এই চার বছরে আমরা প্রায় ২৫০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছি, যার খেলাপির হার শূন্য। স্বল্প মেয়াদি এই ঋণগুলো অনেক গ্রাহক দ্বিতীয়বার, তৃতীয়বারও গ্রহণ করেছে।
আমরা দেখতে চেয়েছিলাম, ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণে শাস্তি হচ্ছে, বিচার বিভাগ ঠিকভাবে তার কাজ করতে পারছে। টাকা নিয়ে সেটা ফেরত দিতে হয়— এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।
আমরা দেখতে চেয়েছিলাম, ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণে শাস্তি হচ্ছে, বিচার বিভাগ ঠিকভাবে তার কাজ করতে পারছে। টাকা নিয়ে সেটা ফেরত দিতে হয়— এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।
বাংলাদেশের এমনি এমনি জন্ম হয়নি। এই ইতিহাস জানতে নতুন প্রজন্মের কাছে নিশ্চয়ই খুলনার এই গণহত্যা জাদুঘর চিরস্থায়ী অভিঘাতের সৃষ্টি করবে।
গণহত্যা একটা সজীব স্মৃতি। বাংলাদেশে একটা পরিবারও পাওয়া যাবে না যারা এই অভিজ্ঞতার কারণে কোনও না কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়েছে।
সারাদেশে কর্মপরিধি বিস্তৃত করার অবশ্যই প্রয়োজন আছে এবং সুযোগ আছে। আমি মনে করি উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে ছড়িয়ে দিতে পারলে তারা আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।
অর্থনীতির একজন ছাত্র হিসেবে আমি মনে করি, ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আমাদের সবাইকেই দরকার। সকলের সঙ্গেই বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় করতে হবে।
বর্তমানে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ কথাটা তুলে দেওয়ার মতো রাজনৈতিক সাহস শাসকশ্রেণির নেই। কিন্তু সেটাকে ওই প্রতিশ্রুতিতেই সীমিত রেখে তলে তলে খনন করে সেটাকে দুর্বল করে ফেলা, ভেঙে ফেলা। সেটাই চলছে এখন।
জনগণ জনপ্রিয়তার মানদণ্ডে চলে। তাই সরকারকেও কিছু দায়িত্ব নিতে হবে। দেশের প্রতি দায় থেকে আমাদের কিছু করার আছে।
আমাদের এই মুখস্থ নির্ভর, পরীক্ষা নির্ভর শিক্ষককেন্দ্রিক এবং কনটেন্ট নির্ভর যে শিক্ষা প্রক্রিয়াটি সেটি কিন্তু চালু হয়েছে ব্রিটিশ-কলোনিয়াল সময়ে।
শিক্ষাক্রমে তথ্য প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ভালো থাকার মতো বিষয় পড়ানোর জন্য স্পেস তৈরি করতে হবে দেখে আমরা বিজ্ঞান কমিয়ে দিলাম। বিশ্বের কোন দেশে এসব সাবজেক্ট আছে?
আরেকটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে, মানবাধিকার সম্পর্কে সরকার কিংবা ক্ষমতাসীনদের মনোভঙ্গি। সরকারের মানবাধিকার দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টাতে হবে। এই বিষয়টি তাদের পরিবর্তন করতে হবে। কারণ অনেকে মনে করেন, মানবাধিকার একটা পশ্চিমা ধারণা। যা সত্য নয়।
আমরা দেখতে চেয়েছিলাম, ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণে শাস্তি হচ্ছে, বিচার বিভাগ ঠিকভাবে তার কাজ করতে পারছে। টাকা নিয়ে সেটা ফেরত দিতে হয়— এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।
বাংলাদেশের এমনি এমনি জন্ম হয়নি। এই ইতিহাস জানতে নতুন প্রজন্মের কাছে নিশ্চয়ই খুলনার এই গণহত্যা জাদুঘর চিরস্থায়ী অভিঘাতের সৃষ্টি করবে।
গণহত্যা একটা সজীব স্মৃতি। বাংলাদেশে একটা পরিবারও পাওয়া যাবে না যারা এই অভিজ্ঞতার কারণে কোনও না কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়েছে।
সারাদেশে কর্মপরিধি বিস্তৃত করার অবশ্যই প্রয়োজন আছে এবং সুযোগ আছে। আমি মনে করি উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে ছড়িয়ে দিতে পারলে তারা আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।
অর্থনীতির একজন ছাত্র হিসেবে আমি মনে করি, ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আমাদের সবাইকেই দরকার। সকলের সঙ্গেই বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় করতে হবে।
বর্তমানে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ কথাটা তুলে দেওয়ার মতো রাজনৈতিক সাহস শাসকশ্রেণির নেই। কিন্তু সেটাকে ওই প্রতিশ্রুতিতেই সীমিত রেখে তলে তলে খনন করে সেটাকে দুর্বল করে ফেলা, ভেঙে ফেলা। সেটাই চলছে এখন।
আমরা দেখতে চেয়েছিলাম, ঋণ খেলাপি হওয়ার কারণে শাস্তি হচ্ছে, বিচার বিভাগ ঠিকভাবে তার কাজ করতে পারছে। টাকা নিয়ে সেটা ফেরত দিতে হয়— এই বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।
বাংলাদেশের এমনি এমনি জন্ম হয়নি। এই ইতিহাস জানতে নতুন প্রজন্মের কাছে নিশ্চয়ই খুলনার এই গণহত্যা জাদুঘর চিরস্থায়ী অভিঘাতের সৃষ্টি করবে।
গণহত্যা একটা সজীব স্মৃতি। বাংলাদেশে একটা পরিবারও পাওয়া যাবে না যারা এই অভিজ্ঞতার কারণে কোনও না কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়েছে।
সারাদেশে কর্মপরিধি বিস্তৃত করার অবশ্যই প্রয়োজন আছে এবং সুযোগ আছে। আমি মনে করি উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে ছড়িয়ে দিতে পারলে তারা আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারবে।
অর্থনীতির একজন ছাত্র হিসেবে আমি মনে করি, ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আমাদের সবাইকেই দরকার। সকলের সঙ্গেই বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় করতে হবে।
বর্তমানে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা’ কথাটা তুলে দেওয়ার মতো রাজনৈতিক সাহস শাসকশ্রেণির নেই। কিন্তু সেটাকে ওই প্রতিশ্রুতিতেই সীমিত রেখে তলে তলে খনন করে সেটাকে দুর্বল করে ফেলা, ভেঙে ফেলা। সেটাই চলছে এখন।