প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় কোনও সাপই না মারতে বলছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, মানবসৃষ্ট কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলই পাচ্ছে বাংলাদেশ।
এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, মানবসৃষ্ট কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলই পাচ্ছে বাংলাদেশ।
ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আমেরিকার বিশাল এলাকা জুড়ে খ্রিস্টাব্দ ১ থেকে ১৮৯০ সালের মধ্যকার গ্রীষ্মের গড় তাপমাত্রার তুলনায় ২০২৩ সালের জুন, জুলাই ও আগস্টের তাপমাত্রা ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।
এমনকি প্লাস্টিক এখন বায়ুমণ্ডলেও রয়েছে, আমরা যে বাতাসে শ্বাস নেই তার সঙ্গেও মিশে গিয়ে প্লাস্টিক বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে।
তাপপ্রবাহে পুড়ছে গোটা বাংলাদেশ। আবহাওয়া অধিদপ্তর জারি করেছে ‘হিট অ্যালার্ট’।
একটি শহরের ১০-১২ শতাংশ জলাভূমি থাকতে হয়। ঢাকায় ৩ শতাংশও নেই। সবুজ থাকতে হয় ১৫ শতাংশ, আছে ৭ শতাংশের কম।
এর লক্ষ্য প্লাস্টিক দূষণের ফলে মানুষ ও পৃথিবীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো।
প্রাকৃতিক শব্দগুলো দ্রুত বিলীন হয়ে যাচ্ছে এবং অবিলম্বে পরিবেশ বিপর্যয় রোধে পদক্ষেপ না নিলে আমাদের চারপাশে মৃত্যুর মতো নীরবতা নেমে আসবে বলে সতর্ক করেছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা।
গত ৭৫ বছরে এমন বৃষ্টিপাত দেখেনি মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির বাসিন্দারা।
এ সংক্রান্ত ভবিষ্যতের মামলা-মোকদ্দমার ক্ষেত্রে এই রায় নজির হয়ে থাকবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব অনেক বিস্তৃত। এমনকি এটি প্রভাবিত করছে পৃথিবীর নিজ অক্ষে ঘূর্ণনের গতিকেও। তাতে সময়ের হিসাবেও কিছুটা হেরফের হতে পারে বলে উঠে এসেছে এক গবেষণায়।
এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, মানবসৃষ্ট কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলই পাচ্ছে বাংলাদেশ।
ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আমেরিকার বিশাল এলাকা জুড়ে খ্রিস্টাব্দ ১ থেকে ১৮৯০ সালের মধ্যকার গ্রীষ্মের গড় তাপমাত্রার তুলনায় ২০২৩ সালের জুন, জুলাই ও আগস্টের তাপমাত্রা ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।
এমনকি প্লাস্টিক এখন বায়ুমণ্ডলেও রয়েছে, আমরা যে বাতাসে শ্বাস নেই তার সঙ্গেও মিশে গিয়ে প্লাস্টিক বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে।
তাপপ্রবাহে পুড়ছে গোটা বাংলাদেশ। আবহাওয়া অধিদপ্তর জারি করেছে ‘হিট অ্যালার্ট’।
একটি শহরের ১০-১২ শতাংশ জলাভূমি থাকতে হয়। ঢাকায় ৩ শতাংশও নেই। সবুজ থাকতে হয় ১৫ শতাংশ, আছে ৭ শতাংশের কম।
এর লক্ষ্য প্লাস্টিক দূষণের ফলে মানুষ ও পৃথিবীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো।
এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, মানবসৃষ্ট কারণে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলই পাচ্ছে বাংলাদেশ।
ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আমেরিকার বিশাল এলাকা জুড়ে খ্রিস্টাব্দ ১ থেকে ১৮৯০ সালের মধ্যকার গ্রীষ্মের গড় তাপমাত্রার তুলনায় ২০২৩ সালের জুন, জুলাই ও আগস্টের তাপমাত্রা ২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।
এমনকি প্লাস্টিক এখন বায়ুমণ্ডলেও রয়েছে, আমরা যে বাতাসে শ্বাস নেই তার সঙ্গেও মিশে গিয়ে প্লাস্টিক বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে।
তাপপ্রবাহে পুড়ছে গোটা বাংলাদেশ। আবহাওয়া অধিদপ্তর জারি করেছে ‘হিট অ্যালার্ট’।
একটি শহরের ১০-১২ শতাংশ জলাভূমি থাকতে হয়। ঢাকায় ৩ শতাংশও নেই। সবুজ থাকতে হয় ১৫ শতাংশ, আছে ৭ শতাংশের কম।
এর লক্ষ্য প্লাস্টিক দূষণের ফলে মানুষ ও পৃথিবীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো।