আগস্টের পর সেপ্টেম্বর মাসেও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সূচক রপ্তানি আয় কমেছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে পণ্য রপ্তানি থেকে ৩৬২ কোটি ৭৫ লাখ (৩.৬২ বিলিয়ন) ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ শক্ত অবস্থান তৈরি করলেও আরেক বড় বাজার জাপানে মোটেই ভালো করতে পারছে না।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি আশঙ্কাজনকভাবে কমছে; বিষয়টি আশীর্বাদ বয়ে এনেছে বাংলাদেশের জন্য। আর এই সুখবর নিয়ে আসছে মূলত বহুল আলোচিত ট্রাম্প শুল্ক।
ইউরোপের বাজারে চীনের রপ্তানি বাড়ার বিষয়টিকে উদ্বেগের বলছেন বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা।
অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে বিদেশি ঋণ ১১২ বিলিয়ন (১১ হাজার ২০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়েছে। এক বছরে বেড়েছে সাড়ে ৮ বিলিয়ন ডলার; তিন মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ৭৩৫ কোটি ডলার।
২০২০-২১ অর্থ বছরে রাশিয়ায় ৬৬ কোটি ৫৩ লাখ ২০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।
তিন মাস পরপর বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণের হিসাব দেয়। সে হিসাবে চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংক খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশ।
গত ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকে ১৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ঘাটতি ছিল; তবে অর্থ বছর (২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৫ সালের ৩০ জুন) শেষ হয় ১৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার উদ্বৃত্ত নিয়ে।
বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে একের পর এক বিধিনিষেধ আরোপ করেই চলেছে পাশের দেশ ভারত।
মুনাফার হার কমানোর পরও সঞ্চয়পত্রের বিক্রি বাড়ার মধ্য দিয়ে নতুন অর্থ বছর শুরু হয়েছে।
আগস্টের পর সেপ্টেম্বর মাসেও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ সূচক রপ্তানি আয় কমেছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে পণ্য রপ্তানি থেকে ৩৬২ কোটি ৭৫ লাখ (৩.৬২ বিলিয়ন) ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজারে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশ শক্ত অবস্থান তৈরি করলেও আরেক বড় বাজার জাপানে মোটেই ভালো করতে পারছে না।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রে চীনের পোশাক রপ্তানি আশঙ্কাজনকভাবে কমছে; বিষয়টি আশীর্বাদ বয়ে এনেছে বাংলাদেশের জন্য। আর এই সুখবর নিয়ে আসছে মূলত বহুল আলোচিত ট্রাম্প শুল্ক।
ইউরোপের বাজারে চীনের রপ্তানি বাড়ার বিষয়টিকে উদ্বেগের বলছেন বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারকরা।
অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে বিদেশি ঋণ ১১২ বিলিয়ন (১১ হাজার ২০০ কোটি) ডলার ছাড়িয়েছে। এক বছরে বেড়েছে সাড়ে ৮ বিলিয়ন ডলার; তিন মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ৭৩৫ কোটি ডলার।
২০২০-২১ অর্থ বছরে রাশিয়ায় ৬৬ কোটি ৫৩ লাখ ২০ হাজার ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ।
তিন মাস পরপর বাংলাদেশ ব্যাংক খেলাপি ঋণের হিসাব দেয়। সে হিসাবে চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংক খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩০ শতাংশ।
গত ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকে ১৮ কোটি ১০ লাখ ডলার ঘাটতি ছিল; তবে অর্থ বছর (২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২৫ সালের ৩০ জুন) শেষ হয় ১৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার উদ্বৃত্ত নিয়ে।
বাংলাদেশের পণ্য আমদানিতে একের পর এক বিধিনিষেধ আরোপ করেই চলেছে পাশের দেশ ভারত।
মুনাফার হার কমানোর পরও সঞ্চয়পত্রের বিক্রি বাড়ার মধ্য দিয়ে নতুন অর্থ বছর শুরু হয়েছে।