১৮৭৪ সালে ভারতবর্ষের গভর্নর জেনারেল জর্জ ব্যারিং নর্থব্রুকের ঢাকা সফরকে কেন্দ্র করে নির্মাণ করা হয় এই টাউন হল। ছবি : হারুন অর রশীদসেসময় পদস্থ রাজকর্মচারি, ধনী ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সভাসহ বিভিন্ন আনুষ্ঠানিক কাজে ব্যবহৃত হতো এই হল, যা স্থানীয়ভাবে পরিচিত ছিল লালকুঠি নামে। ছবি : হারুন অর রশীদ১৯২৬ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সফররত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়া হয় এই লালকুঠি বা নর্থব্রুক হলে।
ছবি : হারুন অর রশীদসংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে জৌলুস হারাতে থাকে ঢাকার অতি প্রাচীণ এই স্থাপনাটি। যা ফিরিয়ে আনতে চলছে সংস্কারকাজ। ছবি : হারুন অর রশীদ লালকুঠির পুরোনো চেহারার আদল ফিরিয়ে আনতে রাজ করছেন শ্রমিকরা। ছবি : হারুন অর রশীদকয়েকবছর আগেই লালকুঠি ‘ঝুঁকিপূর্ণ ভবন’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। যা বহুবছর পড়েছিল তালাবদ্ধ অবস্থায়। ছবি : হারুন অর রশীদ লালকুঠির ভেতরে-বাইরে সমানতালে চলছে সংস্কারকাজ। যা শেষ হলে দর্শনার্থীরা আবারও সুযোগ পাবেন ঢাকার প্রাচীণ স্মৃতিচারণের। ছবি : হারুন অর রশীদ