কোনও রকম প্রস্তুতি ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কাঁধে নিতে হয়েছিল সাতটি কলেজের প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থীর ভার।
জামায়াত নিজেকে যেমন ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ শক্তি মনে করছে, মাহফুজ আলমরাও তাদের হাতেই বাংলাদেশের পক্ষের শক্তি তথা ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ হিসেবে শিরোপা তুলে দিচ্ছেন।
জামায়াত নিজেকে যেমন ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ শক্তি মনে করছে, মাহফুজ আলমরাও তাদের হাতেই বাংলাদেশের পক্ষের শক্তি তথা ‘চ্যাম্পিয়ন দেশপ্রেমিক’ হিসেবে শিরোপা তুলে দিচ্ছেন।
কোনও রকম প্রস্তুতি ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কাঁধে নিতে হয়েছিল সাতটি কলেজের প্রায় দেড় লাখ শিক্ষার্থীর ভার।
আমরা দিস্তার পর দিস্তা সুবচনের মহাকাব্য রচনা করছি। দেশ ওদিকে শেয়াল-শকুনের ভাগাড়ে পরিণত হচ্ছে। তারাই শাঁসাচ্ছে, মারছে, পেটাচ্ছে।
গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা শহরের গাছগুলোয় রোজ ৪৩৬ টন ধুলো জমে। এতে একদিকে যেমন বায়ুদূষণ বাড়ছে, অন্যদিকে পাতার ওপর ধুলো জমায় সেসব গাছের খাদ্য তৈরি ব্যহত হয়…
ভরা পূর্ণিমায় ২০২৪ সালের জুলাইয়ের শেষে কক্সবাজারের সৈকত ভেঙ্গে অন্তত তিন হাজারের বেশি ঝাউগাছ উপড়ে পড়েছে।
মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমরা যত বেশি জানছি, বিজ্ঞানীরা যেন ততই জ্ঞানের অন্যান্য শাখার ওপর তাদের ছাপ মেরে দেওয়ার জন্য দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ হয়ে উঠছেন।
উন্নত দেশগুলোতে প্রতি দুই বা তিন বছর অন্তর নগরের পরিবর্তন ও পরিস্থিতির বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গে বিধিমালা ও কোড হালনাগাদ করা হয়— আধুনিকায়ন করা হয়। আমাদের দেশে এই চর্চা নেই।
জল, হাওয়া ও আলোর বিষয়ে আমাদের ঐতিহ্যগত বাস্তুরীতি কীভাবে আধুনিক ভবন নকশা ও নির্মাণে আরোপ করা যায় সেদিকে যত্নবান হতে হবে। এতে কৃত্রিম আলো ও বাতাসের প্রয়োজন কমে যাবে অনেকটা
ভারতের জয়পুরের ‘যন্তর মন্তর’-এর কথা অনেকেরই জানা। ১৭২৪ থেকে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মানমন্দিরের এমন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক স্থাপত্য উদ্ভাবন কেবল ভারতেরই নয় সেকালের বিশ্ব ইতিহাসে ছিল এক যুগান্তকারী ঘটনা।
এই মুহূর্তে যে মজুরি কাঠামো হয়েছে, আমরা এটা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছি। এটা নিয়েই আমরা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করতে চাই। এর ধারাবাহিকতায় ভবিষ্যত যদি ভালো হয়, তাহলে আমরা সবাই মিলে এটি নিয়ে কাজ করব। এককভাবে নয়, সবাইকে একসাথে এসব নিয়ে কাজ করতে হবে।
নূন্যতম মজুরি অর্থাৎ সর্বনিম্ন গ্রেড নিয়ে আলোচনা এত বেশি থাকে যে মালিকরা এই সুযোগে কারখানার নব্বই ভাগ শ্রমিকের অন্য গ্রেডগুলোতে কোনওমতে যৎসামান্য মজুরি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত পাস করিয়ে নেয়। ফলে শ্রমিকপক্ষের সকল গ্রেডে একই হারে মজুরি বৃদ্ধির দাবি সর্ম্পূণভাবে অগ্রাহ্য হয়ে থাকে।
বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট রমনার বটমূলে আয়োজন করে আসছে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। সুরে-গানে-কথায় এ আয়োজন যোগায় বাঙালি হয়ে বাঁচবার রসদ, জানায় বাঙালির জীবনকে শুদ্ধ করার আহ্বান। জাতীয় জীবনে দীর্ঘ প্রায় ষাট বছর ধরে সত্যিকারের প্রাণ-প্রকৃতি ঘনিষ্ঠ বাঙালি হওয়ার প্রেরণা হয়ে উঠেছে এ অনুষ্ঠান । ঢাকায় রমনা পার্কে অশ্বত্থ গাছের নিচে ১৩৭৪ বঙ্গাব্দ/ ১৯৬৭ সালের মধ্য এপ্রিলে পহেলা বৈশাখের সকালে প্রথম বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল। ছবি: ছায়ানটের সংগ্রহশালা থেকে (বি.স.)