Beta
রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪
Beta
রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুরের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত

সম্প্রতি এক মামলায় শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে করা আপিলের শুনানি শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি।
সম্প্রতি এক মামলায় শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে করা আপিলের শুনানি শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি।
Picture of প্রতিবেদক, সকাল সন্ধ্যা

প্রতিবেদক, সকাল সন্ধ্যা

ন্যায্য মজুরি না দেওয়া ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে রংপুরে দায়ের করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেছে হাইকোর্ট। একইসঙ্গে মামলার বৈধতা প্রশ্নে রুল জারি করেছে আদালত।

মঙ্গলবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।

আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন।

আদেশের বিষয়ে তিনি বলেন, আদালত রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেছে।

তিনি বলেন, আদালতে আমাদের যুক্তি ছিল, যিনি মামলা দায়ের করেছেন তিনি একজন অফিসার, তিনি শ্রমিক না। সংজ্ঞা অনুযায়ী তিনি শ্রমিকের মধ্যে পড়ে না। তার মামলা সিভিল কোর্টে হবে, তিনি শ্রম আদালতে এ মামলা দায়ের করতে পারেন না। সুতরাং এটা তো আইনে পড়ে না। সব শুনে আদালত রুল অ্যান্ড স্টে দিয়েছে।

২০২৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ খামার ব্যবস্থাপক (অবসরপ্রাপ্ত) গোলাম মোস্তফা এ মামলা দায়ের করেন। তিনি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশন ইউনিট কার্যালয়ের খামার ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

বাদী অবসর গ্রাচুইটি ও অর্জিত ছুটি বাবদ ৯ লাখ ৭৫ হাজার ১২৫ টাকা ক্ষতিপূরণ আদায়ে মামলাটি করেন।

মামলায় গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয় জনকে আসামি করা হয়। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নুর জাহান বেগম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) শামসুদ দোহা, বোর্ড সদস্য ইমামুস সুলতান, রতন কুমার নাগ ও শাহাজান।

এই মামলাটি বাতিল চেয়ে শ্রম আদালতে আবেদন করা হলেও সেখানে আবেদনটি খারিজ হয়। পরে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. ইউনূস।  

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

ad

সর্বাধিক পঠিত