বার্সেলোনার টিম হোটেলে সকালে ছিলেন না রাফিনিয়া। তিনি ছুটে গিয়েছিলেন হাসপাতালে। কারণ তার মেয়ে ভর্তি ছিল হাসপাতালে। মেয়ের পাশে সময় কাটিয়ে টিম বাসের বদলে নিজের গাড়িতে করে রাফিনিয়া যোগ দেন দলের সঙ্গে।
এরপর বেনফিকার বিপক্ষে ম্যাচের নায়ক রাফিনিয়াই। ৩-১ ব্যবধানে জেতা ম্যাচে গোল করেছেন দুটি। ম্যাচ শেষের আধা ঘণ্টা পর এ নিয়ে ইন্সটাগ্রামে আবেগি এক পোস্ট দেন রাফিনিয়ার স্ত্রী নাতালিয়া রদ্রিগেস।
নাতালিয়া রদ্রিগেস লিখেছেন, ‘‘তোমার জন্য আমি খুবই গর্বিত, প্রিয়তম। খুব সকাল থেকে আমাদের সন্তানের সঙ্গে হাসপাতালে ছিলে তুমি। এরপর মাঠে নিজের কাজটা করেছো দারুণভাবে। তুমি একজন অসাধারণ বাবা আর সত্যিকারের পেশাদার। তোমাকে ভালোবাসি আমরা।”
চ্যাম্পিয়নস লিগের এক আসরে সর্বোচ্চ গোল করা ব্রাজিলিয়ান এখন রাফিনিয়া। এবারের মৌসুমে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতাটিতে তিনি করলেন ১১ গোল।
নেইমার-রিভালদোসহ ব্রাজিলের মোট পাঁচজনের এতদিনের সর্বোচ্চ গোল ছিল ১০টি করে। ম্যাচ শেষে রাফিনিয়ার সন্তুষ্টি, ‘‘সব শিরোপা জয়ের (এই মৌসুমে) অন্যতম দাবিদার এখন আমরা। দল হিসেবে দারুণ খেলছি আমরা।’’