ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে স্থগিত হওয়া ২২ উপজেলাসহ মোট ২৩টি উপজেলায় ভোটের নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছে নির্বাচন কমিশন।
এর মধ্যে ২০টি উপজেলায় ভোট হবে আগামী ৯ জুন। দুটিতে ভোট হবে চতুর্থ ধাপে ভোটের নির্ধারিত দিনে, আগামী ৫ জুন। আইনি জটিলতায় স্থগিত হওয়া কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলায়ও ৫ জুন ভোট হবে।
বুধবার ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসি সচিব জাহাংগীর আলম।
৯ জুন যে ২০ উপজেলায় ভোট হবে সেগুলো হচ্ছে– বাগেরহাটের শরণখোলা, মোড়েলগঞ্জ ও মোংলা; খুলনা কয়রা, পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া; বরিশালের গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া; পটুয়াখালীর সদর, মির্জাগঞ্জ ও দুমকি; পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া; ভোলার তজুমদ্দিন ও লালমোহন; ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঠালিয়া; বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটা; রাঙামাটির বাঘাইছড়ি ও নেত্রকোণার খালিয়াজুরী।
৫ জুন যে তিন উপজেলায় ভোট হবে সেগুলো হচ্ছে– চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ এবং কুমিল্লার চান্দিনা।
অর্থাৎ ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপে আগামী ৫ জুন এই তিন উপজেলাসহ ভোট হবে ৫৮ উপজেলায়।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, বুধবার (২৯ মে) ১১২ উপজেলায় ভোট হওয়ার কথা ছিল। তবে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে দুই দফায় ২২ উপজেলার ভোট স্থগিত করা হয়। এছাড়া আইনি জটিলতা, প্রার্থীর মৃত্যু ও প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় তিন উপজেলায় ভোট হচ্ছে না। ফলে তৃতীয় ধাপে ভোট হচ্ছে ৮৭ উপজেলায়।