Beta
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
Beta
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নতুন সরকারে ইউনূসের সঙ্গে যারা

ড. ইউনূসের নেতৃত্বধীন অন্তর্বর্তীকালী সরকারের সদস্যরা উপরে বাঁ থেকে-সালেহউদ্দিন আহমেদ, এ এফ হাসান আরিফ, এম সাখাওয়াত হোসেন, আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান খান, মো. তৌহিদ হোসেন, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ফরিদা আখতার। নিচের বাঁ থেকে-শারমিন মুরশিদ, নূর জাহান বেগম, ফারুক-ই-আযম, আ ফ ম খালিদ হাসান, সুপ্রদীপ চাকমা, ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, নাহিদ হোসেন, আসিফ মাহমুদ
ড. ইউনূসের নেতৃত্বধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্যরা উপরে বাঁ থেকে-সালেহউদ্দিন আহমেদ, এ এফ হাসান আরিফ, এম সাখাওয়াত হোসেন, আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান খান, মো. তৌহিদ হোসেন, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, ফরিদা আখতার। নিচের বাঁ থেকে-শারমিন মুরশিদ, নূর জাহান বেগম, ফারুক-ই-আযম, আ ফ ম খালিদ হাসান, সুপ্রদীপ চাকমা, ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, নাহিদ হোসেন, আসিফ মাহমুদ
Picture of সকাল সন্ধ্যা প্রতিবেদন

সকাল সন্ধ্যা প্রতিবেদন

ছাত্র-গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে শপথ নিয়েছেন নোবেলবিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তাকে শপথবাক্য পড়ান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

নানা ঘটনা পরিক্রমা আর অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে পড়া বাংলাদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে ড. ইউনূসের সঙ্গে উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন আরও ১৬ জন। যাদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক যেমন রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

তাদের মধ্যে ১২ জন শপথ নিতে বঙ্গভবনে উপস্থিত হলেও তিনজন ছিলেন অনুপস্থিত। সুপ্রদীপ চাকমা, ফারুক-ই-আযম ও ডা. বিধান রঞ্জন রায় ঢাকার বাইরে থাকায় শপথ অনুষ্ঠানে নেই বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।

উপদেষ্টা যারা

সালেহউদ্দিন আহমেদ

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বেসরকারি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তার মূল অন্যতম পরিচয় হলো তিনি ২০০৫ সালের ১ মে থেকে ২০০৯ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ছিলেন।

১৯৬৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে বিএ অনার্স পাস করেন সালেহউদ্দিন আহমেদ। ১৯৬৯ সালে একই বিষয়ে স্নাতকোত্তর করে পরের বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন।

এরপর তৎকালীন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় প্রশাসনে সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তান (সিএসপি) ক্যাডারে যোগ দেন। ১৯৭৮ সালে কানাডার হ্যামিল্টন শহরে অবস্থিত ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি নেন তিনি।

আসিফ নজরুল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল। তিনি টেলিভিশন আলোচনা অনুষ্ঠানে পরিচিত মুখ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬ সালে স্নাতক ও ১৯৮৭ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। ১৯৯৯ সালে সোয়াস (স্কুল অফ ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ) ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন থেকে পিএইচডি করেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেওয়ার আগে ১৯৯১ সালে আসিফ নজরুল বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক পত্রিকা বিচিত্রায় কাজ করতেন। এছাড়া আন্তর্জাতিক সংস্থা ইউএনডিপি, এডিবিসহ বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থায় কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।

লেখালিখির জগতেও তার বিচরণ। সবশেষ ২০২৩ সালের বই মেলায় আসিফ নজরুলের লেখা ‘আমি আবু বকর’ বইটি ‘বেস্ট সেলার’ হয়।

আদিলুর রহমান খান

মানবাধিকারকর্মী আদিলুর রহমান খান পেশায় আইনজীবী। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী আদিলুর ১৯৯৪ সালে মানবাধিকার সংস্থা ‘অধিকার’ গড়ে তোলেন।

২০১৩ সালের ৫ মে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান নিয়ে এক প্রতিবেদনের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার তাকে গ্রেপ্তার করেছিল।

এ এফ হাসান আরিফ

ড. ইউনূস বাদে উপদেষ্টাদের মধ্যে শুধু এ এফ হাসান আরিফেরই সরকারের দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। সাবেক এই অ্যাটর্নি জেনারেল ফখরুদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারে উপদেষ্টা ছিলেন।

তার আগে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে ২০০১ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। সেসময় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ও বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের প্রতারণামূলক শংসাপত্র ব্যবহারকারী বিএনপিসমর্থক হাইকোর্টের এক বিচারকের লাইসেন্স প্রত্যাখ্যান করেছিলেন তিনি।

এ ঘটনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের আইনজীবীদের সমর্থনে ব্যর্থ হওয়ায় চার বছর দায়িত্ব পালনের পর পদত্যাগ করেন।

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার আইনজীবী ছিলেন হাসান আরিফ।

তৌহিদ হোসেন

ফখরুদ্দীন আহমদ নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে পররাষ্ট্র সচিব ছিলেন তৌহিদ হোসেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর শেষে ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিসে যোগ দেন তিনি। ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত ফরেন সার্ভিস একাডেমির প্রিন্সিপাল ছিেলন। ২০০১-২০০৫ সাল পর্যন্ত কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার ছিলেন তৌহিদ। এরপর ২০০৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব ছিলেন। অবসরে যাওয়ার আগে ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশের হাইকমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ১৯৬৮ সালের ১৫ জানুয়ারি জন্ম নেওয়া রিজওয়ানা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। সুপ্রিম কোর্টর এই আইনজীবী পরিবেশ রক্ষায় সোচ্চার ভূমিকার জন্য দেশে পরিচিতি মুখ।

মো. নাহিদ ইসলাম

নাহিদ ইসলাম কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অসহযোগ কর্মসূচি থেকেই প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করেছিলেন তিনি।

১৯৯৮ সালে জন্ম নেওয়া এই ছাত্রনেতা একজন শিক্ষকের সন্তান। ঢাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করা নাহিদ বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে লেখাপড়া করছেন।

আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

আদমজী ক্যান্টমেন্ট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী আসিফ বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাবিজ্ঞান বিভাগে পড়ছেন।

এম সাখাওয়াত হোসেন

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন ২০০৭ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনে কমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

সাখাওয়াত হোসেন করাচি থেকে ১৯৬৩ সালে এসএসসি ও ১৯৬৫ সালে করাচির ইসলামিয়া বিজ্ঞান কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। করাচি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে লেখাপড়া করার সময় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।

চাকরি ও নির্বাচন কমিশন থেকে অবসরের পর তিনি জাতীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিষয়ে গবেষণার কাজ করছেন। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পত্রিকার কলামলিস্ট এবং নিরাপত্তা বিশ্লেষক হিসেবেও তার পরিচিতি রয়েছে।

সুপ্রদীপ চাকমা

পররাষ্ট্র ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সাবেক রাষ্ট্রদূত সুপ্রদীপ চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান।

বিসিএস ১৯৮৫ ব্যাচে সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়া সুপ্রদীপ চাকমা মেক্সিকো ও ভিয়েতনামে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়া রাবাত, ব্রাসেলস, আঙ্কারা এবং কলম্বোতে বাংলাদেশ মিশনেও তিনি বিভিন্ন পদে কাজ করেছেন।

ফরিদা আখতার

বেসরকারি সংস্থা উবিনীগ (উন্নয়ন বিকল্পের নীতি নির্ধারণী গবেষণা)-এর নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগ থেকে লেখাপড়া শেষ করা ফরিদার কাজের প্রধান জায়গা বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের দরিদ্র মানুষের অবস্থা সম্পর্কে জানা এবং তার ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য নীতিনির্ধারণী গবেষণা ও লেখালেখি।

নারী উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য সম্পদ, তাঁত শিল্প, গার্মেন্টস শিল্প ও শ্রমিক, জনসংখ্যা এবং উন্নয়নমূলক বিষয়ে নিবিড়ভাবে দীর্ঘ প্রায় তিন দশক ধরে কাজ করছেন।

স্বামী ফরহাদ মজহারের সঙ্গে গড়ে তোলা উবিনীগের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন ফরিদা। তার প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে নারী ও গাছ, কৈজুরী গ্রামের নারী ও গাছের কথা।

ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস করেছেন এই চিকিৎসক।

আ ফ ম খালিদ হাসান

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক নায়েবে আমির আ ফ ম খালিদ হাসান।

১৯৮২ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে বিএ ও ১৯৮৩ সালে একই বিষয়ে এমএ পাস করেন।

বর্তমানে তিনি চট্টগ্রামে ওমরগণি এমইএস কলেজের ইসলামের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের খণ্ডকালীন শিক্ষক এবং চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি শিক্ষক হিসেবেও পাঠদান করেন।

নূর জাহান বেগম

নূর জাহান বেগম গ্রামীণ ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।

গ্রামীণ ব্যাংকের প্রকল্প শুরুর সময় থেকে তিনি অধ্যাপক ইউনূসের বিশ্বস্ত সহযোগীদের একজন ছিলেন। ড. ইউনূসের সঙ্গে তাকেও বিভিন্ন মামলার আসামি হতে হয় আওয়ামী লীগ শাসনামলে।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই শিক্ষার্থী গ্রামীণ ব্যাংকের তৃণমূল গোষ্ঠীতে দরিদ্র গ্রামীণ নারীদের সংগঠিত ও প্রশিক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

বিশ্বের অনেক দেশেই তিনি মাইক্রো-ক্রেডিট প্রোগ্রামের পরামর্শদাতা, প্রশিক্ষক এবং মূল্যায়নকারী হিসাবে কাজ করেছেন।

শারমিন মুরশিদ

বেসরকারি সংস্থা ব্রতীর প্রধান নির্বাহী শারমিন মুরশিদ নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসাবে পরিচিত। শেখ হাসিনার সরকার আমলে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের কাজ থেকে তার সংস্থাকে বাদ দেওয়ার পর তিনি আওয়ামী লীগের সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠেন।   অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ ও বঙ্গবন্ধু সরকারের প্রতিমন্ত্রী নূরজাহান মুরশিদের মেয়ে তিনি।

ফারুক-ই-আযম

মুক্তিযুদ্ধের নৌকমান্ডো ফারুক-ই-আযম একজন বীরপ্রতীক।

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ যখন শুরু হয় তখনই উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন ফারুক-ই-আজম। সেসময় খুলনায় ছিলেন তিনি। পরে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে অনেক বাধাবিপত্তি পেরিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছান।

৬ মে তিনি সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতের হরিণা ইয়ুথ ক্যাম্পে আশ্রয় নেন। নৌবাহিনীর জন্য মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে রিক্রুটের পর পলাশিতে দুই মাসের প্রশিক্ষণ নেন। এরপর ১ আগস্ট অপারেশন জ্যাকপটের জন্য তাকে মনোনীত করা হয়।

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী বিজয় মেলার অন্যতম উদ্যোক্তা এই বীর মুক্তিযোদ্ধা।

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

ad

সর্বাধিক পঠিত