ঢাকা শহরের বৃক্ষ বৃত্তান্ত: মাঘ পর্ব
গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা শহরের গাছগুলোয় রোজ ৪৩৬ টন ধুলো জমে। এতে একদিকে যেমন বায়ুদূষণ বাড়ছে, অন্যদিকে পাতার ওপর ধুলো জমায় সেসব গাছের খাদ্য তৈরি ব্যহত হয়…
গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা শহরের গাছগুলোয় রোজ ৪৩৬ টন ধুলো জমে। এতে একদিকে যেমন বায়ুদূষণ বাড়ছে, অন্যদিকে পাতার ওপর ধুলো জমায় সেসব গাছের খাদ্য তৈরি ব্যহত হয়…
ভরা পূর্ণিমায় ২০২৪ সালের জুলাইয়ের শেষে কক্সবাজারের সৈকত ভেঙ্গে অন্তত তিন হাজারের বেশি ঝাউগাছ উপড়ে পড়েছে।
উদ্ভিদ সংগ্রহের সেই অভিযানে লিনিয়াস প্রায় ১০০০ মাইল (১৬০০ কিলোমিটার) পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর ‘ফ্লোরা ল্যাপোনিকা’।
বিদেশ থেকে আনা গাছপালাকে প্রবর্তিত তরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।… কোম্পানি আমলেও ইংরেজ, পর্তুগীজ, ফরাসি ও আর্মেনীয় বণিক এবং শাসকরা বেশ কিছু বিদেশি গাছ এ দেশে প্রবর্তন করেন যেগুলো অতীতে ছিল না।
ছাতিমের একটি পল্লবে একটি বোঁটায় সাতটি পাতা থাকায় ছাতিমের আর এক নাম হয়েছে সপ্তপর্ণী বা সপ্তপর্ণা।
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
চন্দ্রলোকবিহারী নীল আর্মস্টংকে একথা জিজ্ঞেস করেছিলাম— ঢাকা আপনার কেমন লাগলো? মহাকাশচারী জবাবে বলেছিলেন— এমন সবুজ শোভা আর কোথাও দেখি নি।
কৃষ্ণচূড়া যেমন গ্রীষ্মের প্রতীক, কদম তেমনি বর্ষার। পঞ্জিকার পাতা না দেখেও কদম ফুলের ফোটা দেখে বলে দেওয়া যায়, বর্ষাকাল এসেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ দু’মাস বর্ষাকাল।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
ঢাকা শহরে গাছদের কথা ভাবলে খুব খারাপ লাগে। পাখিদের ওপর অত্যাচার করলে তারা পালিয়ে বাঁচতে পারে আকাশে উড়ে গিয়ে। গাছেরা পালাবে কোথায়?
গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকা শহরের গাছগুলোয় রোজ ৪৩৬ টন ধুলো জমে। এতে একদিকে যেমন বায়ুদূষণ বাড়ছে, অন্যদিকে পাতার ওপর ধুলো জমায় সেসব গাছের খাদ্য তৈরি ব্যহত হয়…
ভরা পূর্ণিমায় ২০২৪ সালের জুলাইয়ের শেষে কক্সবাজারের সৈকত ভেঙ্গে অন্তত তিন হাজারের বেশি ঝাউগাছ উপড়ে পড়েছে।
উদ্ভিদ সংগ্রহের সেই অভিযানে লিনিয়াস প্রায় ১০০০ মাইল (১৬০০ কিলোমিটার) পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর ‘ফ্লোরা ল্যাপোনিকা’।
বিদেশ থেকে আনা গাছপালাকে প্রবর্তিত তরু হিসেবে বিবেচনা করা হয়।… কোম্পানি আমলেও ইংরেজ, পর্তুগীজ, ফরাসি ও আর্মেনীয় বণিক এবং শাসকরা বেশ কিছু বিদেশি গাছ এ দেশে প্রবর্তন করেন যেগুলো অতীতে ছিল না।
ছাতিমের একটি পল্লবে একটি বোঁটায় সাতটি পাতা থাকায় ছাতিমের আর এক নাম হয়েছে সপ্তপর্ণী বা সপ্তপর্ণা।
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
চন্দ্রলোকবিহারী নীল আর্মস্টংকে একথা জিজ্ঞেস করেছিলাম— ঢাকা আপনার কেমন লাগলো? মহাকাশচারী জবাবে বলেছিলেন— এমন সবুজ শোভা আর কোথাও দেখি নি।
কৃষ্ণচূড়া যেমন গ্রীষ্মের প্রতীক, কদম তেমনি বর্ষার। পঞ্জিকার পাতা না দেখেও কদম ফুলের ফোটা দেখে বলে দেওয়া যায়, বর্ষাকাল এসেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ দু’মাস বর্ষাকাল।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
ঢাকা শহরে গাছদের কথা ভাবলে খুব খারাপ লাগে। পাখিদের ওপর অত্যাচার করলে তারা পালিয়ে বাঁচতে পারে আকাশে উড়ে গিয়ে। গাছেরা পালাবে কোথায়?