ঢাকা শহরের বৃক্ষ বৃত্তান্ত: ভাদ্র পর্ব
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
চন্দ্রলোকবিহারী নীল আর্মস্টংকে একথা জিজ্ঞেস করেছিলাম— ঢাকা আপনার কেমন লাগলো? মহাকাশচারী জবাবে বলেছিলেন— এমন সবুজ শোভা আর কোথাও দেখি নি।
কৃষ্ণচূড়া যেমন গ্রীষ্মের প্রতীক, কদম তেমনি বর্ষার। পঞ্জিকার পাতা না দেখেও কদম ফুলের ফোটা দেখে বলে দেওয়া যায়, বর্ষাকাল এসেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ দু’মাস বর্ষাকাল।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
ঢাকা শহরে গাছদের কথা ভাবলে খুব খারাপ লাগে। পাখিদের ওপর অত্যাচার করলে তারা পালিয়ে বাঁচতে পারে আকাশে উড়ে গিয়ে। গাছেরা পালাবে কোথায়?
রমনা উদ্যান ছাড়া এরূপ বসন্ত শোভা ঢাকা শহরে বিরল… এবার বসন্তের চৈত্র পরিক্রমায় হেঁটেছি রমনা উদ্যানের ভেতরে, বাইরে। চৈত্র দিনের ঝরাপাতা মাড়িয়ে তাকিয়েছি ঊর্ধ্বে— আহা পাতা ঝরা গাছগুলোর শাখায় শাখায় জীবনের কি নব উন্মাদনা!
প্রথমেই শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা পেলাম শ্যামলী নিসর্গের কিছু বৃক্ষসখার। শুরুতেই এই এলাকা বেছে নিয়েছি এ কারণে যে, ঢাকা শহরের পুরনো বৃক্ষাদির সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহবাগের একটা সম্বন্ধ আছে।
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
চন্দ্রলোকবিহারী নীল আর্মস্টংকে একথা জিজ্ঞেস করেছিলাম— ঢাকা আপনার কেমন লাগলো? মহাকাশচারী জবাবে বলেছিলেন— এমন সবুজ শোভা আর কোথাও দেখি নি।
কৃষ্ণচূড়া যেমন গ্রীষ্মের প্রতীক, কদম তেমনি বর্ষার। পঞ্জিকার পাতা না দেখেও কদম ফুলের ফোটা দেখে বলে দেওয়া যায়, বর্ষাকাল এসেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ দু’মাস বর্ষাকাল।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
ঢাকা শহরে গাছদের কথা ভাবলে খুব খারাপ লাগে। পাখিদের ওপর অত্যাচার করলে তারা পালিয়ে বাঁচতে পারে আকাশে উড়ে গিয়ে। গাছেরা পালাবে কোথায়?
রমনা উদ্যান ছাড়া এরূপ বসন্ত শোভা ঢাকা শহরে বিরল… এবার বসন্তের চৈত্র পরিক্রমায় হেঁটেছি রমনা উদ্যানের ভেতরে, বাইরে। চৈত্র দিনের ঝরাপাতা মাড়িয়ে তাকিয়েছি ঊর্ধ্বে— আহা পাতা ঝরা গাছগুলোর শাখায় শাখায় জীবনের কি নব উন্মাদনা!
প্রথমেই শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা পেলাম শ্যামলী নিসর্গের কিছু বৃক্ষসখার। শুরুতেই এই এলাকা বেছে নিয়েছি এ কারণে যে, ঢাকা শহরের পুরনো বৃক্ষাদির সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহবাগের একটা সম্বন্ধ আছে।