দুজনের প্রথম দেখা বছর তিনেক আগে। সাদিও মানে তখন লিভারপুলে খেলেন। সেনেগালে নিজের শহরে ঘুরতে এসে আয়েশা টাম্বাকে দেখে চোখ আটকে যায় তার। এরপর ধীরে ধীরে পরিচয় থেকে প্রেম।
গত ৭ জানুয়ারি আয়েশাকে বিয়েও করেন মানে। এরপর সরাসরি যোগ দেন আফ্রিকান নেশনস কাপে সেনেগাল জাতীয় দলের ক্যাম্পে।
নেশনস কাপ শেষে হানিমুনের পরিকল্পনা ছিল মানের। কিন্তু বাদ সেধেছে ১৮ বছরের টিনএজ স্ত্রী আয়েশার স্কুল। সামনেই ফাইনাল পরীক্ষা আছে আয়েশার। পরীক্ষা শেষ না করে আয়েশার পরিবার ও স্কুল কর্তৃপক্ষ হানিমুনে পাঠাতে চায় না তাকে।
মানের প্রিয় বন্ধু মুসা নাদিয়ার মধ্যস্ততায় সম্পন্ন হয়েছে এই বিয়ে। সেই মুসাই হানিমুনের জন্য অপেক্ষা করতে বললেন মানেকে, ‘‘ওর পরিকল্পনা ছিল নেশনস কাপ শেষে হানিমুনের। আয়েশার পরিবার সেটা চায় না। হানিমুনের সময় পরেও আসবে কিন্তু স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষা একবারই-তাই আয়েশার পরিবার চায় পরীক্ষা শেষে তাদের মেয়েকে ছাড়তে।’’
বেচারা মানে! স্ত্রীর পরিবারের অনুরোধ না রেখে উপায়ও নেই তার।