ম্যাচটা ছিল অল্প রানের। শ্রীলঙ্কা থামে কেবল ১২৪ রানে। সেই রান তাড়া করতে যেয়ে বিপাকে পড়েছিল বাংলাদেশ। তাওহীদ হৃদয়, মাহমমুদউল্লাহ, লিটন দাসদের দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় বাংলাদেশের। তাতে রেকর্ডও হয়েছে কয়েকটা। দেখে নেওয়া যাক।
সৌম্যর ১৩তম শূন্যের বিশ্বরেকর্ড
সৌম্য সরকার সেরা ছন্দে নেই অনেক দিন। বিশ্বকাপটাও শুরু হলো যাচ্ছেতাই ভাবে। আউট হয়েছেন ০ রানে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যা তার ১৩তম ডাক। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে সবচেয়ে বেশিবার শূন্য রানে আউট হওয়ার রেকর্ডটা এখন সৌম্যর। আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক পল স্টার্লিংও ০ রানে আউট হয়েছেন ১৩বার।
লঙ্কানদের বিপক্ষে ষষ্ঠ জয়
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ১৭ জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে (২৫ ম্যাচে)। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ষষ্ঠ জয় এখন শ্রীলঙ্কার সঙ্গে (১৭ ম্যাচে)। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫টি করে জয় আছে আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
লিটন-হৃদয়ের জুটি
চতুর্থ উইকেটে লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয় গড়েছেন ৬৩ রানের জুটি। চতুর্থ বা এর চেয়ে বেশি উইকেট জুটিতে (পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম) বিশ্বকাপে এটাই সর্বোচ্চ বাংলাদেশের। আগের সেরা ছিল ২০১৬ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লার ৫১*।
২ উইকেটের জয়
বিশ্বকাপে ২ উইকেটের জয় এতদিন ছিল ৫টি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়টা এই টুর্নামেন্টে ২ উইকেটের ষষ্ঠ জয়। এই ছয় জয়ের চারটিই ১৪০ রানের কম তাড়া করে।
রোহিতের পর সাকিব
টানা নবম বিশ্বকাপ খেললেন সাকিব আল হাসান। রোহিত শর্মার পর দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে নবম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ড এখন সাকিবের।