
শ্রীলঙ্কায় প্রথম সিরিজ জয়ের আনন্দ বাংলাদেশের
সফরের শেষটা ভালো হওয়ার আশায় ছিল বাংলাদেশ। লিটন দাসরা সেই আশা পূরণ করেছেন। যাতে শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম সিরিজ জয়ের আনন্দ এনে দিয়েছে। কলম্বোর শেষ টি-টোয়েন্টি

সফরের শেষটা ভালো হওয়ার আশায় ছিল বাংলাদেশ। লিটন দাসরা সেই আশা পূরণ করেছেন। যাতে শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম সিরিজ জয়ের আনন্দ এনে দিয়েছে। কলম্বোর শেষ টি-টোয়েন্টি

সাম্প্রতিক সময়ে টি-টোয়েন্টিতে ধারবাহিকভাবে ব্যর্থ বাংলাদেশি ব্যাটাররা। অবশেষে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এলেন লিটন দাস-শামীম হোসেনরা। ফলে ১৭৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ দলের অদ্ভুত একাদশ নির্বাচন অবাক করেছে সবাইকে। একাদশে আট ব্যাটার নিয়েও তার কোনও সুফল যে আসেনি তা হেড কোচ ফিল

কলম্বোর পি সারা ওভাল স্টেডিয়ামের মাঠে অনুশীলন করছিল একদল যুবক। লঙ্কান তরুণ বয়সের ক্রিকেটার থেকে শুরু করে জাতীয় দলে খেলা লাহিরু সামারকুনও ছিলেন। তারা সবাই

শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে ঘুরছেন। হঠাৎ জানতে ইচ্ছে হলো বাংলাদেশের ঢাকা কত দূরে? গুগল ম্যাপ বা ইন্টারনেটের সাহায্যও নিতে চাইছেন না। এমন অবস্থায় দূরত্ব জানা কি

প্রেস কনফারেন্স রুমে মন খারাপ করেই আসছিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সিরিজ জয়ের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা পূরণ হয়নি। পূরণ হতে যা দরকার তার কিছুই করতে

অনেকদিন মোস্তাফিজুর রহমানকে এভাবে দেখা যায় না। সবশেষ আইপিএলে যে কয় ম্যাচ সুযোগ পেয়েছেন তাতেই নিজেকে ফিরিয়ে এনেছেন। সেই মোস্তাফিজ তার কাটার নিয়ে আবির্ভূত শ্রীলঙ্কায়।

তখনও শ্রীলঙ্কায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু হয়নি। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার যে অ্যঅশেজ দ্বৈরথ তা চলছিল পুরোদমে। সেই সিরিজ খেলতে যেতেই ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা জাহাজ যাত্রা বিরতি দিতেন

বাংলাদেশ ব্যাটাররা নিজেরাই নিজেদের প্রশ্ন করতে পারেন। এমন ব্যাটিং ব্যর্থতার কোন ব্যাখ্যা হয় কিনা? যেন এক ঘোরের মধ্যে কয়েকটি ওভার ছিল বাংলাদেশ। সেই ঘোরে সব

২০০৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৫-এর জুন। মাঝে কেটে গেছে ২০টি বছর। একদশক আগে ঢাকা স্টেডিয়ামের গ্যালারি কানায় কানায় পূর্ণ ছিল। সে বছরই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম

সফরের শেষটা ভালো হওয়ার আশায় ছিল বাংলাদেশ। লিটন দাসরা সেই আশা পূরণ করেছেন। যাতে শ্রীলঙ্কার মাটিতে প্রথম সিরিজ জয়ের আনন্দ এনে দিয়েছে। কলম্বোর শেষ টি-টোয়েন্টি

সাম্প্রতিক সময়ে টি-টোয়েন্টিতে ধারবাহিকভাবে ব্যর্থ বাংলাদেশি ব্যাটাররা। অবশেষে সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এলেন লিটন দাস-শামীম হোসেনরা। ফলে ১৭৭ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। ব্যাটিংয়ের পর বোলিংয়েও

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ দলের অদ্ভুত একাদশ নির্বাচন অবাক করেছে সবাইকে। একাদশে আট ব্যাটার নিয়েও তার কোনও সুফল যে আসেনি তা হেড কোচ ফিল

কলম্বোর পি সারা ওভাল স্টেডিয়ামের মাঠে অনুশীলন করছিল একদল যুবক। লঙ্কান তরুণ বয়সের ক্রিকেটার থেকে শুরু করে জাতীয় দলে খেলা লাহিরু সামারকুনও ছিলেন। তারা সবাই

শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে ঘুরছেন। হঠাৎ জানতে ইচ্ছে হলো বাংলাদেশের ঢাকা কত দূরে? গুগল ম্যাপ বা ইন্টারনেটের সাহায্যও নিতে চাইছেন না। এমন অবস্থায় দূরত্ব জানা কি

প্রেস কনফারেন্স রুমে মন খারাপ করেই আসছিলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সিরিজ জয়ের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা পূরণ হয়নি। পূরণ হতে যা দরকার তার কিছুই করতে

অনেকদিন মোস্তাফিজুর রহমানকে এভাবে দেখা যায় না। সবশেষ আইপিএলে যে কয় ম্যাচ সুযোগ পেয়েছেন তাতেই নিজেকে ফিরিয়ে এনেছেন। সেই মোস্তাফিজ তার কাটার নিয়ে আবির্ভূত শ্রীলঙ্কায়।

তখনও শ্রীলঙ্কায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট শুরু হয়নি। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার যে অ্যঅশেজ দ্বৈরথ তা চলছিল পুরোদমে। সেই সিরিজ খেলতে যেতেই ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা জাহাজ যাত্রা বিরতি দিতেন

বাংলাদেশ ব্যাটাররা নিজেরাই নিজেদের প্রশ্ন করতে পারেন। এমন ব্যাটিং ব্যর্থতার কোন ব্যাখ্যা হয় কিনা? যেন এক ঘোরের মধ্যে কয়েকটি ওভার ছিল বাংলাদেশ। সেই ঘোরে সব

২০০৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৫-এর জুন। মাঝে কেটে গেছে ২০টি বছর। একদশক আগে ঢাকা স্টেডিয়ামের গ্যালারি কানায় কানায় পূর্ণ ছিল। সে বছরই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম