রিপাবলিকানরা ক্ষমতায় আসুক বা ডেমোক্র্যাটরাই আসুক সে কারণে ড. ইউনূস সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি খুব একটা পাল্টাবে বলে মনে হয় না।
এখন আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে কোন কোন তর্ক আমরা করব, কোনটা করব না।
এখন আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে কোন কোন তর্ক আমরা করব, কোনটা করব না।
‘‘এই সংবিধানকে অবশ্যই ফেলে দিতে হবে। এটা নেগোশিয়েবল না,” বলছেন এই চিন্তাবিদ।
“আমাদের গণতন্ত্র এবং ন্যায় বিচারের জন্য যে দীর্ঘ লড়াই সেটা যাতে বাস্তবায়িত হয়।”
সংস্কারের প্রশ্ন অনেক পরে, তার আগে অন্তর্বতী সরকার যে ভিন্ন সেটার উদাহরণ প্রতিমুহুর্তে তৈরি করতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই অর্থে আমরা তেমন কোনও নজির কিন্তু পাইনি।
দুই দেশেই যে সাম্প্রদায়িক শক্তি রয়েছে তাদের মোকাবেলায় দুই দেশের গণতান্ত্রিক শক্তি, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মীদের মধ্যে সংহতি বাড়াতে হবে।
২০২৪ সালের হাসিনা-বিরোধী বিপ্লব ভারত-বিরোধী যুদ্ধেও রূপ নিয়েছে এবং তা যুক্তিসঙ্গত কারণে।
এখন যারা নতুন বৈষম্যবিরোধী— তারা, নবযুগের তরুণেরা, তাঁদের স্বপ্ন কি! দেখা যাচ্ছে তাঁদের অনেকে কি চাইছেন জানেন না।
তৈরি পোশাক খাতের বাইরে আমাদের ১৫০০-র মতো রপ্তানি পণ্য আছে। আন্তর্জাতিক বাজারে এসব পণ্যের রপ্তানির পরিমাণ খুবই অল্প।
এটা খুবই যৌক্তিক প্রশ্ন যে, জাতীয় সংসদে নারীর জন্য কোটা থাকবে কিন্তু প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে নারীর জন্য কোটা থাকবে না কেন?
বাহাত্তরে মুক্তিযোদ্ধা কোটা চালু করা হয়েছিল ৩০ শতাংশ। এরপর থেকে বিগত পঞ্চাশ বছরেও মুক্তিযোদ্ধা কোটার আর পর্যালোচনা করা হয়নি। এটা ৩০ শতাংশই রয়ে গেছে।
এখন আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে কোন কোন তর্ক আমরা করব, কোনটা করব না।
‘‘এই সংবিধানকে অবশ্যই ফেলে দিতে হবে। এটা নেগোশিয়েবল না,” বলছেন এই চিন্তাবিদ।
“আমাদের গণতন্ত্র এবং ন্যায় বিচারের জন্য যে দীর্ঘ লড়াই সেটা যাতে বাস্তবায়িত হয়।”
সংস্কারের প্রশ্ন অনেক পরে, তার আগে অন্তর্বতী সরকার যে ভিন্ন সেটার উদাহরণ প্রতিমুহুর্তে তৈরি করতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই অর্থে আমরা তেমন কোনও নজির কিন্তু পাইনি।
দুই দেশেই যে সাম্প্রদায়িক শক্তি রয়েছে তাদের মোকাবেলায় দুই দেশের গণতান্ত্রিক শক্তি, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মীদের মধ্যে সংহতি বাড়াতে হবে।
২০২৪ সালের হাসিনা-বিরোধী বিপ্লব ভারত-বিরোধী যুদ্ধেও রূপ নিয়েছে এবং তা যুক্তিসঙ্গত কারণে।
এখন আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে কোন কোন তর্ক আমরা করব, কোনটা করব না।
‘‘এই সংবিধানকে অবশ্যই ফেলে দিতে হবে। এটা নেগোশিয়েবল না,” বলছেন এই চিন্তাবিদ।
“আমাদের গণতন্ত্র এবং ন্যায় বিচারের জন্য যে দীর্ঘ লড়াই সেটা যাতে বাস্তবায়িত হয়।”
সংস্কারের প্রশ্ন অনেক পরে, তার আগে অন্তর্বতী সরকার যে ভিন্ন সেটার উদাহরণ প্রতিমুহুর্তে তৈরি করতে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ওই অর্থে আমরা তেমন কোনও নজির কিন্তু পাইনি।
দুই দেশেই যে সাম্প্রদায়িক শক্তি রয়েছে তাদের মোকাবেলায় দুই দেশের গণতান্ত্রিক শক্তি, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংস্কৃতিক কর্মীদের মধ্যে সংহতি বাড়াতে হবে।
২০২৪ সালের হাসিনা-বিরোধী বিপ্লব ভারত-বিরোধী যুদ্ধেও রূপ নিয়েছে এবং তা যুক্তিসঙ্গত কারণে।