এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিস অস্থায়ী মাঠ বার্সেলোনার। সেখানে সর্বশেষ ২০২৪ সালের ১৬ এপ্রিল বার্সাকে বিধ্বস্ত করে ৪–১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল পিএসজি। একই দুর্গ আরও একবার জয় করল পিএসজি। বুধবার উসমান দেম্বেলে, খিচা কাভারেস্কাইয়া, অধিনায়ক মার্কিনিওস আর দেজেরি দুয়েদের ছাড়াই ২-১ নতুন ফরম্যাটের চ্যাম্পিয়নস লিগে কাতালানদের তারা হারাল ২-১ গোলে।
শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিল বার্সাই। ১৯ মিনিটে ফেরান তোরেস এগিয়ে দেন তাদের। ৩৮ মিনিটে সমতা ফেরান সেনি মায়ুলু। নুনো মেন্দেসের বাঁ দিক দিয়ে দারুণ এক দৌড়ে তিন ডিফেন্ডারকে ছাড়িয়ে বাড়ানো পাসে লক্ষ্যভেদ করেন ১৯ বছরের এই তরুণ।
ফল
লেভারকুসেন ১: ১ পিএসভি
ভিয়ারিয়াল ২: ২ জুভেন্টাস
নাপোলি ২: ১ স্পোর্তিং
মোনাকো ২: ২ ম্যানচেস্টার সিটি
ডর্টমুন্ড ৪: ১ বিলবাও
বার্সেলোনা ১: ২ পিএসজি
সেঁ–জিলোয়াস ০: ৪ নিউক্যাসল
কারাবাগ ২: ০ কোপেনহেগেন
আর্সেনাল ২: ০ অলিম্পিয়াকোস
৮৩তম মিনিটে বদলি হিসেবে নামা পিএসজির লি কাং-ইনের শট পোস্টে লাগে। ৯০তম মিনিটে আশরাফ হাকিমির ক্রস থেকে বদলি খেলোয়াড় গনসালো রামোসের গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে পিএসজি।
ম্যাচ শেষে বার্সা কোচ হান্সি ফ্লিক মেনে নিলেন, ‘‘আমরা এখনও পিএসজির উচ্চতায় যেতে পারিনি।’’

চ্যাম্পিয়নস লিগের অপর ম্যাচে আর্লিং হলান্ডের জোড়া গোলেও মোনাকোর সঙ্গে ২-২ গোলে ড্র করেছে ম্যানচেস্টার সিটি। ১৫তম মিনিটে এগিয়ে যায় সিটি। তিন মিনিট পর মোনাকোর হয়ে সমতা ফেরান ডাচ ডিফেন্ডার জর্ডান টেজে।
৪৪তম মিনিটে আবারও সিটিকে এগিয়ে নেন হলান্ড। বাঁ দিক থেকে সতীর্থের বাড়ানো ক্রসে দারুণ হেডে গোলটি করেন তিনি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ৫০তম ম্যাচে এটা তার ৫২তম গোল। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে নিকো গঞ্জালেজ এরিক ডায়ারের মাথায় পা লাগালে ভিএআর দেখে পেনাল্টি দেন রেফারি। পেনাল্টি থেকে সমতা ফেরান ডায়ার।
অপর ম্যাচে অলিম্পিয়াকোসকে ২–০ গোলে হারিয়েছে আর্সেনাল। গোল দুটি করেন গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি ও বুকায়ো সাকা। ঘরের মাঠে রাসমুন হইলুন্দের জোড়া গোলে স্পোর্তিং লিসবনকে ২–১ গোলে হারিয়েছে নাপোলি। হইলুন্দের দুটি গোলেই সহায়তা করেছেন ডি ব্রুইনা।



