আইসিসির আগের সভায় সিদ্ধান্ত আসেনি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে। সিদ্ধান্ত হলো না আজকেও (বৃহস্পতিবার)। দুবাইয়ে আইসিসির সভা স্থগিত করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গ্রেগ বার্কলের মেয়াদ শেষে গত ১ ডিসেম্বর আইসিসির মসনদ পেয়েছিলেন জয় শাহ। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে দুবাইয়ের সদর দপ্তরের দায়িত্ব নিলেন তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিসিবি চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদসহ আইসিসির পূর্ণ সদস্য সব দলের প্রতিনিধি।
ধারণা করা হচ্ছিল সবার উপস্থিতিতে বৃহস্পতিবারই সিদ্ধান্ত হবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পাকিস্তানে হবে নাকি হাইব্রিড মডেলে হবে। ভারত পাকিস্তানে যেতে চায় না, তাদের ম্যাচগুলো খেলতে চায় দুবাইয়ে। ফারুক আহমেদ দুবাই যাওয়ার আগে গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ভারতের ম্যাচগুলো বাংলাদেশে আয়োজনের চেষ্টার কথা। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অবনতি হওয়ায় সেই সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
ভারত আগ্রহী দুবাইয়ে খেলতে। আর পাকিস্তানের আপত্তি এখানেই। তারা পাল্টা প্রস্তাব দিয়েছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলে হলে ভারতে হতে যাওয়া আগামী কয়েক বছরের টুর্নামেন্টগুলো তারাও খেলবে অন্য দেশে।
‘ইন্ডিয়া টুডে’ জানিয়েছে, পাকিস্তানের হাইব্রিড মডেল নিয়ে যা প্রস্তাব সেটা জয় শাহ মেনে নেননি আবার বাতিলও করে দেননি। তাই সভা স্থগিত করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ‘জিও নিউজ’ও জানিয়েছে একই রকম কথা, ‘‘আগামী ৭ ডিসেম্বর আবারও সভায় বসবে আইসিসি। পাকিস্তানের ‘পার্টনারশিপ ফর্মুলা’ নিয়ে জয় শাহ প্রতিক্রিয়া না জানানোয় পিছিয়েছে এই সভা।’’ গত ২৯ নভেম্বর মাত্র ১৫ মিনিটেরও কম সময়ে স্থগিত হয়েছিল আইসিসির আগের ভার্চুয়ালি সভা।
এদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে আইসিসিকে চাপ দেওয়া শুরু করেছে সম্প্রচারকারী সংস্থা স্টার ইন্ডিয়া। ভারত চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে না খেললে বিশাল অঙ্কের ক্ষতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে তারা।
এবারই প্রথম আইসিসি মিডিয়া সত্ত্ব চার বছরের জন্য বিক্রি করেছে, আর ভারতের বাজারের জন্য তা বিক্রি হয়েছে আলাদাভাবে। সারা বিশ্ব থেকে যে আয় আসবে, তার ৯০ শতাংশ আসবে শুধু ভারত থেকে। আর সেই অঙ্কটা ভারতীয় মুদ্রায় ৬৩৫২ কোটি রুপি। ভারত নাম সরিয়ে নিলে এর ৯০ শতাংশ বা ৫৭১৬ কোটি রুপি ক্ষতিপূরণ দিতে হবে আইসিসিকে।
পাকিস্তান নাম সরিয়ে নিলে ক্ষতি হবে ৭৫০ কোটি রুপি। এই অঙ্ক জানিয়ে স্টার ইন্ডিয়া পরোক্ষভাবে আইসিসিকে চাপ দিচ্ছে, দরকার হলে পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের!
আইসিসির আগের সভায় সিদ্ধান্ত আসেনি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে। সিদ্ধান্ত হলো না আজকেও (বৃহস্পতিবার)। দুবাইয়ে আইসিসির সভা স্থগিত করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গ্রেগ বার্কলের মেয়াদ শেষে গত ১ ডিসেম্বর আইসিসির মসনদ পেয়েছিলেন জয় শাহ। বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিলেন তিনি। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিসিবি চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদসহ আইসিসির পূর্ণ সদস্য সব দলের প্রতিনিধি।
ধারণা করা হচ্ছিল সবার উপস্থিতিতে বৃহস্পতিবারই সিদ্ধান্ত হবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পাকিস্তানে হবে নাকি হাইব্রিড মডেলে হবে। ভারত পাকিস্তানে যেতে চায় না, তাদের ম্যাচগুলো খেলতে চায় দুবাইয়ে। ফারুক আহমেদ দুবাই যাওয়ার আগে গণমাধ্যমে জানিয়েছিলেন, ভারতের ম্যাচগুলো বাংলাদেশে আয়োজনের চেষ্টার কথা। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অবনতি হওয়ায় সেই সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
ভারত আগ্রহী দুবাইয়ে খেলতে। আর পাকিস্তানের আপত্তি এখানেই। তারা পাল্টা প্রস্তাব দিয়েছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হাইব্রিড মডেলে হলে ভারতে হতে যাওয়া আগামী কয়েক বছরের টুর্নামেন্টগুলো তারাও খেলবে অন্য দেশে।
‘ইন্ডিয়া টুডে’ জানিয়েছে, পাকিস্তানের হাইব্রিড মডেল নিয়ে যা প্রস্তাব সেটা জয় শাহ মেনে নেননি আবার বাতিলও করে দেননি। তাই সভা স্থগিত করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম ‘জিও নিউজ’ও জানিয়েছে একই রকম কথা, ‘‘আগামী ৭ ডিসেম্বর আবারও সভায় বসবে আইসিসি। পাকিস্তানের ‘পার্টনারশিপ ফর্মুলা’ নিয়ে জয় শাহ প্রতিক্রিয়া না জানানোয় পিছিয়েছে এই সভা।’’ গত ২৯ নভেম্বর মাত্র ১৫ মিনিটেরও কম সময়ে স্থগিত হয়েছিল আইসিসির আগের সভা।
এদিকে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে আইসিসিকে চাপ দেওয়া শুরু করেছে সম্প্রচারকারী সংস্থা স্টার ইন্ডিয়া। ভারত চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে না খেললে বিশাল অঙ্কের ক্ষতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছে তারা।
এবারই প্রথম আইসিসি মিডিয়া সত্ত্ব চার বছরের জন্য বিক্রি করেছে, আর ভারতের বাজারের জন্য তা বিক্রি হয়েছে আলাদাভাবে। সারা বিশ্ব থেকে যে আয় আসবে, তার ৯০ শতাংশ আসবে শুধু ভারত থেকে। আর সেই অঙ্কটা ভারতীয় মুদ্রায় ৬৩৫২ কোটি রুপি। ভারত নাম সরিয়ে নিলে এর ৯০ শতাংশ বা ৫৭১৬ কোটি রুপি ক্ষতিপূরণ দিতে হবে আইসিসিকে।
পাকিস্তান নাম সরিয়ে নিলে ক্ষতি হবে ৭৫০ কোটি রুপি। এই অঙ্ক জানিয়ে স্টার ইন্ডিয়া পরোক্ষভাবে আইসিসিকে চাপ দিচ্ছে, দরকার হলে পাকিস্তানকে ছাড়াই চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনের!