মহাবিশ্ব সম্পর্কে আমরা যত বেশি জানছি, বিজ্ঞানীরা যেন ততই জ্ঞানের অন্যান্য শাখার ওপর তাদের ছাপ মেরে দেওয়ার জন্য দৃঢ়-প্রতিজ্ঞ হয়ে উঠছেন।
উদ্ভিদ সংগ্রহের সেই অভিযানে লিনিয়াস প্রায় ১০০০ মাইল (১৬০০ কিলোমিটার) পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করেন। ১৯৩৭ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর ‘ফ্লোরা ল্যাপোনিকা’।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
পরাধীন ভারতে খদ্দর চরকা দেশি কাপড়কে বিষয় করে স্বদেশী আন্দোলনের যে জোয়ার উঠেছিল তাতে জনগণকে উদ্দীপিত করতে রচিত হয়েছে অজস্র গান কবিতা।
ঢাকা শহরে গাছদের কথা ভাবলে খুব খারাপ লাগে। পাখিদের ওপর অত্যাচার করলে তারা পালিয়ে বাঁচতে পারে আকাশে উড়ে গিয়ে। গাছেরা পালাবে কোথায়?
মার্কেজের এজেন্ট কারমেন বালসেল্স তার খুব কাছের মানুষ। লেখকের মৃত্যুর পর প্রায় কান্নায় ভেঙে পড়ে কারমেন আমাকে বলেছিলেন, বিশ্ব এখন একটি নতুন ধর্মের উত্থান দেখতে পাবে, আর তা হচ্ছে: গাবো তরিকা (গাবিসমো)
রমনা উদ্যান ছাড়া এরূপ বসন্ত শোভা ঢাকা শহরে বিরল… এবার বসন্তের চৈত্র পরিক্রমায় হেঁটেছি রমনা উদ্যানের ভেতরে, বাইরে। চৈত্র দিনের ঝরাপাতা মাড়িয়ে তাকিয়েছি ঊর্ধ্বে— আহা পাতা ঝরা গাছগুলোর শাখায় শাখায় জীবনের কি নব উন্মাদনা!
সাঁতার নিয়ে কথা বললে বলতে হয়, কেবল পানিতে সাবলীল থাকা আর ডুবে যাওয়া থেকে নিজেকে বাঁচানোর কাজেই জরুরি নয়, শারীরিক সুস্থতার জন্যও সাঁতার গুরুত্বপূর্ণ এক উত্তম ব্যায়াম।
প্রথমেই শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা পেলাম শ্যামলী নিসর্গের কিছু বৃক্ষসখার। শুরুতেই এই এলাকা বেছে নিয়েছি এ কারণে যে, ঢাকা শহরের পুরনো বৃক্ষাদির সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শাহবাগের একটা সম্বন্ধ আছে।
ছাতিমের একটি পল্লবে একটি বোঁটায় সাতটি পাতা থাকায় ছাতিমের আর এক নাম হয়েছে সপ্তপর্ণী বা সপ্তপর্ণা।
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
চন্দ্রলোকবিহারী নীল আর্মস্টংকে একথা জিজ্ঞেস করেছিলাম— ঢাকা আপনার কেমন লাগলো? মহাকাশচারী জবাবে বলেছিলেন— এমন সবুজ শোভা আর কোথাও দেখি নি।
কৃষ্ণচূড়া যেমন গ্রীষ্মের প্রতীক, কদম তেমনি বর্ষার। পঞ্জিকার পাতা না দেখেও কদম ফুলের ফোটা দেখে বলে দেওয়া যায়, বর্ষাকাল এসেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ দু’মাস বর্ষাকাল।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
পরাধীন ভারতে খদ্দর চরকা দেশি কাপড়কে বিষয় করে স্বদেশী আন্দোলনের যে জোয়ার উঠেছিল তাতে জনগণকে উদ্দীপিত করতে রচিত হয়েছে অজস্র গান কবিতা।
ছাতিমের একটি পল্লবে একটি বোঁটায় সাতটি পাতা থাকায় ছাতিমের আর এক নাম হয়েছে সপ্তপর্ণী বা সপ্তপর্ণা।
কৃষিবিদ ও প্রকৃতিবিষয়ক লেখক মৃত্যুঞ্জয় রায় সরেজমিন অনুসন্ধানে তুলে ধরছেন ঢাকার শ্যামলী নিসর্গের সেকাল একাল।
চন্দ্রলোকবিহারী নীল আর্মস্টংকে একথা জিজ্ঞেস করেছিলাম— ঢাকা আপনার কেমন লাগলো? মহাকাশচারী জবাবে বলেছিলেন— এমন সবুজ শোভা আর কোথাও দেখি নি।
কৃষ্ণচূড়া যেমন গ্রীষ্মের প্রতীক, কদম তেমনি বর্ষার। পঞ্জিকার পাতা না দেখেও কদম ফুলের ফোটা দেখে বলে দেওয়া যায়, বর্ষাকাল এসেছে। আষাঢ়-শ্রাবণ দু’মাস বর্ষাকাল।
ঢাকা শহরে রমনা উদ্যানেও রয়েছে প্রায় ২৫০টি আমগাছ। রমনার পাঁচ হাজার গাছের যে কোনও প্রজাতির গাছের মধ্যে এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যা।
পরাধীন ভারতে খদ্দর চরকা দেশি কাপড়কে বিষয় করে স্বদেশী আন্দোলনের যে জোয়ার উঠেছিল তাতে জনগণকে উদ্দীপিত করতে রচিত হয়েছে অজস্র গান কবিতা।