ফল
স্লোভেনিয়া ২ : ০ পর্তুগাল
ফ্রান্স ৩ : ২ চিলি
জার্মানি ২ : ১ নেদারল্যান্ডস
ইংল্যান্ড ২ : ২ বেলজিয়াম
ফ্রান্স ৩ : ২ চিলি
মিসর ২ : ৪ ক্রোয়েশিয়া
আইভরিকোস্ট ২ : ১ উরুগুয়ে
কলম্বিয়া ৩ : ২ রোমানিয়া
অস্ট্রিয়া ৬ : ১ তুরস্ক
ইউরোর প্রস্তুতিতে প্রীতি ম্যাচের মেলাই বসেছিল যেন। ফ্রান্স, জার্মানি, ইংল্যান্ড, নেদারল্যান্ডসসহ ইউরোপের অনেক পরাশক্তি ঝালিয়ে নিয়েছে নিজেদের। সেই লড়াইয়ে হেরে গেছে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল। স্লোভেনিয়া ২-০ গোলে হারায় তাদের।
পিছিয়ে পড়েও নেদারল্যান্ডসকে ২-১ গোলে হারিয়েছে জার্মানি। বেলিংহামের শেষ বেলার গোলে বেলজিয়ামের বিপক্ষে ২-২ সমতায় মাঠে ছেড়েছে ইংল্যান্ড। কিলিয়ান এমবাপ্পের গোল ছাড়াই ফ্রান্স ৩-২’এ হারায় চিলিকে।
স্লোভেনিয়া ২ : ০ পর্তুগাল
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো আগের ম্যাচে ছিলেন বিশ্রামে। তবু পর্তুগাল পেয়েছিল বড় জয়। সৌদি লিগে আলো ছড়ানো এই পর্তুগিজ কিংবদন্তী ফিরলেও স্লোভেনিয়ার কাছে ২-০ গোলে হেরেছে পর্তুগাল।
স্লোভেনিয়ার হয়ে ৭২ মিনিটে অ্যাডাম সেরিন ও ৮০ মিনিটে অপর গোলটি তিমি ম্যাক্স এলসনিকের। ম্যাচে ৬৪.৫ শতাংশ বলের দখল রেখে পোস্টে ১০টি শট নিলেও পর্তুগাল লক্ষ্যে রাখতে পেরেছিল কেবল ২টি। পাশাপাশি রোনালদোও নিষ্প্রভ থাকায় গোলের দেখা পায়নি তারা।
জার্মানি ২ : ১ নেদারল্যান্ডস
দুঃসময় পেছনে ফেলে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে জার্মানি। আগের ম্যাচে ফ্রান্সকে হারিয়েছিল তারা। এবার পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে হারাল নেদারল্যান্ডসকে।
তৃতীয় মিনিটে জোয়েই ভেরমানের গোলে এগিয়ে যায় ডাচরা। ১১ মিনিটে সমতা ফেরান ম্যাক্সিমিলিয়ান মিতেলতাদের। ৮৫ মিনিটে নিকলাস ফুলক্রুগের গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ইউলিয়ান নাগালসমানের দল। দায়িত্ব নেওয়ার পর ছয় ম্যাচের মধ্যে প্রথমবার টানা দুই ম্যাচ জিতলেন নাগালসমান।
ইংল্যান্ড ২ : ২ বেলজিয়াম
ওয়েম্বলিতে ব্রাজিলের কাছে হারার পর বেলজিয়ামও প্রায় হারিয়ে দিচ্ছিল ইংল্যান্ডকে। জুড বেলিংহামের শেষ বেলার গোলে রক্ষা ১৯৬৬’র বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের।
১১ মিনিটে গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ড বল শট নিতে গিয়ে বল তুলে দেন বেলজিয়ামের ইউরি টিয়েলেমানসের পায়ে। দারুণ প্লেসিংয়ে গোল করেন টিয়েলেমানস। ১৭ মিনিটে ইভান টনির পেনাল্টিতে সমতা ফেরায় ইংল্যান্ড।
৩৬ মিনিটে ডাইভিং হেডে বেলজিয়ামকে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে দেন ইউরি টিয়েলেমানস। ইনজুরি টাইমে বেলিংহামের গোলে ২-২ সমতায় শেষ হয় ম্যাচ। বিরতির আগে এই বেলিংহাম গোলরক্ষককে একা পেয়ে ভুল না করলে জিততেও পারত ইংলিশরা।