বগুড়া ডিসি অফিস কি জানে শহীদ আবদুল ওহাবের নাম
একাত্তরের শহীদদের কোনো তালিকা নেই রাষ্ট্রের কাছে। ফলে শহীদ পরিবারেরও কোনো গুরুত্বও নেই এদেশে। তাদের কথা শোনারও কোনো লোক নেই বলে মনে করেন এই শহীদকন্যা।
একাত্তরের শহীদদের কোনো তালিকা নেই রাষ্ট্রের কাছে। ফলে শহীদ পরিবারেরও কোনো গুরুত্বও নেই এদেশে। তাদের কথা শোনারও কোনো লোক নেই বলে মনে করেন এই শহীদকন্যা।
সাহিত্য পড়েছিলেন সাঈদ ভাই। হয়তো প্রফেশনাল জীবনে টেলিকম বিষয়ে পলিসি অ্যানালিস্ট হিসাবে তাঁর সফলতা তাঁর পর্যালোচনা করবার সুক্ষ্ম ক্ষমতা আর তীক্ষ মেধাশক্তিরই প্রতিফলন।
জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কি কার্বণ নিঃসরণ কিছুই আমরা থামাতে পারছি না, তাহলে জলবায়ুগত পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেদের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তি নিয়ে কীভাবে আমরা বেঁচেবর্তে থাকতে পারি সেই তৎপরতাও আমাদের নাই।
প্লেবয় খ্যাত হিউ হেফনার ১৯৯২ সালে ম্যারিলিনের কাছাকাছি একটি কবর কিনে নিয়েছেন, ২০১৭-তে মৃত্যুর পর সেখানে সমাহিতও হয়েছেন। ম্যারিলিন মনরোর পাশে থাকার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তার।
বাংলাদেশে সুদের হার বৃদ্ধি করে আন্তর্জাতিক বাজারের পণ্যমূল্য কমানো যায় না; বাড়ানো যায় না টাকার মান কিংবা বাজারে পণ্য সরবরাহ; নিয়ন্ত্রণ করা যায় না সিন্ডিকেট, অপ-রাজনীতি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা।
ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদেশি ঋণ পরিশোধে টাকার অঙ্কেও খরচ বেড়ে যাচ্ছে, যা বাজেটের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। সে অনুযায়ী, রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। ডলারের জোগান না বাড়লে বৈদেশিক লেনদেনে বড় ঘাটতি তৈরি হবে।
একাত্তরের শহীদদের কোনো তালিকা নেই রাষ্ট্রের কাছে। ফলে শহীদ পরিবারেরও কোনো গুরুত্বও নেই এদেশে। তাদের কথা শোনারও কোনো লোক নেই বলে মনে করেন এই শহীদকন্যা।
সাহিত্য পড়েছিলেন সাঈদ ভাই। হয়তো প্রফেশনাল জীবনে টেলিকম বিষয়ে পলিসি অ্যানালিস্ট হিসাবে তাঁর সফলতা তাঁর পর্যালোচনা করবার সুক্ষ্ম ক্ষমতা আর তীক্ষ মেধাশক্তিরই প্রতিফলন।
জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কি কার্বণ নিঃসরণ কিছুই আমরা থামাতে পারছি না, তাহলে জলবায়ুগত পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেদের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তি নিয়ে কীভাবে আমরা বেঁচেবর্তে থাকতে পারি সেই তৎপরতাও আমাদের নাই।
প্লেবয় খ্যাত হিউ হেফনার ১৯৯২ সালে ম্যারিলিনের কাছাকাছি একটি কবর কিনে নিয়েছেন, ২০১৭-তে মৃত্যুর পর সেখানে সমাহিতও হয়েছেন। ম্যারিলিন মনরোর পাশে থাকার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে তার।
বাংলাদেশে সুদের হার বৃদ্ধি করে আন্তর্জাতিক বাজারের পণ্যমূল্য কমানো যায় না; বাড়ানো যায় না টাকার মান কিংবা বাজারে পণ্য সরবরাহ; নিয়ন্ত্রণ করা যায় না সিন্ডিকেট, অপ-রাজনীতি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অর্থনৈতিক ব্যাখ্যা।
ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদেশি ঋণ পরিশোধে টাকার অঙ্কেও খরচ বেড়ে যাচ্ছে, যা বাজেটের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। সে অনুযায়ী, রাজস্ব আদায় হচ্ছে না। ডলারের জোগান না বাড়লে বৈদেশিক লেনদেনে বড় ঘাটতি তৈরি হবে।