আজিমপুরের মতো অনেক এলাকায় পানি ছিল কোমর সমান। জরুরি কাজে যারা বেরিয়েছিলেন তাদের সাহায্য করেছে ভ্যান-রিকশার মতো যানবাহন। ছবি : সকাল সন্ধ্যাটানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নিউমার্কেট এলাকা। রিকশার পাদানির ওপরও উঠে গেছে পানি। ছবি : সকাল সন্ধ্যাজলমগ্ন মৌচাক এলাকা। ছবি : সকাল সন্ধ্যাঅথৈ জলের মধ্যে অটোরিকশা বিকল হয়েছে এই চালকের। এখন এটিকে টেনে নিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। ছবি : সকাল সন্ধ্যাশুক্রবার যারা ব্যক্তিগত গাড়ি বের করেছিলেন, তারা পড়েছিলেন সবচেয়ে বিপদে। পানির মধ্যে বিকল হওয়া এসব গাড়ি না ফেলে চলে যাওয়া সম্ভব, না ডুবে থাকা গাড়ি সারিয়ে তোলা সম্ভব। ছবি : সকাল সন্ধ্যাআক্ষরিক অর্থেই আজ অথৈ জলে পড়েছিলেন গাড়ি চালকেরা। ছবি : সকাল সন্ধ্যাজমে থাকা পানির নিচে পথের কেমন অবস্থা কেউ জানে না। তাই অতি সাবধানে, একে অন্যকে অবলম্বন করে সাবধানে চলার চেষ্টা। ছবি : সকাল সন্ধ্যাঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনেও জমে ছিল পানি। ছবি : সকাল সন্ধ্যাশুধু কী মানুষ! জলমগ্ন ঢাকা বিপদে ফেলেছিল কুকুর-বিড়ালের মতো প্রাণীদেরও। সাঁতরে সড়ক পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি কুকুর। ছবি : সকাল সন্ধ্যাপথ চলতে আজ কী যে কষ্ট হয়েছে সাধারণ মানুষের, তা বোধহয় কোথাও লিখে বোঝানো সম্ভব নয়। ছবি : সকাল সন্ধ্যাদিনভর রিকশা আর ভ্যান চালকরাই ত্রাতা হয়েছিলেন মানুষের পাশে। বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পাশে রাখলে, মূলত তারাই জলমগ্ন শহর পাড়ি দেওয়ার সময় পাশে ছিলেন। ছবি : সকাল সন্ধ্যাঠাঁই নাই ঠাঁই নাই, ছোট সে তরী! ছবি : সকাল সন্ধ্যাসন্তানকে নিয়ে পথে বেরিয়ে বিপদে পড়েছেন এই মা। বাধ্য হয়ে ছেলেকে কাঁধে নিয়ে জলমগ্ন পথ পাড়ি দিয়েছেন তিনি। ছবি : সকাল সন্ধ্যানোংরা পানির মধ্যে যাত্রী নিয়ে চলছে রিকশা। পাশের বাস থেকে যেন অবাক হয়েই সে দৃশ্য দেখছেন এক বাসযাত্রী। ছবি : সকাল সন্ধ্যাসাধারণ মানুষের কষ্ট ছিল অবর্ণনীয়। ছবি : সকাল সন্ধ্যা