দুজনের ৬৩ রানের জুটি ভাঙলে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৮ উইকেটে ৩৪২। লিড ১১৫ রানের। মিরাজ অপরাজিত আছেন ৬৩ বলে ৫ চারে ৪৩ রানে।

আগের দিনের ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। শুরুতেই ক্যাচ আউট হতে পারতেন মিরাজ। তবে মুজারাবানির ডিলেভারিতে তার ব্যাটে লেগে আসা বল ধরতে ব্যর্থ হন উইকেটরক্ষক সিগা।

এরপরে অবশ্য বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ ছিল বেশ কিছুক্ষণ। ১৭ মিনিট পর আবার খেলা শুরু হয়।

শক্ত অবস্থানে থেকে প্রথম সেশন শেষ করল বাংলাদেশ

দ্বিতীয় টেস্ট জিততে ব্যর্থ হলে লজ্জার শেষ থাকবে না বাংলাদেশের জন্য। তাই জয়ের চ্যালেঞ্জ নিয়ে ভালো খেলছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা। ব্যাটিংয়ে ভালো করে চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিন প্রথম সেশন শক্ত অবস্থানে থেকে শেষ করেছে বাংলাদেশ।

তৃতীয় দিন মধ্যাহ্ন বিরতিতে স্বাগতিকদের বোর্ডে ৮ উইকেট হারিয়ে ৪০৪ রান উঠেছে। লিড দাঁড়িয়েছে ১৭৭ রানের। চট্টগ্রামে ক্যারিয়ারের আরেকটি টেস্ট শতক উঁকি দিচ্ছে মেহেদি হাসান মিরাজকে।

টেল এন্ডারদের নিযে ব্যাট করে মিরাজ এখন পর্যন্ত ১০৯ বলে ১০ চারে করেছেন ৭৬ রান। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছেন ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট খেলতে নামা তানজিম হাসান সাকিব। ৫৭ বলে ২৯ রান করেছেন সাকিব। দুজনের জুটি ১০৩ বলে ৬২ রানের।

একশ পেরিয়ে ভাঙল মিরাজ-তাইজুলের জুটি

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ভালো অবস্থানের পথেই ছিল বাংলাদেশ। মেহেদি হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলামের ধৈর্য্যশীল জুটিতে লিডে একশ ছাড়ায়।

তবে একশ ছাড়িয়ে বেশিদূর এগোতে পারেনি এই জুটি। তাইজুল ইসলাম ডাউন দ্যা উইকেটে গিয়ে শট নেওয়ার লোভে উইকেট বিলিয়ে আসেন ২০ রানে।

দুজনের ৬৩ রানের জুটি ভাঙলে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৮ উইকেটে ৩৪২। লিড ১১৫ রানের। মিরাজ অপরাজিত আছেন ৬৩ বলে ৫ চারে ৪৩ রানে।

আগের দিনের ২৯১ রান নিয়ে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে বাংলাদেশ। শুরুতেই ক্যাচ আউট হতে পারতেন মিরাজ। তবে মুজারাবানির ডিলেভারিতে তার ব্যাটে লেগে আসা বল ধরতে ব্যর্থ হন উইকেটরক্ষক সিগা।

এরপরে অবশ্য বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ ছিল বেশ কিছুক্ষণ। ১৭ মিনিট পর আবার খেলা শুরু হয়।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত