অঙ্গীকারভঙ্গ ও প্রতারণার কার্বন-কপি বাকু জলবায়ু সম্মেলন
‘‘এ দুনিয়ায় ভালোবাসা ছাড়া অন্য কিছুর ঠাঁই নেই/তোমরা যাকে জ্ঞান বলো, তা গল্প গুজব ছাড়া কিছুই নয়।’’
‘‘এ দুনিয়ায় ভালোবাসা ছাড়া অন্য কিছুর ঠাঁই নেই/তোমরা যাকে জ্ঞান বলো, তা গল্প গুজব ছাড়া কিছুই নয়।’’
এদেশে ভাস্কর্য গড়ার প্রকাশ্য বিরোধিতা যেমন আমরা দেখেছি তেমনি হুমকি দিয়ে প্রকাশ্যে ভাস্কর্য ভাঙ্গার খেলাও আমরা দেখেছি।
রাষ্ট্র একটি দিনকে সুন্দরবনের জন্য জাতীয় দিবস ঘোষণা করতে পারে। রাষ্ট্রের এই তৎপরতা নতুন প্রজন্মেকে সুন্দরবনের প্রতি দায়বদ্ধ ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।
জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কি কার্বণ নিঃসরণ কিছুই আমরা থামাতে পারছি না, তাহলে জলবায়ুগত পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেদের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তি নিয়ে কীভাবে আমরা বেঁচেবর্তে থাকতে পারি সেই তৎপরতাও আমাদের নাই।
ব্রিটিশ-ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ— তিন রাষ্ট্রের সাক্ষী কুমুদিনী। বসন্ত, কলেরা আর করোনা— তিন মহামারীর সাক্ষী কুমুদিনী। এই দীর্ঘ জীবনে ইতিহাস কাঁপানো ব্রিটিশবিরোধী কৃষকবিদ্রোহের টংক আন্দোলনের লড়াকু বিপ্লবীও তিনি।
বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের ঠার ভাষার জন্য দীর্ঘদিনের যে রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম সেই সংগ্রামের প্রতি আমাদেরও মনোযোগ রাখা জরুরি।
আমাদের খাদ্য ও পরিবেশ মারাত্মক বিষচক্রে দূষিত। তাহলে এই দূষণ থামিয়ে আমাদের শরীর ও মনের মুক্তি মিলবে কিভাবে? কেবল আইন করেই নয়, রাষ্ট্রকে রাজনৈতিকভাবে কার্বোফুরান নিষিদ্ধে তৎপর হতে হবে, এখনি।
মাতৃভাষার সুরক্ষায় রাষ্ট্রের আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, রাজনৈতিক দর্শন ও নীতি বৈষম্যহীন ও ন্যায়পরায়ণ হতে হবে। একটি ভাষা টিকে থাকবার অনেক শর্তের ভেতর কাজ করে তার সাহিত্য ও যাপিতজীবনের চর্চার নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও মর্যাদা।
কেবল ‘জাতীয় আদিবাসী পরিষদ’-ই নয়, তাঁর অনুপ্রেরণা এবং তৎপরতায় ২০০৩ সালে ‘আদিবাসী সাংস্কৃতিক পরিষদ’, ২০০৮ সালে ‘আদিবাসী ছাত্র পরিষদ’, ২০১১ সালে ‘আদিবাসী যুব পরিষদ’ এবং ২০১২ সালে গঠিত হয় ‘আদিবাসী নারী পরিষদ’।
জলবায়ু প্রশ্নে সারা পৃথিবীর আদিবাসীরা কী বলছেন আর জলবায়ু সুরক্ষায় আদিবাসীদের লোকায়ত জ্ঞানকেই বা বিশ্বসংস্থাসহ রাষ্ট্রগুলো কতটা কাজে লাগাচ্ছে?
‘‘এ দুনিয়ায় ভালোবাসা ছাড়া অন্য কিছুর ঠাঁই নেই/তোমরা যাকে জ্ঞান বলো, তা গল্প গুজব ছাড়া কিছুই নয়।’’
এদেশে ভাস্কর্য গড়ার প্রকাশ্য বিরোধিতা যেমন আমরা দেখেছি তেমনি হুমকি দিয়ে প্রকাশ্যে ভাস্কর্য ভাঙ্গার খেলাও আমরা দেখেছি।
রাষ্ট্র একটি দিনকে সুন্দরবনের জন্য জাতীয় দিবস ঘোষণা করতে পারে। রাষ্ট্রের এই তৎপরতা নতুন প্রজন্মেকে সুন্দরবনের প্রতি দায়বদ্ধ ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।
জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কি কার্বণ নিঃসরণ কিছুই আমরা থামাতে পারছি না, তাহলে জলবায়ুগত পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেদের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক শক্তি নিয়ে কীভাবে আমরা বেঁচেবর্তে থাকতে পারি সেই তৎপরতাও আমাদের নাই।
ব্রিটিশ-ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ— তিন রাষ্ট্রের সাক্ষী কুমুদিনী। বসন্ত, কলেরা আর করোনা— তিন মহামারীর সাক্ষী কুমুদিনী। এই দীর্ঘ জীবনে ইতিহাস কাঁপানো ব্রিটিশবিরোধী কৃষকবিদ্রোহের টংক আন্দোলনের লড়াকু বিপ্লবীও তিনি।
বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের ঠার ভাষার জন্য দীর্ঘদিনের যে রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম সেই সংগ্রামের প্রতি আমাদেরও মনোযোগ রাখা জরুরি।
আমাদের খাদ্য ও পরিবেশ মারাত্মক বিষচক্রে দূষিত। তাহলে এই দূষণ থামিয়ে আমাদের শরীর ও মনের মুক্তি মিলবে কিভাবে? কেবল আইন করেই নয়, রাষ্ট্রকে রাজনৈতিকভাবে কার্বোফুরান নিষিদ্ধে তৎপর হতে হবে, এখনি।
মাতৃভাষার সুরক্ষায় রাষ্ট্রের আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, রাজনৈতিক দর্শন ও নীতি বৈষম্যহীন ও ন্যায়পরায়ণ হতে হবে। একটি ভাষা টিকে থাকবার অনেক শর্তের ভেতর কাজ করে তার সাহিত্য ও যাপিতজীবনের চর্চার নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও মর্যাদা।
কেবল ‘জাতীয় আদিবাসী পরিষদ’-ই নয়, তাঁর অনুপ্রেরণা এবং তৎপরতায় ২০০৩ সালে ‘আদিবাসী সাংস্কৃতিক পরিষদ’, ২০০৮ সালে ‘আদিবাসী ছাত্র পরিষদ’, ২০১১ সালে ‘আদিবাসী যুব পরিষদ’ এবং ২০১২ সালে গঠিত হয় ‘আদিবাসী নারী পরিষদ’।
জলবায়ু প্রশ্নে সারা পৃথিবীর আদিবাসীরা কী বলছেন আর জলবায়ু সুরক্ষায় আদিবাসীদের লোকায়ত জ্ঞানকেই বা বিশ্বসংস্থাসহ রাষ্ট্রগুলো কতটা কাজে লাগাচ্ছে?