Beta
শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
Beta
শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪

বাস্তুকৃষ্টি

আগুন থেকে ঢাকার বাড়িঘর ও শহর বাঁচাতে হলে

উন্নত দেশগুলোতে প্রতি দুই বা তিন বছর অন্তর নগরের পরিবর্তন ও পরিস্থিতির বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গে বিধিমালা ও কোড হালনাগাদ করা হয়— আধুনিকায়ন করা হয়। আমাদের দেশে এই চর্চা নেই।

জল-মাটি-হাওয়ায় গ্রামীণ স্থাপত্য

জল, হাওয়া ও আলোর বিষয়ে আমাদের ঐতিহ্যগত বাস্তুরীতি কীভাবে আধুনিক ভবন নকশা ও নির্মাণে আরোপ করা যায় সেদিকে যত্নবান হতে হবে। এতে কৃত্রিম আলো ও বাতাসের প্রয়োজন কমে যাবে অনেকটা

স্থাপত্যে জ্যোতির্বিদ্যা ও যন্তর মন্তরের রাজা জয় সিংয়ের কথা

ভারতের জয়পুরের ‘যন্তর মন্তর’-এর কথা অনেকেরই জানা। ১৭২৪ থেকে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মানমন্দিরের এমন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক স্থাপত্য উদ্ভাবন কেবল ভারতেরই নয় সেকালের বিশ্ব ইতিহাসে ছিল এক যুগান্তকারী ঘটনা।

মানুষের ঊর্ধ্বে না যাওয়া স্থাপত্য

মাজহারুল ইসলামের স্থাপত্য মানুষের উর্ধ্বে যায়নি। তিনি সেই চেষ্টাও করেননি। বরং স্থাপত্যের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের চেষ্টা করেছেন।

বাংলার মাটির বাড়ির ঠিকুজি তালাশ

দ্বিজ কানাই প্রণীত এবং চন্দ্রকুমার দে সংগৃহীত ‘মহুয়া পালা’য় ‘জুইত’-এর ঘরের উল্লেখ পাই আমরা। কিন্তু কোন ঘরকে ‘জুইতের ঘর’ বলে আর ‘চালাঘর’ কোনটা? কোঠাবাড়ি, মাঠকোঠা বা লতাপেড়ে বাড়ি কোনটা? মাটির দেয়াল কেমন হলে লেপাকাঁথ কেমন হলে ছাঁটাকাঁথ?

আগুন থেকে ঢাকার বাড়িঘর ও শহর বাঁচাতে হলে

উন্নত দেশগুলোতে প্রতি দুই বা তিন বছর অন্তর নগরের পরিবর্তন ও পরিস্থিতির বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গে বিধিমালা ও কোড হালনাগাদ করা হয়— আধুনিকায়ন করা হয়। আমাদের দেশে এই চর্চা নেই।

জল-মাটি-হাওয়ায় গ্রামীণ স্থাপত্য

জল, হাওয়া ও আলোর বিষয়ে আমাদের ঐতিহ্যগত বাস্তুরীতি কীভাবে আধুনিক ভবন নকশা ও নির্মাণে আরোপ করা যায় সেদিকে যত্নবান হতে হবে। এতে কৃত্রিম আলো ও বাতাসের প্রয়োজন কমে যাবে অনেকটা

স্থাপত্যে জ্যোতির্বিদ্যা ও যন্তর মন্তরের রাজা জয় সিংয়ের কথা

ভারতের জয়পুরের ‘যন্তর মন্তর’-এর কথা অনেকেরই জানা। ১৭২৪ থেকে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মানমন্দিরের এমন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক স্থাপত্য উদ্ভাবন কেবল ভারতেরই নয় সেকালের বিশ্ব ইতিহাসে ছিল এক যুগান্তকারী ঘটনা।

মানুষের ঊর্ধ্বে না যাওয়া স্থাপত্য

মাজহারুল ইসলামের স্থাপত্য মানুষের উর্ধ্বে যায়নি। তিনি সেই চেষ্টাও করেননি। বরং স্থাপত্যের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের চেষ্টা করেছেন।

বাংলার মাটির বাড়ির ঠিকুজি তালাশ

দ্বিজ কানাই প্রণীত এবং চন্দ্রকুমার দে সংগৃহীত ‘মহুয়া পালা’য় ‘জুইত’-এর ঘরের উল্লেখ পাই আমরা। কিন্তু কোন ঘরকে ‘জুইতের ঘর’ বলে আর ‘চালাঘর’ কোনটা? কোঠাবাড়ি, মাঠকোঠা বা লতাপেড়ে বাড়ি কোনটা? মাটির দেয়াল কেমন হলে লেপাকাঁথ কেমন হলে ছাঁটাকাঁথ?

সর্বাধিক পঠিত

ad