Beta
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
Beta
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
প্রচ্ছদ : শিল্পী রীশাম শাহাব তীর্থ

সম্পাদকীয় প্রতিষ্ঠান কি বিলীয়মান

সম্পাদকীয় প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে যাচ্ছে কিনা এই প্রশ্নটি গত কয়েক বছর যাবৎ চোরাস্রোতের মতো ভেসে বেড়াচ্ছে। লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো সংবাদ, সাংবাদিকতা, সম্পাদকীয়— এই ধারণাগুলোরই গত তিন দশকে যথেষ্ট বিবর্তন হয়েছে। যেমন ধরা যাক, অডিট ব্যুরো রিপোর্ট অনুসারে দেশে বর্তমানে দৈনিক-সাপ্তাহিক মিলিয়ে হাজারের বেশি পত্রিকা রয়েছে। আর অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলোকে যদি

সম্পাদকীয় প্রতিষ্ঠান কি বিলীয়মান

সম্পাদকীয় প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে যাচ্ছে কিনা এই প্রশ্নটি গত কয়েক বছর যাবৎ চোরাস্রোতের মতো ভেসে বেড়াচ্ছে। লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো সংবাদ, সাংবাদিকতা, সম্পাদকীয়— এই ধারণাগুলোরই গত তিন দশকে যথেষ্ট বিবর্তন হয়েছে।

এআই ব্যবহারে সাংবাদিকদের সতর্ক হতে হবে: বার্ড

‘এআই’ এখন সবার চেনা শব্দ। অন‍্যান‍্য নানা ক্ষেত্রের মতো সাংবাদিকতায়ও সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে এআই। সীমাবদ্ধতা পেরিয়ে এআই’র সম্ভাবনাগুলি কিভাবে কাজে লাগাতে পারে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ‍্যম? এই পটভূমিকে বিবেচনায় রেখে বার্ড

রেডিও কি বিদায় নিল

‘‘ রেডিও হচ্ছে স্লিপিং জায়ান্ট বা ঘুমন্ত দৈত্য। এর অনেক ক্ষমতা। এটাকে জাগিয়ে তুলে ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে যোগাযোগে বিপ্লব ঘটে যাবে।’’ নয়ের দশকের শেষদিকে এমন কথা বলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের

ভাইরালে ভারাক্রান্ত মিডিয়া ও জনস্বার্থ সাংবাদিকতা

হলুদ বাটো-মেহেন্দি বাটো: সামাজিক যোগাযোগ মাধ‌্যমে বিয়ের ধুম শেষ হতে না হতেই সংসার ভাঙার খবর পড়তে বা দেখতে হলো। আগে বিয়ের আলাপ শেষ করি পরে বিয়ে ভাঙার গল্প করা যাবে।

শিশুর স্ক্রিনে গণমাধ্যম কোথায়

শুরুতেই বলে নিই, আমি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও এই লেখাটা মূলত অভিভাবকের দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা। যে অভিভাবক আর কিছু না হোক, নিজের সন্তানসহ দেশের সমুদয় শিশুর জন্য চিন্তিত থাকেন। যুক্তি-তথ্য-তত্ত্বে

ইউটিউব দেখে, টিভি দেখে না

প্রেম আর প্রযুক্তি দুটোই নিঃশ্বাসের মতো, কখন বদলে কিংবা বিগড়ে যায়, ভরসা নেই! ধরে নিন আপনি রেডিও শুনছেন, গেল শতকের ষাট বা সত্তর দশক, অথবা দেখছেন টেলিভিশন আশি বা নব্বইয়ের

ছাপা বই থেকে সংবাদমাধ্যম: ছবির সাতকাহন

এই লেখা চিত্রবিষয়ক আলোচনা দিয়ে শুরু হওয়ার দরকার ছিল না। তবু একে নিয়তি মেনে চিত্র বা দৃশ্যগুণ এই দ্বিত্ততার মধ্যে দিয়ে শুরু করা যাক। এই সূত্রে শিল্পকলা নিয়ে বিশদ বক্তব্য

যুগান্তরের কথা: দেখবেন নাকি পড়বেন

কেউই অস্বীকার করবেন না, মানুষের পড়ার অভ্যাস কমে গেছে, পত্রিকাগুলোর সার্কুলেশন ক্রমাগত কমছে, ছাপা বইয়ের বাজার মন্দা। মানুষ আর বই পড়তে চায় না— ছোটখাটো, হালকা ও চটুল লেখা হয়ত চটজলদি

সোশাল মিডিয়া বনাম লিগেসি মিডিয়া: বিশ্বাস কোথায়

‘ঐ নূতনের কেতন ওড়ে’: প্রবাদে আছে, ‘ যে কহে বিস্তর, সে কহে বিস্তর মিছা’। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই যুগে কি সেই পুরনো প্রবাদ বিশেষভাবে সত্য হয়ে উঠেছে? এই লেখা সেই

কলমে শিরোনাম মাথায় ফেইসবুক

‘একদা এক দেশে ছিল এক রাজা’— এরকম করে একদিন হয়তো আমাদের বলতে হতে পারে, একসময় সংবাদ প্রতিবেদনে ‘সংবাদ সূচনা’ বলে একটা বিষয় ছিল। ঠিক এ মুহূর্তে ছোট থেকে বড় অথবা

সংবাদমাধ্যম কি বিজ্ঞাপন বাজারে পিছিয়ে পড়বে

গণমাধ্যমের সাথে বিজ্ঞাপনের সম্পর্ক কেমন? গণমাধ্যম নিজেদের সম্পাদকীয় নীতি ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক কিভাবে সমন্বয় করে?  বৈশ্বিক ও বাংলাদেশ পরিপেক্ষিতে এ সম্পর্কের অন্দর-বাহির নিয়ে খানিকটা আলোচনা করতেই এই নিবন্ধের অবতারণা। গণমাধ্যমের