Beta
বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫
Beta
বৃহস্পতিবার, ১ মে, ২০২৫

স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে কাইজেন সিআরএসের প্রতিবেদন

Kaizen2
[publishpress_authors_box]

স্মার্ট বাংলাদেশের ধারণা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গবেষণা ও পরামর্শ প্রতিষ্ঠান কাইজেন সিআরএস। প্রতিবেদন তৈরিতে তাদের সহযোগিতা করেছে প্রযুক্তিগত সমাধান প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান লুজলি কাপলড টেকনোলজি।

বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রযুক্তিগতভাবে অগ্রসর বাংলাদেশের ধারণা সম্পর্কে বিভিন্ন অংশীদারের বহুমুখী দৃষ্টিভঙ্গি উঠে এসেছে প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনটিকে বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত বিবর্তনের ভবিষ্যৎ গতিপথ বোঝা ও গড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।

প্রতিবেদন নিয়ে কাইজেন সিআরএসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবজিৎ সাহা বলেন, “স্মার্ট বাংলাদেশের ধারণা নিয়ে তৈরি যুগান্তকারী প্রতিবেদন সবার সামনে তুলে ধরতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। স্মার্ট বাংলাদেশ নিয়ে বিভিন্ন অংশীদারের চিন্তা-ভাবনা প্রতিবেদনে ঠাঁই পেয়েছে।”      

তিনি বলেন, “সোশাল মিডিয়া লিসেনিং প্রযুক্তির সঙ্গে একীভূত হওয়ায় আমরা জনগণের মতামত জানতে পারছি। এমনটা আগে হয়নি। এটি আমাদের আরও স্মার্ট ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে সুপারিশ করার সুযোগ করে দিচ্ছে।”

লুজলি কাপলড টেকনোলজির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ মুহাম্মদ জাহিদুর রহমান বলেন, “সমাজের উন্নয়নে তথ্য ও প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগানোর এই প্রচেষ্টায় কাইজেন সিআরএসকে সহযোগিতা করতে পেরে আমরা গর্বিত।”

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, স্মার্ট বাংলাদেশের আবির্ভাব দেশের জনগণ, নীতিনির্ধারক ও শিল্পমালিকদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের জন্ম দিয়েছে। এ নিয়ে বিস্তর আলোচনাও হচ্ছে। 

সুচিন্তিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও কার্যকর নীতি প্রণয়নের জন্য স্মার্ট বাংলাদেশের বিভিন্ন ধারণা সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উন্নত সোশাল মিডিয়া অ্যানালিটিকসের শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কাইজেন সিআরএস ও লুজলি কাপলড টেকনোলজি বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মজুড়ে মানুষের কথোপকথন, মতামত ও প্রবণতা নিখুঁতভাবে বিশ্লেষণ করেছে, যা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

বিস্তৃত এ প্রতিবেদন স্মার্ট বাংলাদেশের ক্রমবিকাশমান পরিস্থিতি সম্পর্কে মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টিও তুলে ধরেছে।

প্রতিবেদন তৈরিতে বিস্তৃত পরিসরে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করা হয়েছে, যার মধ্যে আছে শাসনকাঠামো নিয়ে ধারণা, টেকসই সমাধানের প্রচেষ্টা ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সচল রাখতে উদ্ভাবনের ভূমিকা।

প্রতিবেদনে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো নিয়ে নীতিনির্ধারক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সুশীল সমাজের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতি কৌশলগত সুপারিশও আছে, যেগুলোর লক্ষ্য- স্মার্ট জাতিগঠনে বাংলাদেশের পথচলা বেগবান করা।   

আরও পড়ুন

সর্বশেষ

সর্বাধিক পঠিত