Beta
সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
Beta
সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
প্রচ্ছদ : শিল্পী রীশাম শাহাব তীর্থ

জবরদস্তির কূটকচালে যেন পথ হারিয়ে না ফেলি

শাঁসকে বাদ দিয়ে যখন কোনও দিবসকে ধর্ম বানিয়ে তুলে তাকে পুজোর অর্ঘ্য দেওয়া হয়, তখন পুরো ব্যাপারটাই হয়ে ওঠে অন্তঃসারশূন্য। ধর্মের চেয়ে ধর্মের জবরদস্তিটাই মুখ্য হয়ে পড়ে। ঘরে বাইরে উপন্যাসে এটা নানাভাবে বলে গেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

জবরদস্তির কূটকচালে যেন পথ হারিয়ে না ফেলি

শাঁসকে বাদ দিয়ে যখন কোনও দিবসকে ধর্ম বানিয়ে তুলে তাকে পুজোর অর্ঘ্য দেওয়া হয়, তখন পুরো ব্যাপারটাই হয়ে ওঠে অন্তঃসারশূন্য। ধর্মের চেয়ে ধর্মের জবরদস্তিটাই মুখ্য হয়ে পড়ে। ঘরে বাইরে উপন্যাসে এটা নানাভাবে বলে গেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

সোশাল মিডিয়া বনাম লিগেসি মিডিয়া: বিশ্বাস কোথায়

‘ঐ নূতনের কেতন ওড়ে’: প্রবাদে আছে, ‘ যে কহে বিস্তর, সে কহে বিস্তর মিছা’। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই যুগে কি সেই পুরনো প্রবাদ বিশেষভাবে সত্য হয়ে উঠেছে? এই লেখা সেই

আদিবাসী বর্ণমালা ও মাতৃভাষার রক্তক্ষত

মাতৃভাষার সুরক্ষায় রাষ্ট্রের আচরণ, দৃষ্টিভঙ্গি, রাজনৈতিক দর্শন ও নীতি বৈষম্যহীন ও ন্যায়পরায়ণ হতে হবে। একটি ভাষা টিকে থাকবার অনেক শর্তের ভেতর কাজ করে তার সাহিত্য ও যাপিতজীবনের চর্চার নিরাপত্তা, স্বীকৃতি ও মর্যাদা।

ইউটিউব দেখে, টিভি দেখে না

প্রেম আর প্রযুক্তি দুটোই নিঃশ্বাসের মতো, কখন বদলে কিংবা বিগড়ে যায়, ভরসা নেই! ধরে নিন আপনি রেডিও শুনছেন, গেল শতকের ষাট বা সত্তর দশক, অথবা দেখছেন টেলিভিশন আশি বা নব্বইয়ের

ছাপা বই থেকে সংবাদমাধ্যম: ছবির সাতকাহন

এই লেখা চিত্রবিষয়ক আলোচনা দিয়ে শুরু হওয়ার দরকার ছিল না। তবু একে নিয়তি মেনে চিত্র বা দৃশ্যগুণ এই দ্বিত্ততার মধ্যে দিয়ে শুরু করা যাক। এই সূত্রে শিল্পকলা নিয়ে বিশদ বক্তব্য

ভাইরালে ভারাক্রান্ত মিডিয়া ও জনস্বার্থ সাংবাদিকতা

হলুদ বাটো-মেহেন্দি বাটো: সামাজিক যোগাযোগ মাধ‌্যমে বিয়ের ধুম শেষ হতে না হতেই সংসার ভাঙার খবর পড়তে বা দেখতে হলো। আগে বিয়ের আলাপ শেষ করি পরে বিয়ে ভাঙার গল্প করা যাবে।

রেডিও কি বিদায় নিল

‘‘ রেডিও হচ্ছে স্লিপিং জায়ান্ট বা ঘুমন্ত দৈত্য। এর অনেক ক্ষমতা। এটাকে জাগিয়ে তুলে ঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে যোগাযোগে বিপ্লব ঘটে যাবে।’’ নয়ের দশকের শেষদিকে এমন কথা বলেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের

শিশুর স্ক্রিনে গণমাধ্যম কোথায়

শুরুতেই বলে নিই, আমি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও এই লেখাটা মূলত অভিভাবকের দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা। যে অভিভাবক আর কিছু না হোক, নিজের সন্তানসহ দেশের সমুদয় শিশুর জন্য চিন্তিত থাকেন। যুক্তি-তথ্য-তত্ত্বে

যুগান্তরের কথা: দেখবেন নাকি পড়বেন

কেউই অস্বীকার করবেন না, মানুষের পড়ার অভ্যাস কমে গেছে, পত্রিকাগুলোর সার্কুলেশন ক্রমাগত কমছে, ছাপা বইয়ের বাজার মন্দা। মানুষ আর বই পড়তে চায় না— ছোটখাটো, হালকা ও চটুল লেখা হয়ত চটজলদি

কী নামে ডাকব একুশে ফেব্রুয়ারিকে

একুশে ফেব্রুয়ারি তখনও বাঙালির নিতান্ত ঘরোয়া অনুষ্ঠান। গলির মোড়ে মাইকে আবদুল গাফফার চৌধুরীর অমর লাইনগুলো শোনা যেত, স্থানীয় সব শহীদ মিনারে বাচ্চাদের ফুল রাখার সাথে বাজত আলতাফ মাহমুদের সুর, সব মিলিয়ে গোটা ব্যাপারটা ছিল তীব্র আবেগের অথচ আটপৌরে।

লেখক হিসেবে আমার দীর্ঘশ্বাস

আমরা বাংলাকে ত্যাগ করছি এমনভাবে যেন এ দেশে কখনও ভাষা আন্দোলন হয়নি, যেন বাংলার মর্যাদার প্রশ্নটি আমরা শুধু উর্দুর বিপরীতে তুলেছি, যেন এখন বাংলা ভাষা আমাদেরকে দেয়া একটা ‘মাল্টিপল চয়েস’ মাত্র

সংবাদমাধ্যম কি বিজ্ঞাপন বাজারে পিছিয়ে পড়বে

গণমাধ্যমের সাথে বিজ্ঞাপনের সম্পর্ক কেমন? গণমাধ্যম নিজেদের সম্পাদকীয় নীতি ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক কিভাবে সমন্বয় করে?  বৈশ্বিক ও বাংলাদেশ পরিপেক্ষিতে এ সম্পর্কের অন্দর-বাহির নিয়ে খানিকটা আলোচনা করতেই এই নিবন্ধের অবতারণা। গণমাধ্যমের

এআই ব্যবহারে সাংবাদিকদের সতর্ক হতে হবে: বার্ড

‘এআই’ এখন সবার চেনা শব্দ। অন‍্যান‍্য নানা ক্ষেত্রের মতো সাংবাদিকতায়ও সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে এআই। সীমাবদ্ধতা পেরিয়ে এআই’র সম্ভাবনাগুলি কিভাবে কাজে লাগাতে পারে বাংলাদেশের সংবাদ মাধ‍্যম? এই পটভূমিকে বিবেচনায় রেখে বার্ড