হর্ন বাজিয়ে শব্দ দূষণ করা কিন্তু সেনানিবাস এলাকায় ঘটছে না। কেননা সেখানে আইনের মুখোমুখি হওয়ার ভয় থাকে। তাহলে সেনানিবাসের বাইরে হর্ন বাজানো নিয়ে আইনের কি কোনও প্রয়োগ নেই?
উচ্চশিক্ষায় গলদ থাকায় বিপুলসংখ্যক গ্র্যাজুয়েট জাতির বোঝা হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।
হর্ন বাজিয়ে শব্দ দূষণ করা কিন্তু সেনানিবাস এলাকায় ঘটছে না। কেননা সেখানে আইনের মুখোমুখি হওয়ার ভয় থাকে। তাহলে সেনানিবাসের বাইরে হর্ন বাজানো নিয়ে আইনের কি কোনও প্রয়োগ নেই?
রবীন্দ্রনাথ ঈর্ষাপরায়ণ বাঙালির দীর্ঘদিনের ঈর্ষার শিকার। নোবেল সে ঈর্ষাকে আরো বাড়িয়ে দিল। নোবেল বাগাতে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্রের কত খরচ হলো সে গুঞ্জনও কলকাতায় শোনা গেল।
উচ্চশিক্ষায় গলদ থাকায় বিপুলসংখ্যক গ্র্যাজুয়েট জাতির বোঝা হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।
পরাধীন ভারতে খদ্দর চরকা দেশি কাপড়কে বিষয় করে স্বদেশী আন্দোলনের যে জোয়ার উঠেছিল তাতে জনগণকে উদ্দীপিত করতে রচিত হয়েছে অজস্র গান কবিতা।
ঢাকা শহরে গাছদের কথা ভাবলে খুব খারাপ লাগে। পাখিদের ওপর অত্যাচার করলে তারা পালিয়ে বাঁচতে পারে আকাশে উড়ে গিয়ে। গাছেরা পালাবে কোথায়?
মার্কেজের এজেন্ট কারমেন বালসেল্স তার খুব কাছের মানুষ। লেখকের মৃত্যুর পর প্রায় কান্নায় ভেঙে পড়ে কারমেন আমাকে বলেছিলেন, বিশ্ব এখন একটি নতুন ধর্মের উত্থান দেখতে পাবে, আর তা হচ্ছে: গাবো তরিকা (গাবিসমো)
উন্নত দেশগুলোতে প্রতি দুই বা তিন বছর অন্তর নগরের পরিবর্তন ও পরিস্থিতির বাস্তবতার সঙ্গে সঙ্গে বিধিমালা ও কোড হালনাগাদ করা হয়— আধুনিকায়ন করা হয়। আমাদের দেশে এই চর্চা নেই।
জল, হাওয়া ও আলোর বিষয়ে আমাদের ঐতিহ্যগত বাস্তুরীতি কীভাবে আধুনিক ভবন নকশা ও নির্মাণে আরোপ করা যায় সেদিকে যত্নবান হতে হবে। এতে কৃত্রিম আলো ও বাতাসের প্রয়োজন কমে যাবে অনেকটা
ভারতের জয়পুরের ‘যন্তর মন্তর’-এর কথা অনেকেরই জানা। ১৭২৪ থেকে ১৭৩০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে মানমন্দিরের এমন জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক স্থাপত্য উদ্ভাবন কেবল ভারতেরই নয় সেকালের বিশ্ব ইতিহাসে ছিল এক যুগান্তকারী ঘটনা।
এই মুহূর্তে যে মজুরি কাঠামো হয়েছে, আমরা এটা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছি। এটা নিয়েই আমরা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টা করতে চাই। এর ধারাবাহিকতায় ভবিষ্যত যদি ভালো হয়, তাহলে আমরা সবাই মিলে এটি নিয়ে কাজ করব। এককভাবে নয়, সবাইকে একসাথে এসব নিয়ে কাজ করতে হবে।
নূন্যতম মজুরি অর্থাৎ সর্বনিম্ন গ্রেড নিয়ে আলোচনা এত বেশি থাকে যে মালিকরা এই সুযোগে কারখানার নব্বই ভাগ শ্রমিকের অন্য গ্রেডগুলোতে কোনওমতে যৎসামান্য মজুরি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত পাস করিয়ে নেয়। ফলে শ্রমিকপক্ষের সকল গ্রেডে একই হারে মজুরি বৃদ্ধির দাবি সর্ম্পূণভাবে অগ্রাহ্য হয়ে থাকে।
বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট রমনার বটমূলে আয়োজন করে আসছে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান। সুরে-গানে-কথায় এ আয়োজন যোগায় বাঙালি হয়ে বাঁচবার রসদ, জানায় বাঙালির জীবনকে শুদ্ধ করার আহ্বান। জাতীয় জীবনে দীর্ঘ প্রায় ষাট বছর ধরে সত্যিকারের প্রাণ-প্রকৃতি ঘনিষ্ঠ বাঙালি হওয়ার প্রেরণা হয়ে উঠেছে এ অনুষ্ঠান । ঢাকায় রমনা পার্কে অশ্বত্থ গাছের নিচে ১৩৭৪ বঙ্গাব্দ/ ১৯৬৭ সালের মধ্য এপ্রিলে পহেলা বৈশাখের সকালে প্রথম বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছিল। ছবি: ছায়ানটের সংগ্রহশালা থেকে (বি.স.)