Beta
বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪
Beta
বৃহস্পতিবার, ৯ মে, ২০২৪

গাজায় ২০০ দিনের ধ্বংসযজ্ঞ

গাজার উত্তরাঞ্চলে প্যারাসুট থেকে ফেলা ত্রাণ পেতে ছুটছে অভুক্ত ফিলিস্তিনিরা। ছবি : এএফপি
গাজার উত্তরাঞ্চলে প্যারাসুট থেকে ফেলা ত্রাণ পেতে ছুটছে অভুক্ত ফিলিস্তিনিরা। ছবি : এএফপি

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে চলমান যুদ্ধের ২০০তম দিন ছিল মঙ্গলবার। গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস গাজা থেকে ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর ইসরায়েলি বাহিনীর পাল্টা হামলায় গত ২০০ দিনে গাজায় অন্তত ৩৪ হাজার ১৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।

গত ২০০ দিনে গাজায় ৭৫ হাজার টন বিস্ফোরক ফেলেছে ইসরায়েল। এতে অধিকাংশ বেসামরিক স্থাপনা ধুলায় মিশে গেছে।

গাজার স্থানীয় সরকারের প্রকাশ করা তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলি হামলায় গাজার ৩ লাখ ৮০ হাজার বাড়িঘর, ৪১২টি স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়, ৫৫৬টি মসজিদ, ৩টি গির্জা, ২০৬টি প্রত্নতাত্ত্বিক ও ঐতিহাসিক স্থান ধ্বংস অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।  

এছাড়া গাজার হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোও ইসরায়েলের হামলার হাত থেকে রেহাই পায়নি। ৩২টি হাসপাতাল ও ৫৩টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র রোগীদের চিকিৎসা দিতে পারছে না। এসব হাসপাতালের ১২৬টি অ্যাম্বুলেন্সও হামলার নিশানা ছিল।  

ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ কমপক্ষে তিন হাজার কোটি ডলার।

গাজায় ধ্বংসযজ্ঞের কিছু চিত্র সকাল সন্ধ্যার পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।

গাজার কেন্দ্রে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের উত্তরে ইসরায়েলের বোমা হামলা। ছবি : এএফপি
ইসরায়েলের হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের লাশ দাফনের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি : রয়টার্স
উপর থেকে ফেলা ত্রাণ সহায়তা নিয়ে ধ্বংসস্তূপের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা। ছবি : এএফপি
মানবিক সহায়তাকর্মীরা রাফার বাসিন্দাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছেন। ছবি : এএফপি
ঘনবসতিপূর্ণ শহর রাফায় ১০ লাখের বেশি মানুষ বাস করে, যাদের মধ্যে ৬ লাখ ১০ হাজারই শিশু। সেখানেই স্থল অভিযান শুরু করতে চায় ইসরায়েল। ছবি : এএফপি
রাফার একটি গলি দিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার টেনে নিয়ে যাচ্ছে ফিলিস্তিনের এক মেয়ে। ছবি : এএফপি
গাজার দক্ষিণাঞ্চলে খান ইউনিস শহরে ধ্বংসস্তূপের মাঝ দিয়ে পিকআপে করে আসবাবপত্র নিয়ে যাচ্ছে এক ফিলিস্তিনি পরিবার। ছবি : এএফপি
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা গাজাবাসীদের জন্য বিপুল ত্রাণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবে এর কোনও প্রতিফলন নেই। ছবি : এএফপি

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

ad

সর্বাধিক পঠিত