Beta
সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
Beta
সোমবার, ২০ মে, ২০২৪

ভারতে তৃতীয় দফার ভোট কোথায় কোথায়, কারা পরীক্ষায়

India-Lok-Sabha-election-2024-Phase-3
Picture of সকাল সন্ধ্যা ডেস্ক

সকাল সন্ধ্যা ডেস্ক

ভারতে অষ্টাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃতীয় দফায় ভোটগ্রহণ চলছে।

মঙ্গলবার সকাল ৭টা থেকে এই ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা চলবে বিকেল ৬টা পর্যন্ত। প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ হয়েছে গত ১৯ ও ২৬ এপ্রিল।

কর্ণাটক, গুজরাট, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, আসাম, গোয়া, ছত্তিশগড়, বিহার, মহারাষ্ট্র ও পশ্চিমবঙ্গ এই ১০টি রাজ্য এবং দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দামান ও দিউর মোট ৯৩ আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে এই দফায়।

এদিন নির্বাচনী লড়াইয়ের মাঠে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ডান হাত খ্যাত বিজেপি নেতা অমিত শাহ, তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ পদ সামলাচ্ছেন। তিনি গুজরাটের গান্ধীনগর শহর থেকে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার আশা করছেন।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও ইস্পাত শিল্পমন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া লড়ছেন মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের গুনা শহর থেকে। জ্যোতিরাদিত্য গোয়ালিয়রের শেষ রাজার নাতি।

ভারতের বিখ্যাত সুগন্ধী ব্র্যান্ড আজমলের মালিক বদরুদ্দিন আজমল লড়ছেন উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আসামের ধুবরি থেকে। তিনি আসাম ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (এইউডিএফ) নামের একটি দলের প্রধান।

প্রথম দুই দফার ভোটে গত নির্বাচনের চেয়ে কম ভোটার উপস্থিতি, প্রধানমন্ত্রী মোদীসহ বিজেপি নেতাদের মুসলিম বিদ্বেষী বক্তৃতা এবং নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ ওঠার মতো ঘটনা ঘটেছে।

প্রধান বিরোধী দল ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টাল ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স (ইন্ডিয়া) নামে ২৬টি দলের একটি জোট ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সকে (এনডিএ) পরাজিত করার আশা করছে।

তবে জনমত জরিপগুলোতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বিজেপিই এগিয়ে রয়েছে। মোদীর ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা আপাতদৃষ্টিতে অক্ষুণ্ণ বলে মনে হলেও এবার ভোটে মোদীর জোয়ার ওঠেনি। সমীক্ষায় মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্ব ভোটারদের ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের বিষয় হিসেবে উঠে এসেছে।

গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনী এলাকা

কর্ণাটকের ২৮ আসনের ১৪টিতে, গুজরাটের ২৬ আসনের ২৫টিতে, উত্তর প্রদেশের ৮০ আসনের ১০টিতে, মধ্য প্রদেশের ২৯ আসনের ৯টিতে, আসামের ১৪ আসনের ৪টিতে, গোয়ার দুই আসনের দুটিতেই, ছত্তিশগড়ের ১১ আসনের ৭টিতে, বিহারের ৪০ আসনের ৫টিতে, মহারাষ্ট্রের ৪৮ আসনের ১১টিতে, পশ্চিমবঙ্গের ৪২ আসনের ৪টিতে এবং দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দামান ও দিউর উভয় আসনসহ মোট ৯৩টি আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে মঙ্গলবার। এর মধ্যে জাতীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আসন রয়েছে।

গান্ধীনগর, গুজরাট

১৯৮৯ সাল থেকেই বিজেপি গান্ধীনগর নির্বাচনী এলাকায় বেশ প্রভাবশালী। লাল কৃষ্ণ আদভানি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মতো বিজেপি নেতারা এই আসন থেকেই জয়ী হয়েছিলেন।

১৯৮০-র দশকের শেষদিকে অযোধ্যার বাবরি মসজিদের জায়গায় একটি মন্দির নির্মাণের জন্য ভারতজুড়ে প্রচারের নেতৃত্ব দিয়ে আদভানি জাতীয় রাজনীতির কেন্দ্রে চলে এসেছিলেন। গত জানুয়ারিতে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের উদ্বোধন করেছেন মোদী।

২০১৯ সালে অমিত শাহকে আসনটি ছেড়ে দেওয়ার আগে আদভানি ছয়বার এই আসন থেকে লোকসভার সদস্য হয়েছিলেন। অমিত শাহ গত নির্বাচনে ৫ লাখের বেশি ভোটের ব্যবধানে আসনটিতে জয় পান।

তার গুরু নরেন্দ্র মোদীর মতোই অমিত শাহও রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) সদস্য ছিলেন। এই হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠনটিই বিজেপির আদর্শ ও নীতির মূল উৎস। ২০১৯ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার আগে অমিত শাহ বিজেপির সভাপতিও হয়েছিলেন।

৫৯ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ সমর্থক ও প্রতিপক্ষ উভয়ের মধ্যেই তার ম্যাকিয়াভেলিয়ান শৈলীর রাজনীতির জন্য পরিচিত। কংগ্রেসের শাসনামলে তার বিরুদ্ধে সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য গোপন ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠেছিল।

২০১০ সালে গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মোদীর অধীনে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন কথিত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের জন্য তাকে জেলে পাঠানো হয়েছিল এবং তার নিজ রাজ্যে যেতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। পরে তিনি অভিযোগ থেকে খালাস পান।

গুনা, মধ্যপ্রদেশ

গুনা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ক্ষমতাসীন বিজেপির আরেক মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া । তিনি ২০০২ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত কংগ্রেস পার্টির সদস্য হিসেবে লোকসভায় গুনার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। কিন্তু ২০১৯ সালের নির্বাচনে মোদী জোয়ারে তিনি হেরে যান।

তার বাবা মাধবরাও সিন্ধিয়া (একজন কংগ্রেস নেতা) ও দাদী বিজয়া রাজে সিন্ধিয়া গুনা ও গোয়ালিয়র আসন থেকে লোকসভার সদস্য হয়েছিলেন। আসনটি গোয়ালিয়র রাজপরিবারের দুর্গ হিসেবেই পরিচিত ছিল। কিন্তু সেই দুর্গে হানা দেন মোদী।

এতে কংগ্রেসে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচিত জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া ২০২০ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। তিনি প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং (২০০৪-২০১৯) এর অধীনে কংগ্রেস সরকারের মন্ত্রীও হয়েছিলেন। কংগ্রেসের সঙ্গে তার পরিবারের দীর্ঘ সম্পর্ক উপেক্ষা করেই তিনি বিজেপিতে যোগ দেন।

বিদিশা, মধ্যপ্রদেশ

দুই দশক পর বিদিশা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মধ্যপ্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার আগে তিনি চারবার আসনটি থেকে লোকসভার সদস্য হয়েছিলেন এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২০২৩ সালের শেষের দিকে রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে বিজয়ী করে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। কিন্তু দল তাকে একজন তরুণ নেতার হাতে নেতৃত্ব ছেড়ে দিতে বলেছিল।

বাজপেয়ী (১৯৯১) ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজও (২০০৯ ও ২০১৪) বিদিশা থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৮৪ সাল থেকেই এটি বিজেপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।

ধুবরি, আসাম

বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ধুবরি থেকে চতুর্থবারের মতো লোকসভার সদস্য হতে চাইছেন আজমল। নির্বাচনী এলাকাটির জনসংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশেরও বেশি মুসলমান।

আজমলের দল আসাম ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (এইউডিএফ) ২০০৫ সালে মুসলিমদের অধিকারের জন্য লড়াই করার জন্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মুসলিমরা রাজ্যটির জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ। কিন্তু হিন্দু জাতীয়তাবাদীরা মুসলমানদের সেখানে বিদেশি ও অবৈধ নাগরিক বলে আখ্যা দেয়।

১৯৭০ এর দশকে বাংলাদেশ থেকে বিশাল সংখ্যক উদ্বাস্তু আসামে আশ্রয় নেয়। ১৯৮০-র দশকে হিন্দু জাতীয়তাবাদীদের উত্থানের পর আসামের মুসলিমরা বৈষম্য ও নিপীড়নের মুখে পড়ে, যা বিজেপির গত দুই মেয়াদের শাসনে চরম আকার ধারণ করেছে।

জর্ডানভিত্তিক রয়্যাল ইসলামিক স্টাডিজ সেন্টারের তালিকা অনুযায়ী, আজমল বিশ্বের ৫০০ জন প্রভাবশালী মুসলমানদের মধ্যে একজন। আজমলের বাবা ১৯৬০ এর দশকে মুম্বাইতে আজমল পারফিউম ব্র্যান্ড নামে সুগন্ধি ব্যবসা শুরু করেন। এটি পরে মধ্যপ্রাচ্যে একটি প্রধান পারফিউম ব্র্যান্ডে পরিণত হয়।

ধারওয়াড়, শিমোগা, হাভেরি

ভারতের ২৪৫ বিলিয়ন ডলারের আইটি শিল্পের বাড়ি হিসেবে খ্যাত কর্ণাটকের এই তিনটি নির্বাচনী এলাকা গত দুই দশক ধরে বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। কয়লা মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশি ধারওয়াড় থেকে চতুর্থ মেয়াদে প্রার্থী হয়েছেন, আর সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোমাই হাভেরি থেকে মাঠে রয়েছেন।

শিমোগা ইয়েদিউরপ্পা রাজনৈতিক পরিবারের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুকানকেরে সিদ্দালিঙ্গপ্পা ইয়েদিউরপ্পা ও তার পুত্র বুকানকেরে ইয়েদুরাপ্পা রাঘবেন্দ্র উভয়েই এই আসন থেকে লোকসভার সদস্য হয়েছেন। কিন্তু রাঘবেন্দ্রকে আবার প্রার্থী করার বিজেপির সিদ্ধান্তটি সাবেক আরেক মুখ্যমন্ত্রী কে এস ঈশ্বরাপ্পাকে নাখোশ করেছে। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

বিজেপির এক সময়ের শীর্ষ নেতা ঈশ্বরাপ্পাকে তার অবাধ্যতার জন্য দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

শিমোগার রাজনৈতিক নাটকে বাড়তি গ্ল্যামার যোগ করেছেন কন্নড় চলচ্চিত্রের সুপারস্টার শিব রাজকুমারের স্ত্রী গীথা শিবরাজকুমার। তিনি আসনটিতে কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন।

বর্তমানে কোন রাজ্যে কে ক্ষমতায়

আসাম, ছত্তিশগড়, গোয়া, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরপ্রদেশে ক্ষমতায় আছে বিজেপি।

এছাড়া মহারাষ্ট্র ও বিহারেও বিজেপি জোট সরকারের অংশ হিসেবে ক্ষমতায় আছে।

কর্ণাটকে ক্ষমতায় আছে কংগ্রেস। ২০২৩ সালের রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস বিজেপিকে হারিয়ে রাজ্যটির ক্ষমতায় ফিরেছে।

দাদরা ও নগর হাভেলি এবং দামান ও দিউতে প্রেসিডেন্ট একজন প্রশাসক নিয়োগ করেন।

পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আছে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইন্ডিয়া জোটের সদস্য অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেস পার্টি।

গত নির্বাচনে এই আসনগুলোতে কারা জয়ী হয়েছিল

২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসসহ এখন ভারত জোটের সঙ্গে সংযুক্ত দলগুলো এবং সেসময় কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউনাইটেড প্রগ্রেসিভ অ্যালায়েন্সের সঙ্গে যুক্ত থাকা দলগুলো মঙ্গলবারের ভোটগ্রহণ করা ৯৩টি আসনের মধ্যে মাত্র ১১টি আসন জিতেছিল।

আর বিজেপি ও এনডিএর সঙ্গে যুক্ত দলগুলো জিতেছিল ৮০টি আসন। বিজেপি সুরাটেও জিতেছিল, যেখানে এবছর বিজেপির মুকেশ দালালকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ইতোমধ্যেই বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।

২০১৯ সালের নির্বাচনে মাত্র একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী আসামের একটি আসনে জয়ী হয়েছিল।

দাদরা ও নগর হাভেলির কেন্দ্রশাসিত এলাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহনভাই সঞ্জিভাই ডেলকার নির্বাচিত হয়েছিলেন। ডেলকার ২০২১ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারি মারা যান। পরে উপ নির্বাচনে এনডিএ জোটের শিবসেনার কলাবেন ডেলকার সেখান থেকে নির্বাচিত হন।

এ পর্যন্ত মোট কত আসনে ভোট হয়েছে

ভারতের এবার লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হচ্ছে ৭ দফায়। এই ভোটগ্রহণ শেষ হবে আগামী ১ জুন।

লোকসভার মোট আসন সংখ্যা ৫৪৫টি। এরমধ্যে ৫৪৩টি আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়। দুটি আসনে প্রেসিডেন্টের মনোনয়নের মাধ্যমে প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হয়।

প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় ইতোমধ্যেই ১৯০টি আসনের ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শেষে এই সংখ্যা ২৮৩ তে পৌঁছাবে। বাকি থাকবে ২৬০টি আসনের ভোটগ্রহণ।

দুই দফায় তামিলনাড়ু, কেরালা, মেঘালয়, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, সিকিম, ত্রিপুরা, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, লক্ষাদ্বীপ এবং পুদুচেরির সমস্ত আসনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।

দ্বিতীয় পর্বে আসামের বেশিরভাগ ও কর্ণাটকের অর্ধেক আসনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।

বহুজন সমাজ পার্টির প্রার্থী অশোক ভালভির মৃত্যুর পরে মধ্যপ্রদেশের বেতুল আসনের ভোট দ্বিতীয় দফা থেকে ৩য় দফায় গড়িয়েছে।

চতুর্থ দফায় ১৩ মে ৯৬টি আসনে, পঞ্চম দফায় ২০ মে ৪৯টি আসনে, ষষ্ঠ দফায় ২৬ মে ৫৭টি আসনে ও সপ্তম দফায় ১ জুন ৫৭টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এরপর দেশের ২৮টি রাজ্য ও ৮টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সব ভোট আগামী ৪ জুন একদিনেই গণনা করা হবে।

তথ্যসূত্র : আল জাজিরা

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

ad

সর্বাধিক পঠিত